রবিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৮

এক কথায় প্রকাশ


Flowers in Chania এক কথায় প্রকাশ


অকালে পক্ব হয়েছে যে – অকালপক্ব।
অক্ষির সম্মুখে বর্তমান – প্রত্যক্ষ।
অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার – অনভিজ্ঞ।
অহংকার নেই যার – নিরহংকার।
অনেকের মধ্যে একজন – অন্যতম।
অনুতে বা পশ্চাতে বা পরে জন্মেছে যে – অনুজ।
অশ্বের ডাক – হ্রেষা।
অবশ্য হবে বা ঘটবে যা – অবশ্যম্ভাবী।
অনুসন্ধান করবার ইচ্ছা – অনুসন্ধিৎসা।
অনুসন্ধান করতে ইচ্ছুক যে – অনুসন্ধিৎসু।
অন্য গাছের ওপর জন্মে যে গাছ- পরগাছা্।
অপকার করবার ইচ্ছা – অপচিকীর্ষা।
অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে কাজ করে যে – অবিমৃষ্যকারী।
অগ্রে জন্মেছে যে – অগ্রজ।
অতি শীতও নয়, অতি উষ্ণও নয় – নাতিশীতোষ্ণ।
অতি কর্মনিপুণ ব্যক্তি – দক্ষ।
অতি দীর্ঘ নয় যা – নাতিদীর্ঘ।
অতিক্রম করা যায় না যা – অনতিক্রমনীয়/অনতিক্রম্য।
অরিকে দমন করে যে – অরিন্দম।
অণকে দেখা যায় যার দ্বারা --অণুবীক্ষণ
অবজ্ঞায় নাক উচু করে যে --উন্নাসিক
অতীতের বিষয়ের জন্য শোক প্রকাশ --গতানুশোচনা।
অতিকষ্টে যা নিবারণ করা যায় --দুর্নিবার ।
অল্প পরিশ্রমে শ্রান্ত নারী --ফুলটুসি।
অলংকারের ধ্বণি --শিঞ্জন।
অনুচিত বল প্রয়োগকারী --হঠকারী।
অহনের পূর্বাংশ--পূর্বাহ্ণ
অহনের মধ্যাংশ --মধ্যাহ্ন
অবিবাহিত ব্যক্তি--অকৃতদার /অনূঢ়
আপনাকে ভূলে থাকে যে --আত্নভোলা
অশ্ব রাখার স্থান----আস্তাবল
অর্ধেক সম্মত-- নিমরাজি।


আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত – আদ্যন্ত, আদ্যোপান্ত ।
আকাশে উরে বেড়ায় যে – আকাশচারি, খেচর ।
আকাশে গমন করে যে- বিহগ, বিহঙ্গ ।
আচারে নিষ্ঠা আছে যার – আচারনিষ্ঠ ।
আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা – আত্মকেন্দ্রিক ।
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে- পণ্ডিতম্মন্য ।
আপনার রং লুকায় যে বা যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না – বর্ণচোরা ।
আট প্রহর যা পরা যায় – আটপৌরে ।
আয় অনুসারে ব্যয় করে যে – মিতব্যয়ী ।
আল্লার অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার – আস্তিক ।
আল্লার অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার – নাস্তিক ।
আকাশে বেড়ায় যে --খেচর, আকাশচারী
আকাশের মাধ্যমে আগত বাণী---আকাশবাণী।
আকাশ ও পৃথিবী ---ক্রন্দসী।
আঘাতের বিপরীত---প্রত্যাঘাত
আকাশের রং---আকাশী
আগামী কালের পরের দিন--পরশু
আকালের বছর ---দুর্বছর
আকাশে যে বিচরণ করে-- নভশ্চর
আবক্ষ জলে নেমে স্নান--আবগাহন
আশা ভঙ্গজনিত খেদ----বিষাদ
ই ঈ
ইতিহাস রচনা করেন যিনি – ঐতিহাসিক ।
ইতস্তত ভ্রমণ--বিচরণ প্রসর।
উসলামি শাস্ত্র অনুযায়ী নির্দেশন---ফতোয়া
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি – ইতিহাসবেত্তা ।
ইন্দ্রকে জয় করেছে যে – ইন্দ্রজিৎ ।
ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে – জিতেন্দ্রিয়ি ।
ঈষৎ আমিষ বা আঁষ গন্ধ যার – আঁষটে ।]
ঈষৎ রক্তবর্ণ--আরক্ত
ঈষৎ পীত বর্ণ---আপীত।
ঈষৎ আমিষ (আশ)গন্ধ যার--আঁষটে


