বাংলা পদ্য সংক্ষিপ্ত



সব পদ্য সংক্ষিপ্ত



আপনাদের জন্য বাংলা পদ্য বিষয়গুলোর অলোচনা করা হল:-
H.S.C বাংলা 1st MCQ + CQ(a) পদ্য একসাথে :-
কবিতা - সাম্যবাদী
বিষয়:অসাম্প্রদায়িকতা ।

১.সাম্যবাদী কবিতার চরণ সংখ্যা কত-৩২
২. কবি কীসের গান গায় - সাম্যের
৩. কবি পুঁথি ও কেতাব বহন করতে বলেন - পেটে-পিঠে-কাঁধে-মগজে।
৪. সাম্যবাদী কবিতায় কবি কোথায় দর-কষাকষি হওয়ার কথা বলেন - দোকানে।
৫. সাম্যবাদী কবিতানুসারে তাজা ফুল কোথায় ফুটে- পথে।
৬. সকল শাস্ত্র খুঁজে পাওয়া যায় কোথায় - নিজ প্রাণে।
৭. সকল দেবতার বিশ্ব দেউল কোনটি - মানুষের হৃদয়।
৮. অমৃত -হিয়ার নিভৃত অন্তরালে কে হাসছেন - দেবতা- ঠাকুর।
৯. আপন হৃদয়ে সত্যের পরিচয় পেল কারা - ঈসা- মুসা।
১০. বাঁশির কিশোর কে - কৃষ্ণ।
১১. হৃদয়ের রণ-ভূমে বাঁশির কিশোর কী গাইলেন - মহা - গীতা।
১২. মেষের রাখাল নবিরা কার মিতা - খোদার।
১৩. হৃদয়ের ধ্যান গুহামাঝে বসেছেন - শাক্যমুনি।
১৪. মানবের মহাবেদনার ডাক শুনে রাজ্য ত্যাগ করল - শাক্যমুনি।
১৫. আলাল-দুলাল আহ্বান শুনতেন কোথায় - কন্দরে।
১৬.হৃদয়ের কন্দরে বসে আলাল-দুলাল কীসের গান গাইলেন-কোরানের সাম্য-গান।
১৭. মানুষের হৃদয়েরর চেয়ে বড় কী নেই- মন্দির -কাবা।

কবিতা - তাহারেই পড়ে মনে
বিষয়:সৃজনশীল -প্রাকৃতির গতিময়তা ও বিচ্ছেদবেদনা ।

১. তাহারেই পড়ে মনে সংলাপ নির্ভর কবিতা
২. ১ টি ঋতুর আছে - বসন্ত
৩. ২ টি বাংলা মাসের নাম আছে - মাঘ, ফাল্গুন। ৪. বসন্ত উল্লেখ আছে - ৪ বার ৫. ফাল্গুন উল্লেখ আছে - ৩ বার ৬. লাইন - ৩০ টি ৭. স্তবক - ৫ টি ৮. কোন দুয়ার খুলে গেছে - দক্ষিণ দুয়ার ৯. কিসের ফুল ফুটেছে - বাতাবি নেবুর ১০. কিসের মুকুল ফুটেছে কি? - আমের ১১. সমীর কোন দিকের - দখিনা ১২. সমীর অর্থ - বাতাস ১৩.পাথার অর্থ - সমুদ্র ১৪.কুহেলি অর্থ - কুয়াশা ১৫. উত্তরী অর্থ - চাদর ১৬. অলখ অর্থ - অলক্ষ (চোখের আড়াল ) ১৭. মাধবী কুড়িঁ কি? - বসন্তী লতা বা তার ফুল ১৮. অর্ঘ্য অর্থ - পূঁজার উপকরণ ১৯. ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় ২০. অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত

