অধ্যায় ভিক্তিক প্রশ্ন
ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা (প্রথম অধ্যায় )
১। একে একে বিজয় নিশানা উড়িয়ে যাচ্ছিলেন জামাল বিন রইছ। উরিড়চর অধিকার করে তিনি রামনদগরের দিকে অগ্রসর হন । সেখাতে তিনি রাজা বিশ্বজিৎ-এর পুত্র সুমন পালকে পরাজিত করে তা অধিকার করেন এব্ং বিশ্বজিৎ এর দু কন্যাকে এবং তার স্ত্রীকে বন্দী করেন । এরপর আরও কয়েকটি অঞ্চল অধিকার করেন জামাল-বিন রইছ । তবে এক অসত্য অভিযোগের কারণে জামাল-বিন রইছকে মৃত্যুবরণ করতে হয় ।
ক.খলিফা প্রথম ওয়ালিদ কত খ্রিষ্টাব্দে দামেস্কের সিংহাসনে আরোহন করেন ?
খ.“আরবরা অর্থনৈতিক কারণে ভারতবর্ষে অভিযান প্রেরণ করেছিল” -ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকে জামাল-বিন রইছের সাথে মুহাম্মদ বিন কাসিমের ব্রাহ্মণবাদ আরোর মুলতানের পতনের সম্পর্ক নির্ণয় কর।
ঘ.জামাল-বিন রইছের মৃত্যুতে মুহাম্মদ বিন কাসিমের মৃত্যুর ইঙ্গিত পাওয়া যায়’-বিশ্লেষণ কর ।
২। রমেশ যে দেশে বসবাস করত, সে দেশটি সামাজিক ক্ষেত্রে নানা বর্ণে ও শ্রেণিতে বিভক্ত ছিল । রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অনৈক্য ছিল প্রকট । এ পরিস্থিতির সুযোগে পার্শ্ববর্তী রাজ্যের সম্রাজ্যবাদী শাসক তার একজন তরুন সেনাপতির নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে দেশটি করায়্ত্ত করেন । কিন্তু সেখানে বিজয়ী শক্তির দীর্ঘস্থায়ী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা সম্ভব হয়নি । তবে এ বিজয়ের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ফলাফল ছিল গভীর ও সুদুরপ্রসারী ।
ক.সুলতান মাহমুদ কোন রাজবংশের শাসক ছিালেন ?
খ.ভারতবর্ষকে ‘নৃতত্বের জাদুঘর ’বলা হয় কেন ?
গ.উদ্দীপকের সেনাপতির সাথে তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন সেনাপতির মিল খুজেঁ পাওয়া যায় ?ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উদ্দীপকের ফলাফল উক্ত সেনাপতির বিজয়ের ফলাফলের আংশিক প্রতিফলন -মন্তব্য কর ।
৩। সুলতান সুলেমান বার বার অন্য একটি দেশে অভিযান পরিচালনা করেন এবং অবশেষে দেশে ফিরে আসেন । অভিাযানে তিনি যে ধনসম্পদ অর্জন করেন তা শিক্ষা বিস্তার ও উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করেন । এক পার্যায়ে তিনি তার রাজ্যেকে একটি সমৃদ্ধশালী রাজ্যে পরিণত করেন।
ক.তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয় ?
খ.সতীদাহ প্রথা কী ? ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনার সাথে তোমার পঠিত কোন শাসকের মিল রয়েছে ? ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উক্ত শাসক শুধু সেনানায়কই ছিলেন না , একটি রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন ’-এ কথাটি ব্যাখ্যা কর ।
৪।অটোমান সুলতান অরখান জেনিসারি বাহিনী গঠন করে বিভিন্ন রাজ্যের অভিযান পরিচালনা করে অর্থসম্পদ লুন্ঠন করে নিজ এলাকার উন্নয়ান ও সৌন্দর্য্ বৃদ্ধি করেন ।সম্প্রতি তারা একটি দ্বীপের সুসজ্জিত ও সরক্ষিত উপসনালয়ের মূল্যবান অর্থসম্পদের সন্ধান পেয়ে অরখান সেটি আক্রমণ ও লুণ্ঠন করেন । স্থানীয় অধিবাসীরা প্রাণপণ চেষ্টা করেও উপসানালয়টিকে লুণ্ঠনের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেননি।
ক.সুলতান মাহমুদ কোন রাজবংশের শাসক ছিালেন ?