উপকার করবার ইচ্ছা – উপচিকীর্ষা ।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে – কৃতজ্ঞ ।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে – অকৃতজ্ঞ ।
উপকারীর অপকার করে যে – কৃতঘ্ন ।
একই সময়ে বর্তমান – সমসাময়িক ।
একই মায়ের সন্তান – সহোদর ।
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত – একাদিক্রমে ।
একই গুরুর শিষ্য – সতীর্থ ।
উদগিরণর করা হয়েছে এমন--উগীর্ণ
উল্লেখ করা হয় না যা ---উহ্য
উপস্থিত বুদ্ধি প্রয়োগের ক্ষমতা ---প্রত্যূৎপন্নমতিত্ব
উদ্দাম নৃত্য --তাণ্ডব
উর্ধ্ব থেকে নেমে আসা----অবতরণ।
ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি---ঋৃত্বিক।
ক খ
কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী --কর্মঠ
কথায় বর্ণনা যায় না যা--- অনির্বচনীয়
কষ্টে নিবারণ করা যায় যা বা যা সহজে নিবারণ করা যায় না -– দুর্নিবার
কষ্টে লাভ করা যায় যা বা যা সহজে লাভ করা যায় না -– দুর্লভ
কোনভাবেই নিবারণ করা যায় না যা--- অনিবার্য
কোন কিছুতেই ভয় নেই যার--- নির্ভীক, অকুতোভয়
কেউ জানতে না পারে এমনভাবে- অজ্ঞাতসারে সম্মুখে সংঘটিত –- চাক্ষুষ
কৃষ্ণ পক্ষের শেষ তিথি--আমাবস্যা
কথায় যা প্রকাশ করা যায় না --অনির্বচনীয়
বলা উচিত নয় যা --অকথ্য /অবাচ্য
কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ--অধঃকায়।
কাম ক্রোধ লোভাদির বশীভূত---অজিতেন্দ্রিয়।
কখনও যা চিন্তা করা যায় না --অচিন্তনীয়
কোথাও উচু কোথাও বা নিচু---বন্ধুর

গ ঘ
গোরু রাখার স্থান--গোয়াল
গুরুুর ভাব ---গরিমা
গাছে উঠতে পটু যে --গেছো
গো দুহনকারী কন্যা --দুহিতা
গাড়ি চালায় যে --গড়োয়ান
গমন করতে পারে যে ---জঙ্গম
গমন করার ইচ্ছা ---গন্তকাম
ঘোড়ার গাড়ির চালক ---কোচওয়ান
ঘোড়া রাখার স্থান---ঘোড়াশাল
ঘোড় অন্ধকার রাত্রি---তামসী
ঘটনার বিবরণ দান ---প্রতিবেদন।
ঘোড়ার ডাক -----হ্রেষা

চ ছ জ ঝ
চৈত্র মাসের ফসল –- চৈতালি
জীবিত থেকেও যে মৃত – জীবন্মৃত
জানার ইচ্ছা – জিজ্ঞাসা
জানতে ইচ্ছুক – জিজ্ঞাসু
জ্বল জ্বল করছে যা – জাজ্বল্যমান
জয় করার ইচ্ছা – জিগীষা
জয় করতে ইচ্ছুক – জিগীষু
জানু পর্যন্ত লম্বিত – আজানুলম্বিত
তল স্পর্শ করা যায় না যার – অতলস্পর্শী
তীর ছোঁড়ে যে – তীরন্দাজ
দিনে যে একবার আহার করে – একাহারী
দীপ্তি পাচ্ছে যা – দীপ্যমান
দু’বার জন্মে যে – দ্বিজ
নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার – নশ্বর
নদী মেখলা যে দেশের – নদীমেখলা
নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে – নাবিক
নিজেকে যে বড়ো মনে করে – হামবড়া
নূপুরের ধ্বনি- নিক্কণ
বিদেশে থাকে যে – প্রবাসী
বিশ্বজনের হিতকর – বিশ্বজনীন
ব্যাকরণ জানেন যিনি – বৈয়াকরণ
বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে গবেষণায় রত যিনি – বৈজ্ঞানিক
বেদ-বেদান্ত জানেন যিনি--- বৈদান্তিক
বয়সে সবচেয়ে বড়ো যে--- জ্যেষ্ঠ
বয়সে সবচেয়ে ছোটো যে--- কনিষ্ঠ
ভোজন করার ইচ্ছা--- ‍বুভুক্ষা
মৃতের মত অবস্থা যার--- মুমূর্ষু
মুষ্টি দিয়ে যা পরিমাপ করা যায়--- মুষ্টিমেয়
মৃত্তিকা দ্বারা নির্মিত-- মৃন্ময়
মর্মকে পীড়া দেয় যা-- মর্মন্তুদ
মাটি ভেদ করে ওঠে যা-- উদ্ভিদ
মৃত গবাদি পশু ফেলা হয় যেখানে-- ভাগাড়
মন হরণ করে যা- মনোহর
মন হরণ করে যে নারী- মনোহারিণী