কবিতা - লোক লোকান্তর

১. চরণ সংখ্যা - ১৪ টি ২. রং- সাদা, সবুজ, লাল ৩. গাছ - চন্দন, পান ৪. অঙ্গ - ঠোঁট, চোখ, পা, নখ ৫. অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত ৬. লোক-লোকান্তর কোন ধরনের কবিতা- আত্ম পরিচয়মূলক ৭. কবি তার চেতনাকে কার সাথে তুলনা করেন- একটি সত্যিকার সাদা পাখির সাথে ৮. কবির চেতনারুপ পাখিটি কোথায় বসে আছে- সবুজ অরণ্যে, চন্দনের ডালে ৯. বনচারী বাতাসের তালে দোল খায় - বন্য পানলতা ১০. পাখিটির ঠোঁট কীসে মাখামাখি হয়ে আছে - সুগন্ধ পরাগে ১১. পাখিটির দুটি চোখের কোটরে কীসের রং আছে- কাটা সুপারির রং ১২. পাখিটির পায়ের রং- সবুজ ১৩. পাখিটির নখের রং- তীব্র লাল ১৪. কবির তন্ত্রে- মন্ত্রে কী ভরে আছে - চন্দনের ডাল ১৫. কবি কোথায় চোখ রাখতে পরছেন না- বন্য ঝোপের ওপর ১৬. কবির মতে চেতনার মনি উজ্জ্বল হলে কি কেটে যাবে বা ছিঁড়ে যাবে- সমস্ত বাঁধুনি ১৭. লোকালয়ে কী তুচ্ছ হয়ে যাবে- সমাজ, সংসার, ধর্ম ১৮. লোক- লোকান্তর কবিতায় কবি স্তব্ধ হয়ে কী শুনেন - আহত কবির গান ১৯. কবির মতে কোনটির বিজয় আসন্ন- পরকাল ২০. লোকান্তর শব্দের অর্থ- পরকাল

কবিতা- রক্তে আমার অনাদি অস্থি

----—দিলওয়ার
১. চরণ সংখ্যা - ২৪
২. নদীর নাম ৬ টি
৩. সাগর- বঙ্গোপসাগর
৪. কবিতাটি উৎসর্গ করা হয়েছে - কবীর চৌধরীকে
৫. কবি কার যৌবন চান- পদ্মার
৬. কবি কার প্রেম চান - যমুনার ৭. সুরমা নদীর পলিকে কবি কী বলেন - গলিত হেম
৮. হেম অর্থ- সুবর্ণ, সোনা
৯. "কাজল বুক "কোন নদীর - সুরমা নদীর
১০. কবিতায় উল্লেখিত, "গণমানবের তুলি " কে - কবি নিজে
১১. "তোমার বুকে আমি নিরবধি "এ বাক্যে তোমাদের বলতে বুঝানো হয়েছে - নদীকে
১২.কবির মতে চারদিকে কী খেলা করে - বিচিত্র জীবনের রং
১৩.কোনটি বাঁকে বাঁকে ঘুরে - মুগ্ধ মরণ
১৪.কবি দিলওয়ার তার প্রাণ স্বপ্নকে কোথায় রেখেছেন - বঙ্গোপসাগর
১৫. কবি তার ত্রোূধকে তুলনা করেন- ভয়াল ঘূর্ণির সাথে
১৬. নরদানবের মুখে কী বোঝাই - প্রাণের জাহাজ
১৭. অস্থি শব্দের অর্থ- হাড়