খ.তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধের গুারুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ.উদ্দীপকে উল্লিখিত উপসনালয়টি আক্রমণের সাথে সুলতান মাহমুদের কো্ন অভিযানের সাদৃশ্য রয়েছে ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ.উদ্দীপকের অরখানের জেনিসারি বাহিনীর মতো সুলতান মাহমুদও একই উদ্দেশ্যে সম্পদ সংগ্রহ করেন-উক্তিটি মূন্যায়ন কর।
দিল্লির সালতানাত যুগ (দ্বিতীয়-অধ্যায় )
১।খুব কম বয়সেই ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছিলেন রফি-বিন সাফওয়ান। কালক্রমে নিজের যোগ্যতা ও মেধাগুণে নিজ দেশের শাসক হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন তিনি। একসময় তিনি একটি বংশের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ বংশের মোট ১১জন শাসক ছিলেন। তবে এদের সবাই দাস ছিলেন না। একই পরিবারেরও ছিলেন না। অনেকের মতে, শাসকদের সবাই একই বংশেরও ছিলেন না।
ক.ইলতুৎমিশের পিতার নাম কী ছিল ?
খ.আরাম শাহের শাসনের ব্যাখ্যা দাও।
গ.রফি-বিন-সফওয়ান ভারতবর্ষের কোন রাজবংশের অনুরূপ রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেছিল ? তার ব্যাখ্যা দাও।
ঘ.পাঠ্যপুস্তকে অনুরূপ একটি বংশকে দাস বংশ বলতে অনেক ঐতিহাসিকই নারাজ মাতামত দাও /বিশ্লেষণ কর।
২।মানুয়ের ব্যস্ততা কর্মপরিধি বাড়তে থাকায় তারা আজ বাজারে যাবার পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছে না । তাই অনলাইন শপিং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । প্রদিটি পণ্যের দাম র্নিধারিত থাকায় , সঠিক ওজন ও পণ্যের গুণগত মানের নিশ্চয়তা বিধান করায় এ শপিং ব্যবস্থাটির ওপর ক্রেতাদের আস্থা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পাচ্ছে । পণ্যের সনরবরাহ নির্বিগ্নে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা , দ্রব্য সামগ্রীর বিপুল সমাহার ও বৈচিত্র্য থাকায় অনলাইনে শপিং মানুষের সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় করছে ।
ক.খলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? ১
খ.তৈমুর লং এর ভারত আক্রমনের ফরাফল ব্যাখ্যা কর । ২
গ.উদ্দীপকে উল্লিখিত অনলাইন শপিং এর সাথে সুলতান আলাউদ্দিন খলজির মূল্য নিয়ন্ত্রন পদ্ধতির মিল কোথায় ? ব্যাখ্যা কর । ৩
ঘ.তুমি কী মনে কর ,অনলাইন শপিং ফলপ্রসূ করার জন্য গৃহীত পদক্ষেপসমূহের মতো সুলতান আলাউদ্দীন খলজিও উক্ত ব্যবস্থা যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য বহুবিধ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও । ৪
৩।১৯৪৭ সালে দ্বি-জাতি তত্বের ভিক্তিতে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত অঞ্চলসমুহ নিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট গঠিত হয় । পাকিস্তান রাষ্টটি দু ভাগে বিভক্ত করে যথাক্রমে পূর্ব-পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান নামে সংবিধিবদ্ধ করা হয় । পশ্চিম পাকিস্তানের নতুন রাজধানী স্থাপন করা হয় করাচি নগরীতে। তবে রাষ্ট্রের মধ্যস্থলে রাজধানী প্রতিষ্ঠা ,প্রশাসনিক সুবিধা আবহাওয়াাগত সুবিধা ও জনগণের দবির প্রেক্ষিতে করাচি থেকে ইসলামাবাদে রাজধানী স্থাপন করা হয়।
ক.তুঘলক বংশের শ্রেষ্ঠ শাসকের নাম কি ?