যা ,যে
যা দমন করা যায় না- --অদম্য
যা দমন করা কষ্টকর--- দুর্দমনীয়
যা নিবারণ করা কষ্টকর--- দুর্নিবার
যা পূর্বে ছিল এখন নেই--- ভূতপূর্ব
যা বালকের মধ্যেই সুলভ---বালকসুলভ
যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে--- অযত্নলব্ধ
যা ঘুমিয়ে আছে--- সুপ্ত
যা বার বার দুলছে--- দোদুল্যমান
যা দীপ্তি পাচ্ছে---দেদীপ্যমান
যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না--- অনন্যসাধারণ
যা পূর্বে দেখা যায় নি--- অদৃষ্টপূর্ব
যা কষ্টে জয় করা যায়--- দুর্জয়
যা কষ্টে লাভ করা যায়--- দুর্লভ
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে--- অধীত
যা অনেক কষ্টে অধ্যয়ন করা যায়--- দুরধ্যয়
যা জলে চরে--- জলচর
যা স্থলে চরে--- স্থলচর
যা জলে ও স্থলে চরে--- উভচর
যা বলা হয় নি--- অনুক্ত
যা কখনো নষ্ট হয় না--- অবিনশ্বর
যা মর্ম স্পর্শ করে--- মর্মস্পর্শী
যা বলার যোগ্য নয়--- অকথ্য
যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না--- অজ্ঞাতকুলশীল
যা চিন্তা করা যায় না--- অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য
যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু--- বন্ধুর
যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয়--- ব্যয়বহুল
যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়- --নাতিশীতোষ্ণ
যার বিশেষ খ্যাতি আছে--- বিখ্যাত
যা আঘাত পায় নি- --অনাহত
যা উদিত হচ্ছে- --উদীয়মান
যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে--- বর্ধিষ্ণু
যা পূর্বে শোনা যায় নি---- অশ্রুতপূর্ব
যা সহজে ভাঙ্গে--- ভঙ্গুর
যা সহজে জীর্ণ হয়--- সুপাচ্য
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না -– দুরতিক্রমনীয়/দুরতিক্রম্য
যা খাওয়ার যোগ্য--- খাদ্য
যা চিবিয়ে/চর্বণ করে খেতে হয়--- চর্ব্য
যা চুষে খেতে হয়--- চোষ্য
যা লেহন করে খেতে হয়/লেহন করার যোগ্য--- লেহ্য
যা পান করতে হয়/পান করার যোগ্য- --পেয়
যা পানের অযোগ্য--- অপেয়
যা বপন করা হয়েছে--- উপ্ত
যা বলা হয়েছে--- উক্ত
যার অন্য উপায় নেই--- অনন্যোপায়
যার কোন উপায় নেই--- নিরুপায়
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে--- প্রত্যুৎপন্নমতি
যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে- --সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব
যার কোনো কিছু থেকেই ভয় নেই--- অকুতোভয়
যার আকার কুৎসিত--- কদাকার
যার কোন শত্রু নেই/জন্মেনি--- অজাতশত্রু
যার দাড়ি/শ্মশ্রু জন্মে নি--- অজাতশ্মশ্রু
যার কিছু নেই--- অকিঞ্চন
যে কোন বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে--- বীতস্পৃহ
যে শুনেই মনে রাখতে পারে---শ্রুতিধর
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে--- উদ্বাস্তু
যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয়--- স্বয়ংবরা
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না--- বনস্পতি
যে রোগ নির্ণয় করতে হাতড়ে মরে--- হাতুড়ে
যে নারীর সন্তান বাঁচে না/যে নারী মৃত সন্তান প্রসব করে--- মৃতবৎসা
যে গাছ অন্য কোন কাজে লাগে না--- আগাছা
যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে--- পরগাছা ।
যে পুরুষ বিয়ে করেছে--- কৃতদার ।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি--- অনূঢ়া ।
যে ক্রমাগত রোদন করছে- রোরুদ্যমান (স্ত্রীলিঙ্গ--- রোরুদ্যমানা) ।
যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না--- অপরিণামদর্শী
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে/অগ্র পশ্চাত বিবেচনা না করে কাজ করে যে--- অবিমৃশ্যকারী।
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক/বিসংবাদ নেই--- অবিসংবাদী্
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ--- শ্বাপদসংকুল।
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায়--- সর্বংসহা।
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে--- বীরপ্রসূ।
যে নারীর কোন সন্তান হয় না--- বন্ধ্যা।
যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে--- কাকবন্ধ্যা।
যে নারীর স্বামী প্রবাসে আছে--- প্রোষিতভর্তৃকা।
যে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে আছে--- প্রোষিতপত্নীক।
যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর--- সুদর্শন (স্ত্রীলিঙ্গ- সুদর্শনা)।
যে রব শুনে এসেছে--- রবাহুত।
যে লাফিয়ে চলে--- প্লবগ।
যে নারী কখনো সূর্য দেখেনি--- অসূর্যম্পশ্যা্
যে নারীর স্বামী মারা গেছে--- বিধবা।
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে--- নবোঢ়া।
যিনি বক্তৃতা দানে পটু--- বাগ্মী।
লাভ করার ইচ্ছা--- লিপ্সা।