-- ১। কবি দিলওয়ার কোন নদীর তীরবর্তী ভার্থখলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
ক. কুশিয়ারা খ. রূপলাল
গ. কর্ণফুলী ঘ. সুরমা
উত্তর: ঘ. সুরমা
২।কবি দিলওয়ার পারিবারিক কোন পদবি বর্জন করেন?
ক. হক খ. আকন্দ
গ. মিয়া ঘ. খান
উত্তর: ঘ .খান
৩।কবি দিলওয়ার সাধারণ মানুষের কাছে কী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত?
ক. বিদ্রোহী খ. প্রেমের
গ. যুগ-সন্ধিক্ষণের ঘ. গণমানুষের
উত্তর: গণমানুয়ের
৪। বিভিন্ন নদীর বুকে কবি দিলওয়ার নিরবধি কী হতে চেয়েছেন?
ক. চঞ্চল খ. গণমানুষের তুলি
গ. বন্যা ঘ. পলিমাটি
উত্তর: খ. গণমানুয়ের তুলি ।
৫। কবি দিলওয়ারের কী ভয়াল ঘূর্ণি?
ক. বিদ্বেষ খ. ক্রোধ
গ. রাগ ঘ. অভিমান
উত্তর: খ .ক্রোধ
৬। ‘হেম’ শব্দের অর্থ কী?
ক. সোনা খ. রুপা
গ. পিতল ঘ. সিসা
উত্তর: সোনা
৭। ‘অস্থি’ শব্দের অর্থ কী?
ক. গাছ খ. সোনা
গ. হাড় ঘ. চেতনা
উত্তর: গ হাড়
৮। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
ক. অক্ষরবৃত্ত খ. মাত্রাবৃত্ত
গ. পয়ার ঘ. অর্ধমাত্রাবৃত্ত
উত্তর:খ.মাত্রাবৃত্ত
৯। ‘গণমানুষের কবি’ বলতে বোঝায়—
ক. জনগণের কবি খ. সমাজতন্ত্রের কবি
গ. চেতনাদীপ্ত কবি ঘ. শ্রমিকদের কবি
উত্তর: ক.জনগণের কবি ।
১০। ‘মুগ্ধ মরণ বাঁকে বাঁকে ঘুরে-কাটায় মারণ বেলা’—চরণটিতে কোন বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন কবি দিলওয়ার?
ক. বিপদসংকুল খ. সচেতনতা
গ. নির্ভীকতা ঘ. সাহসী
উত্তর: ক.বিপদসংকুল
১১।বহমান জীবন এখানে বাধাহীন নয় কেন?
ক. পরিবর্তনশীল হওয়ায় খ. অনুভূতি থাকায়
গ. সভ্যতার গতির খেলায় ঘ. প্রত্যাশিত স্বপ্ন পূরণ হওয়ায়
উত্তর: ক. পরিবর্তনশীল হওয়ায়
১২। কবি দিলওয়ার যমুনা নদীর কাছে কী চেয়েছেন?
ক. যৌবন খ. পবিত্রতা
গ. প্রেম ঘ. বিশ্বস্ততা
উত্তর: গ.প্রেম
১৩। কবি দিলওয়ারের ক্রোধ জলরাশির মতো শক্তিমান হয়েছে কেন?
ক. দাসত্ব থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টায় খ. অনেক দিনের সঞ্চিত হওয়ায়
গ. শত্রুর মোকাবিলা করায় ঘ. পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ায়
উত্তর: ক. দাসত্ব থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টায়
১৪।‘অনতীত পঙিক্তমালা’ কাব্যগ্রন্থটি নিচের কোন কবির রচনা বলে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য?
ক. দিলওয়ার খ. আহসান হাবীব
গ. আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ ঘ. সৈয়দ শামসুল হক
উত্তর:ক. দিলওয়ার
১৫।সিলেট শহরের নদী হিসেবে গ্রহণযোগ্য নিচের কোনটি?
ক. সুরমা খ. কুশিয়ারা
গ. কর্ণফুলী ঘ. যমুনা
উত্তর: ক সুরমা
১৬। ‘নদীমাতৃক এই বাংলার পরতে পরতে রয়েছে সৌন্দর্য।’ চরণটির সঙ্গে তোমার পঠিত কোন রচনার মিল রয়েছে?
ক. আমি কিংবদন্তির কথা বলছি খ. সেই অস্ত্র
গ. নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় ঘ. রক্তে আমার অনাদি অস্থি
উত্তর:ঘ রক্তে আমার অনাদি অস্থি



কবিতা - আমি কিংবদন্তির কথা বলছি

১. চরণ সংখ্যা - ৬৮
২. কবিতা-১৮ বার
৩. যে কবিতা শুনতে জানে না- ৯ বার
৪.কবির পূর্বপুরুষ কি ছিলেন - ত্রীূতদাস
৫. কবির পূর্বপুরুষের করতলে কি ছিলো - পলিমাটির সৌরভ
৬.কবির পূর্বপুরুষ কীসের কথা বলতেন- অতিত্রূান্ত পাহার, অরণ্য এবং শ্বাপদ, পতিত জমির আবাদ এবং কবিতার কথা বলতেন
৭. এ কবিতায় উজ্জ্বল জানালা কীসের আগুনে আলোচিত - উনোনের আগুনে
৮. কবি কার মৃত্যুর কথা বলেছেন- গর্ভবতী বোনের
৯. ভালোবেসে কি আসে- যুদ্ধ
১০. ভালোবাসা দিলে কে মরে যায়- মা
১১. যে কবিতা শুনতে জানে না সে হৃৎপিন্ডে কাকে ধরে রাখতে পারে না - সূর্যকে
১২. যে কবিতা শুনতে জানে না সে কীসের অধিকার থেকে বোনচিতো হবে - দিগন্তের
১৩. শস্যের সম্ভার কাকে সমৃদ্ধ করবে - যে কর্ষণ করে
১৪. প্রবাহমান নদী কাকে পুরষ্কৃত করবে- যে মৎস লালন করে
১৫. জননীর আর্শীবাদ কাকে দীর্ঘায়ু করে- যে গাভীর পরিচর্যা করে
১৬. ইস্পাতের তরবারি কাকে সশস্ত্র করবে- লৌহখণ্ড প্রজ্বলনকারীকে
১৭. কবিতায় কার যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে - ভাইয়ের
১৮.সশস্ত্র সুন্দরের অনিবার্য অভ্যুণ্থান কী - কবিতা