খ.মোহাম্মদ বিন তুঘলকে কেন যুগের বিস্ময় বলা হয়।
গ.করাচি থেকে ইসলামাবাদে রাজধানী স্থানান্তরের সাথে তোমার পঠিত মুহাম্মদ বিন তুঘলকের রাজধানী স্থানান্তর পরিকল্পনার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ.উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শাসক মুহম্মদ বিন তুঘলকের রাজধানী স্থানন্তর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন দুরূহ ছিল-বিশ্লেষণ কর ।
৪। মি. অ্যালেক্স উত্তরাধিকার সুত্রে এক বিশাল সাম্রাজ্যের অধিপতি হন। ক্ষমতা গ্রহনের পর তিনি লক্ষ করলেন অভ্যন্তরীন ও বহি:শত্রুর আক্রমনে সম্রাজ্যের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুক্ষীন । তিনি নিজেকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি বলে ঘোষনা করেন । সেনাবাহিনী পূর্ণরগঠন করেন। তাঁর এ পদক্ষেপ সম্রাজ্যের সংহতির জন্য সহায়ক হয় । তিনি দীর্ঘদিন দাপটের সাথে শাসনকার্য পরিচালনায় সক্ষম হন।
ক.কার নামানুসারে কুতুবমিনার নামকরণ করা হয় ।
খ.ক্ষমতা গ্রহণের পর ইসতুৎমিশের সমস্যা চিহ্নিত কর ।
গ.উদ্দীপকের সাথে দাস বংশের কোন শাসকের কর্মকান্ডের মিল রয়েছে ?ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উক্ত শাসকের পদক্ষেপ সালতানাতের ভিক্তি দুদৃঢ় করেছিল মন্তব্য কর ।
৫। জনাব আলিম এক সংকটাপন্ন অবস্থায় অনিচ্ছা সত্বেও দেশের শাসনক্ষমতা গ্রহণ করেন। তিনি কর আদায়ে ্দারতা ও যুদ্ধ অপেক্ষা শান্তিতে বিশ্বাসী ছিলেন । তিনি কর্মসংস্থান এবং কন্যা দায়গ্রস্ত পিতাদের প্রতি সহায়তাদানসহ বহু জনহিতকর কাজ সম্প্রাদন করেন । এতে রাজকোষের ঘাটতি দেখা দিলেও একজন প্রাজাহিতৈষী শাসক হিসেবে তিনি স্মরণীয় হয়ে আছেন ।
ক.‘ভারতের তোতাপাখি ’ কাকে বলা হয় ?
খ.মালিক কাফুরের খ্যাতির কারণ কী?
গ.উদ্দীপকের শাসকের সাথে তুঘলক বংশের কোন শাসকের সাদৃশ্য রয়েছে ?ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উদ্দীপকের আলোকে উক্ত শাসকের সংস্কার কর্মকান্ড মূল্যায়ন কর ।
৬। ইনসান আলি বাল্যকাল থেকে সাহসী, মেধাবী ও ধর্মপরায়ণ ছিলেন । পরাধীন দেশে স্বজাতির নানা অসংগতি দেখে তিনি ব্যাথিত হন । বিদেশি শাসকগোষ্ঠীর শোষণে ও অত্যাচারে তিনি প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন । জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে তিনি বিদেশি শক্তির বিনাশে সশস্ত্র সংগ্রামে জড়িয়ে পড়েন। তিনি স্বদেশকে পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্তির লক্ষ্যে দলবলসহ জীবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যান। তার এ সংগ্রাম ব্যার্থ হলেও পরবর্তী প্রজন্মকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্দীপ্ত করে ।
ক.আরবি কোন শব্দ হতে ‘ফরায়েজি’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ।
খ.ফরায়েজি আন্দোলন ব্যার্থ হয় কেন?
গ.উদ্দীপকের চরিত্রের সাথে উনবিংশ শতকের বাংলার কোন নেতার মিল পাওয়া যায় ?ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উদ্দীপকের আলোকে উক্ত নেতার সংগ্রামী জীবনের তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর ।
৮। গ্রীক সম্রাট আলেকজান্ডার দি গ্রেট বিজেতা হিসেবে ইতহাসে বিখ্যাত হয় আছেন তাঁর জিত রাজ্যগুলোর মধ্যে পারস্য বিজয় অন্যতম ।স্বীয় সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন ,সীমান্ত সুরক্ষা ,ধন-সম্পদ সংগ্রহ প্রভৃতি কারণে তিনি পারস্য অভিযানে উদ্ভুদ্ধ হয়েছিলেন । পারস্য বিজয়ের পর তিনি উহাকে স্বীয় সম্রাজ্যভুক্ত করলে পারসিকদের সাথে গ্রিকদের রাজনৈতিক,সামাজিক,অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বন্ধন দৃঢ় হয় এবং উভয় জাতিসত্বার সংমিশ্রণে এক নতুন জাতিসত্বার উদ্ভব ঘটে ।
ক.আরবগণ কত সালে সিন্ধু অভিযান করে?
খ.সিন্ধু অভিযানের প্রত্যক্ষ কারণ ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকে উল্লিখিত পারস্য অভিযানের কারনসমূহের সাথে তোমার পঠিত আরবদের সিন্ধু আভিযানের তুলনা কর ।
ঘ.গ্রিক পারসিক সভ্যতার সংমিশ্রণ অপেক্ষা আরব জাতি ও ভারতবর্ষের জনজীবনে পারস্পরিক প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ ছিল-বিশ্লেষণ কর ।
৯। মিশরের মামলুক বংশের সুলতান সাইফুদ্দীন কালাউন বাল্যকালে দাস ছিলেন । স্বীয় প্রজা,বিদ্রোহ দমন ,সামরিক দক্ষতা , আত্নবিশ্বাস,রাজ্যবিস্তার ,ও রাজনৈতিক দুরদর্শিতার কারণে তিনি মিশরের মামলুক বা দাস বংশের শ্রেষ্ঠ শাসকের মর্যাদা লাভ করেন । তাঁর জনহিতকরণ কার্যাবলির জন্য তিনি ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন ।
ক.আল বেরুনী কে ছিলেন ?