প ফ
পাখির ডাক----কূজন।
পূর্বে যা চিন্তা করা হয় নি ---অচিন্তিতপূর্ব।
পুত্র নেই যার ---অপুত্র্।
পৃথিবীর সাথে সম্পর্কযুক্ত যা ---পার্থিব্
পান করার যোগ্য নয় ---অপেয়।
পশ্চাতে গমন করে যে ---অনুগামী।
পরাজিত করা যায় না ---অপরাজেয়।
পংক্তিতে বসার অযোগ্য --অপাংক্তেয়।
পা থেকে মাথা পর্যন্ত – আপাদমস্তক।
প্রিয় বাক্য বলে যে নারী – প্রিয়ংবদা।
পূর্বজন্ম স্মরণ করে যে – জাতিস্মর।
পান করার যোগ্য –- পেয়।
পান করার ইচ্ছা – -পিপাসা।
পা ধোয়ার পানি---পাদ্য।
পাপ করতে যে পটু---পাপিষ্ঠ।
পশু হত্যা করে যে ---কসাই।
পরের ভালো যে দেখতে পারে না ---পরশ্রীকাতর।
পরিণাম চিন্তা করে যে কাজ করে ---পরণামদর্শী।
পুরাকালের বিষয়ে যিনি জানেন--- পুরাতা্ত্ত্বিক।
পায়ে হেঁটে গমন করে না যে ---পন্নগ।
পন্ডিত হয়েও মূর্খ যে-- -পণ্ডিতমূর্খ।
পায়ে হাঁটা---পদব্রজ।
পাঁচ মেশালি মসলা ---পাঁচফোড়ন।
পড়া হয়েছে যা ---পঠিত।
পড়ার উপযুক্ত---পঠিতব্য।
পথিকদের আহারাদি করার গৃহ--- পান্থশালা।
পূর্বকাল সম্পর্কিত---প্রাক্তন।
পূর্বে ছিল এখন নেই-- -ভূতপূর্ব।
পুনরায় জীবনপ্রাপ্ত---পুনর্জন্ম।
পরিমিত ব্যয় করে যে ---মিতব্যয়ী।
পরিব্রাজকের ভিক্ষা--- মাধুকরী।
পূর্ণিমার চাঁদ---রাকা।
পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে ---দেদীপ্যমান।
পরিমিত আহার করে যে ---মিতাহারী।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায়--- ওষধিব।
ফুল হতে জাত---ফুলেল।
ফুটছে এমন ---ফুটন্ত।
ফল প্রসব করে য়া ---ফলপ্রসু।
ফুলদিয়ে তৈরী গয়না ---পুস্পাভরণ।
ফূল সাজিযে রাখা হয় যে পাত্রে---ফুলদানি।
ফিকা কমলা রং---বাসন্তী
ফুরায় না যা ---অফুরন্ত।
বসন আলগা যার---অসংবৃত।
ফুলের বাইরের আবরন---বৃত্তি।