কবিতা- নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

১. চরণ সংখ্যা - ৪২
২. সাল - ১১৮৯
৩. "নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় "- ৬ বার
৪. নিলক্ষা আকাশেরর রং - নীল
৫. "নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় " কবিতায় লোকালয়ের সংখ্যা - উনসত্তর হাজার
৬. পুর্ণিমার চাঁদ কীসের মতো জ্যোৎস্না ঢালছে - ধবল দুধের মতো
৭. নিলক্ষার নীলে কে তীব্র শিস দেয় - চাঁদ
৮. মানুষের বন্ধ দরজায় হঠাৎ কে হানা দেয় - অতীত
৯. উল্লিখিত কবিতায় দীর্ঘদেহ কার- নূরলদীনের
১০. দীর্ঘদেহ নিয়ে নূরলদীন কোথায় দেখা যায় - মরা আঙিনায়
১১. নূরলদীনের বাড়ি কোথায়? - রংপুর
১২. বাংলা কত সালে নূরলদীন ডাক দিয়েছিলো - ১১৮৯ সনে
১৩. শকুন নেমে আসে কোথায় - সোনার বাংলায়
১৪. শকুন হল- পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা
১৫.কবির মতে আমাদের এই দেশ ছেয়ে আছে - দালালের আলখাল্লায়
১৬. দালাল কারা- রাজাকাররা
১৭. নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কবির কি লুট হয়ে যায়- স্বপ্ন
১৮. কবির মতে জ্যোৎস্নার সাথে কি ঝরে পড়ে - স্মৃতির দুধ
১৯. সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে কোথায় গিয়ে মেশে- ব্রক্ষপুত্রে

কবিতা-বিভীষণেরর প্রতি মেঘনাদ

১.অরিন্দম মেঘনাদের উপাধি।
২.রক্ষপুর বলতে বুঝানো হয়েছে লঙ্কাপুরকে।
৩.মেঘনাদের রাজ্যের নাম লঙ্কাপুর।
৪.মেঘনাদের বাবার নাম রাবণ।
৫.মেঘনাদের চাচার নাম বিভীষণ।
৬.রাবণের মায়ের নাম নিকষা।
৭.রামানুজ হলো লক্ষ্মণ (রামের ছোট ভাই)
৮. লক্ষ্মণের মায়ের নাম সুমিত্রা।
৯. সৌমিিএ বলতে বুঝানো হয়েছে লক্ষ্মণকে
১০. শেষ লাইন "গতি যার নীচ সহ,নীচ সে দুর্মতি "।
১১. কাব্যাংশে "চণ্ডাল "বলা হয়েছে রামকে।
১২. মেঘনাদ বিভীষণকে বলেছে দ্বার ছাড়ার কথা।
১৩. মেঘনাদ লক্ষ্মণকে পাঠাবে -শমন ভবনে।
১৪."লঙ্কার কলঙ্ক আজি ভঞ্জিব আহবর " উক্তিটি- মেঘনাদের।
১৫."রামানুজ "শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ - রাম+ অনুজ।
১৬. "বৃথা এ সাধনা ধীমান "- বিভীষণ, মেঘনাদকে বলল।
১৭. রাঘবদাস হল - বিভীষণ।
১৮. বিভীষণ কাজ করবে না - রাঘবের বিপক্ষে।
১৯. মাটিতে পড়ে ধূলায় গড়াগড়ি খায় না- শশী( চাঁদ)
২০. 'নন্দন কাননে ভ্রমে 'কে - দুরাচার দৈত্য।
২১. দুরাচার দৈত্যের সাথে তুলনা করা হয়েছে - লক্ষ্মণকে।
২২. প্রফুল্ল কমলে বাস করে - কীট।
২৩.মহামন্ত্র বলে যথা নম্রশিরঃ হয় কার - ফণী।
২৪. রাবণ অনুজ হল - বিভীষণ।
২৫. রাবণ আত্মজ হল - মেঘনাদ।
২৬. অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত

কবিতা - ঐকতান

১.ঐকতান কবিতার চরণ সংখ্যা -৫৪
২. ঐকতান কবিতার স্তবক সংখ্যা -৪
৩. কবির মন জুড়ে আছে- বিশাল বিশ্বের ক্ষুদ্র এক কোণে
৪. কবি অক্ষয় উৎসাহে পড়েন -ভ্রমণবৃত্তান্ত গ্রন্থ
৫. কবি কুড়িয়ে আনেন - চিএময়ী বর্ণনার বাণী
৬.কবি তার জ্ঞানের দীনতা পূরণ করে নেন - ভিক্ষালব্ধ ধনে
৭. "ঐকতান "কবিতায় কবি নিজেকে উল্লেখ করেছেন - পৃথিবীর কবি হিসেবে।
৮.বিভিন্ন কবিরা নানাদিক থেকে গান ঢালে - প্রকৃতির ঐকতানস্রোতে
৯. শ্রমজীবী মানুষের বিচিত্র কর্মভারে ভর দিয়ে চলছে- সমস্ত সংসার
১০. কবি সমাজের উচ্চ আসনে বসেছেন - সংকীর্ণ বাতায়নে
১১. কবি ওপাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে গিয়েছেন - মাঝে মাঝে
১২. গানের পসরা ব্যর্থ হয় - কৃিএম পণ্যে
১৩. কবির কবিতা বিচিত্র পথে অগ্রসর হলেও হয়নি- সর্বএগামী
১৪. "ঐকতান "কবিতার কবি কোন কবির বাণী শুনতে পান- যে কবি আছেন মাটির কাছাকাছি
১৫. কবি আহ্বান করেন- অখ্যাত জনের নির্বাক মনের কবিকে
১৬. কবি এদেশকে বলেন প্রাণহীন
১৭. কবি এদেশের চার ধারকে বলেন - গানহীন
১৮. একতারা যাদের আছে তারাও যেন সম্মান পায়- সাহিত্যের ঐকতান সংগীত সভায়

কবিতা - সেই অস্ত্র

অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত
১.অস্ত্র শব্দটি আছে -১৫ বার
২.রং উল্লেখ আছে -১ টা (সবুজ)
৩. স্থান -ট্রয়নগরী
৪."সেই অস্ত্র" বলতে বুঝানো হয়েছে - ভালোবাসা
৫. ভালোবাসা কীসের প্রতিশ্রুতি - সভ্যতার
৬. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে অরণ্য হবে - আরও সবুজ
৭. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে কোথায় আগুন জ্বলবে না- ফসলের মাঠে
৮. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে কী খাঁ খাঁ করবে না- গৃহস্থালি
৯. ভালোবাসা ব্যাপ্ত হলে নক্ষএখচিত আকাশ থেকে কী ঝরবে না- আগুন
১০. মুহূর্তের অগ্নুৎপাত কোথায় ঘটে- মানব বসতি বুকে
১১.ভালোবাসা মানুষকে কী করে- সমাবিষ্ট
১২.ভালোবাসা কাকে নিশ্চিহ্ন করে - আধিপত্যের লোভকে
১৩. আমাদের চেতনা জুড়ে আর্তনাদ করবে না - পঙ্গু বিকৃতরা
১৪. ভালোবাসা উত্তোলিত হলে বার বার বিধ্বস্ত হবে না - ট্রয়নগরী
১৫. কবি কেমন অস্ত্রের প্রত্যাশী - অবিনাশী অস্ত্রেরর
১৬.কবি আমোঘ অস্ত্র ভালোবাসা, ব্যাপ্ত করতে বলেছেন কোথায় - পৃথিবীতে