খ.সুলতান রাজিয়ার রাজ্যশাসন পদ্ধতির বর্ণনা দাও।
গ.উদ্দীপকে উল্লেখিত শাসকের সাথে তোমার পঠিত দাস বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা সুলতান শামসুদ্দিন ইলতুৎমিশের কর্মকান্ডের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.উদ্দীপকে বর্ণিত সুলতানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভারতীয় মামলুক সুলতান শামসুদ্দিন ইলতুৎমিশের কর্মকান্ড অধিকতর অগ্রগামী ছিল -বিশ্লেষণ কর ।
১০।১৯৪৭ সালে দ্বি-জাতি তত্বের ভিক্তিতে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত অঞ্চলসমুহ নিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট গঠিত হয় । পাকিস্তান রাষ্টটি দু ভাগে বিভক্ত করে যথাক্রমে পূর্ব-পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান নামে সংবিধিবদ্ধ করা হয় । পশ্চিম পাকিস্তানের নতুন রাজধানী স্থাপন করা হয় করাচি নগরীতে। তবে রাষ্ট্রের মধ্যস্থলে রাজধানী প্রতিষ্ঠা ,প্রশাসনিক সুবিধা আবহাওয়াাগত সুবিধা ও জনগণের দবির প্রেক্ষিতে করাচি থেকে ইসলামাবাদে রাজধানী স্থাপন করা হয়।
ক.তুঘলক বংশের শ্রেষ্ঠ শাসকের নাম কি ?
খ.মোহাম্মদ বিন তুঘলকে কেন যুগের বিস্ময় বলা হয়।
গ.করাচি থেকে ইসলামাবাদে রাজধানী স্থানান্তরের সাথে তোমার পঠিত মুহাম্মদ বিন তুঘলকের রাজধানী স্থানান্তর পরিকল্পনার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ.উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শাসক মুহম্মদ বিন তুঘলকের রাজধানী স্থানন্তর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন দুরূহ ছিল-বিশ্লেষণ কর ।
১১।অটোমান সুলতান বায়েজিদ অত্যন্ত জনপ্রিয় শাসক ছিলেন। তাঁর সমাজ্য ছিল সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরপুর ,দয়া দাক্ষিণ্যে তিনি ছিলেন মুক্তহস্ত। বিদ্বান ও পন্ডিতদের তিনি নিয়মিত ভাতার ব্যবস্থা করেন ।তিনি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও শিক্ষকদের বিশেষ ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা। তাঁর আমলে সম্রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে দুস্থদের মধ্যে বিনামূল্যে খাদ্য বিতরণের ব্যবস্থা করা হয়। শাসন ব্যবস্থার পূর্ণগঠন, রাজস্ব সংস্কার, রাস্তাঘাট নির্মান,প্রভৃতিতে তিনি দক্ষতার পরিচয় দেন।
ক.বাবরের পিতার নাম কী ? ১
খ.পানিপথের প্রথম যুদ্ধ সম্পর্কে কী জান। ২
গ.অটোমান সুলতান বায়েজীদের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ তোমর পঠিত ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসন ব্যবস্থার কীরুপ সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয় , ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ.উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসন ব্যবস্থা দিল্লির সালতানাতের পতনকে ত্বরান্বিত করেছিল -উক্তিটি বিশ্লেষণ কর। ৪
১২। জনাব ইলিয়াস শাহ একজন জনপ্রিয় শাসক ছিলেন । রাজ্যবিস্তার ,বিদ্রোহ দমন ও সুশান প্রতিষ্ঠার পর তিনি স্থাপত্য শিল্প বিকাশে বিশেষ অবদান রাখেন ।তিনি দেশে অসংখ্য মসজিদ ,রাস্তা-ঘাট ,দূর্গ ,সমাধিসৌধ স্মৃতিসৌধ,,সরাইখানা ,ইত্যাদি নির্মাণ করেন ।
ক.সম্রাট জাহাঙ্গীরের মায়ের নাম কী ? ১
খ.ময়ূর সিংহাসন সম্পর্কে কী জান ? ২
গ.উদ্দীপকে উল্লিখিত ইলিযাসশাহের সাথে তোমার পঠিত মোঘল সম্রাট শাহ্জাহানের স্থাপত্যিক কর্মকান্ডের কীরূপ সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়,ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ.উদ্দীপকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ মোঘল সম্রাট শাহ্জাহানকে ‘ The prince of builders ’'উপাধি দেবার যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর। ৪