ব ,ভ
বেতন দেওয়া হয়না যাকে---অবৈতনিক।
বিসংবাদ নেই যাতে---অবিসংবাদিত।
বিদেশে থাকে যে ---প্রবাসী।
বিশ্বজনের হিতকর ---বিশ্বজনীন।
বহুর মধ্যে েএকটি ---অন্যতম।
বাক্য ও মনের অগোচর ---অবাঙমনসগোচর।
বর্ণনা করা যায় না যা ---অবর্ণনীয়।
বমন করার ইচ্ছা---বিবমিষা
বৃহৎ অরণ্য---অরণ্যানী
বোধ নেই যার---নির্বোধ
বসে আছে যে ---আসীন,উপবিষ্ট
বাল্যে পৌঢ় তুল্য আচরণকারী---ইঁচরে পাকা
বুকে হেটে গমন করে যে ---উরগ
বলা হয়েছে যা ---উক্ত
বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে যে---উদ্বাস্তু
বপন করা হয়েছে ---উপ্ত
বাতাসে উবে যায েএমন---উদ্বায়ী
বয়সে সবচেয়ে ছোট য---কনিষ্ঠ
বীজ বপনের উপযুক্ত সময় ---জো
বীঁনার ঝঙ্কার---নিক্বন
বনের অগ্নি- -দাবানল
বাঘের চামড়া--কৃত্তি
বাঘের ডাক--হুঙ্কার
বচনে কুশল --বাগ্মী
বিবদ করে যে--- বিবাদমান
বেদ সম্বন্ধীয়---বৈদিক
বিদ্যা আছে যার---বিদ্বান
যে গাছে ফুল হয় না কিন্তু ফল হয --বনস্পতি
ব্যাকরণ জানেন যিনি--বৈয়াকরণ
বাক্যের দ্বারা কৃত কলহ--বচসা
বোনের বর --বোনাই
বিহায়াসে ( আকাশে) গমন করে যে --বিহঙ্গ,বিহগ
বৃদ্ধিপাওয়া যার স্বভাব--বর্ধিষ্ণু
বেশি কথা বলে যে --বাচাল
বহু দেখেছে যে--ভূয়োদর্শী, বহুদর্শী
বিধিকে অতিক্রম না করে -- যথাবিধি
ভিতর থেকে গোপনে ক্ষতিসাধন--অর্ন্তঘাত
ভাবা যায় না যা--অভাবনীয়
ভূ-কেন্দ্রের দিকে জড়বস্তুর অকর্ষণ--অতিকর্ষ
ভ্রমরের শব্দ--গুঞ্জন

শ স ষ হ
শুভ ক্ষণে জন্ম যার- ক্ষণজন্মা।
শত্রুকে/অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম।
শত্রুকে বধ করে যে- শত্রুঘ্ন।
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা- প্রত্যুদ্গমন।
সকলের জন্য প্রযোজ্য-- সর্বজনীন।
সকলের জন্য হিতকর-- সার্বজনীন।
স্ত্রীর বশীভূত হয় যে-- স্ত্রৈণ।
সেবা করার ইচ্ছা-- শুশ্রুষা।
হনন/হত্যা করার ইচ্ছা-- জিঘাংসা।
হরিণের চামড়া-- অজিন্।
হাতির ডাক-- বৃংহতি।
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত--আসমুদ্রহিমাচল।
সন্ন্যাসীর আশ্রম-- আখড়া।
সংসারের প্রতি বিরাগ--নির্বেদ।
সাপের খোলস --নির্মোক।
সম্রাট বা রাজাদের বিবরণ--শাহানামা রাজাবলি।
স্ত্রীর সঙ্গে বর্তমান --সস্ত্রীক।
শুভ ক্ষণে জন্ম যার--ক্ষণজন্মা।