কবিতা - এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে।

১. কবিতাটির চরণ সংখ্যা -১৪ টি
২."এক স্থান " বলতে বোঝানো হয়েছে - বাংলাদেশ কে
৩. কবির কাছে তার দেশ কেমন- সবচেয়ে সুন্দর করুণ
৪. সবুজ ডাঙা ভরে আছে কীসে - মধুকূপী ঘাসে
৫. এ দেশে নাটার রঙের মতো অরুণ জাগছে কখন - ভোরের মেঘে
৬. কর্ণফুলী, ধলেশ্বরী, পদ্মা জলাঙ্গীরে জল দেয় কে - বরুণ
৭. জলাঙ্গী অর্থ - নদী
৮. পানের বনের মতো হাওয়ায় চঞ্চল কে - শঙ্খচিল
৯. কে ধানের গন্ধের মতো অস্ফুট, তরুণ - লক্ষ্মীপেঁচা
১০. কোনটি অন্ধকার ঘাসের উপর নুয়ে থাকে - লেবুর শাখা
১১. অন্ধকার সন্ধ্যার বাতাসে কে তার ঘরে উড়ে যায়- সুদর্শন
১২.হলুদ শাড়ি লেগে থাকে কার শরীরে- শঙ্খমালা
১৩. বারুণী কোথায় থাকে- গঙ্গাসাগরের বুকে
১৪. বর দিয়েছিল কে, কাকে- বিশালাক্ষী, শঙ্খমালাকে
১৫. এদেশকে বলা হয়েছে - নীল বাংলার দেশ
১৬. নীল বাংলার ধান ও ঘাসের ভিতর কে জন্মেছে - শঙ্খমালা
১৭. আধুনিক বাংলা সাহিত্যেরর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জীবনানন্দ দাশ.

কবিতা - ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. চরণ সংখ্যা - ২৮
২. ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কোন ধরনের কবিতা - চেতনা, দেশপ্রেম, গণজাগরণেরর কবিতা
৩. কবিতাটির প্রেক্ষাপট - ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
৪. থরে থরে শহরে পথে নিবিড় হয়ে কোন ফুল ফুটেছে - কৃষ্ণচূড়া
৫. কবিতায় "কৃষ্ণচূড়া " ফুলকে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে - শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ এর সাথে
৬. "আমাদের চেতনারই রং " বলতে বুঝানো হয়েছে - একুশের কৃষ্ণচূড়াকে
৭. "একুশের কৃষ্ণচূড়া " বলতে বুঝানো হয়েছে - একুশে ফেব্রুয়ারির কথা
৮. চেতনার রং এর বিপরীতে আছে - অন্য রং
৯. ঘাতকের আস্তানা কেমন- অশুভ
১০. কবিতানুসারে, কবি এবং কবির মতো বহু লোক এখন কোথায় - ঘাতকের আস্তানায়
১১.চতুর্দিকে কী তছনছ হচ্ছে - মানবিক বাগান ও কমলবন
১২.শূন্যে ফ্ল্যাগ তোলে কে - সালাম
১৩. কে ঘাতকের থাবার সম্মুখে বুক পাতে- বরকত
১৪.কার চোখে আজ আলোচিত ঢাকা - সালামের
১৫. কার মুখে আজ তরুণ শ্যামল পূর্ব বাংলা - সালামের
১৬. কে অবিনাশী বর্ণমালা গাঢ় উচ্চারণে বলে - বরকত
১৭. এ কবিতায় বর্ণমালাকে তুলনা করা হয়েছে - রক্ষত্রের সাথে

কবিতা - আঠারো বছর বয়সে

১.ছাড়পত্র কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত
২. মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত
৩. লাইন - ৩২টি
৪. স্তবক - ৮ টি
৫. আঠারো - ৯ বার
৬. আঠারো বছর বয়সে আছে- ৭ বার
৭.লেখক - সুকান্ত ভট্রাচার্য
৮. পদাঘাতে ভাঙতে চায়- পাথর বাধা
৯. আঠারো বছর বয়স জানে না - কাঁদতে
১০. আঠারো বছর বয়স জানে - রক্তদিতে
১১. মানবজীবনেরর উওরণকালীন পর্যায় - আঠারো বছর বয়স
১২. আঠারো বছর বয়স চলে- স্টিমারের মত
১৩. আঠারো বছর বয়সে কানে আসে- মন্ত্রণা
১৪. আঠারো বছর বয়স কাঁপে - বেদনাময় থরোথরো
১৫. আঠারো বছর বয়স বিপদের মুখে - অগ্রণী
১৬. আঠারো বছর বয়স- ভীরু, কাপুরুষ নয়
১৭.পথে প্রান্তরে ছোটায় বহু - তুফান
১৮. আঠারো বছর বয়সে দুর্যোগে - হাল ঠিকমতো রাখা ভার
১৯. আঠারো বছর বয়সেই অহরহ - বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় উকি
২০. এ দেশের বুকে আসুক নেমে- আঠারো বছর বয়স।