শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৯

বিড়াল গল্প MCQ


সঠিক উত্তর ক.সাধুরা

সঠিক উত্তর ক.যুক্তিনিষ্ঠ মনোভঙ্গি

সঠিক উত্তর ঘ.ওয়েলিংটন

সঠিক উত্তর খ) ঐতিহ্যবোধ

সঠিক উত্তর ক) রোগ

সঠিক উত্তর ক)সমাজতান্ত্রিক

সঠিক উত্তর খ) দারিদ্র

সঠিক উত্তর গ) হুকা

সঠিক উত্তর খ) সাহিত্যরত্ন

সঠিক উত্তর: গ) বঙ্গদর্শন

সঠিক উত্তর: ক) দুর্গেশনন্দিনী

সঠিক উত্তর: খ.কৃপণ ধনীর

সঠিক উত্তর: ক) ন্যায়শাস্ত্রে পন্ডিত ব্যক্তি

সঠিক উত্তর: ঘ) অধিকার চেতনা

সঠিক উত্তর: গ) বিড়াল

সঠিক উত্তর: ক) সমাজতান্ত্রিক

সঠিক উত্তর: ক)ব্যঙ্গ

সঠিক উত্তর:ক) সাধুরা

সঠিক উত্তর: ঘ) নির্বিকারত্ব

সঠিক উত্তর: ঘ) তার স্বভাব জানা ছিল বলে

সঠিক উত্তর: ক)সমাজের শ্রেণী বৈষম্য

সঠিক উত্তর: ঘ) তার স্বভাব জানা ছিল বলে

সঠিক উত্তর: খ) কমলাকান্তের দপ্তর

সঠিক উত্তর: গ)মানুষ

সঠিক উত্তর: ঘ) দুর্দশাগ্রস্ত বোঝাতে

সঠিক উত্তর: খ) মেও

সঠিক উত্তর: খ) মঙ্গলা

সঠিক উত্তর: গ) আফিম

সঠিক উত্তর: খ)

সঠিক উত্তর: খ) উপন্যাস

উদ্দীপকটি পড়ে ৩১ ও ৩২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
এলাকায় একজন ধনী ব্যক্তি এলে তাঁর সেবা করার জন্য সাধারণ জনগণ হুমড়ি খেয়ে পড়ল। উত্সুক জনতার ধাক্কায় ক্ষুধার্ত ভিক্ষুকটি রাস্তায় পড়ে কাতরাচ্ছিল। সেদিকে কারো খেয়াল নেই।

সঠিক উত্তর: খ)তেলা মাথায় তেল দেওয়া

সঠিক উত্তর: খ) অনাহারী মার্জারের

Lorem ipsum dolor.

বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৯

প্রতিবেদন


প্রতিবেদন

ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৬
প্রধান শিক্ষক,
…… হাই স্কুল, লালমনিরহাট ।
বিষয় : বিদ্যালয়ে আয়োজিত আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস’ এর অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কে প্রতিবেদন।
সূত্র :শা .ল.বি.২০১৫/২৭(ক)

মহোদয়,
সম্প্রতি সমাপ্ত ,…… হাইস্কুলের ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ এর অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কে প্রতিবেদন পেশে আদিষ্ট হয়ে নিম্নলিখিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করছি।
……… হাই স্কুলে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ উদ্যাপিত

১.‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ উদ্যাপন উপলক্ষে ……… স্কুলে ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন হয়েছিল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন স্কুলের বাংলা বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক জনাব ‘ক’ ২.দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার সূচনা হয় সকাল ৭টায় প্রভাতফেরির মাধ্যমে। খুব ভোর থেকেই স্কুলের আশেপাশের ছাত্র-ছাত্রীরা খালি পায়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে সমবেত হয়। তাদের সঙ্গে যোগদান করেন শিক্ষকবৃন্দ। স্কুল মাঠের দক্ষিন প্রান্তে শহিদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ প্রদানের সিদ্ধান্ত করা হয়েছিল। প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের খালিপায়ে শোভাযাত্রা শুরু হলে সবার কণ্ঠে অনুরণিত হয় একুশে ফেব্রুয়ারির অমর গান: ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি।’ ধীর পদক্ষেপে অগ্রসরমান শোভাযাত্রা এক ভাবগম্ভীর পরিবেশ সৃষ্টি করে। শহিদ মিনারের পাদদেশে মিছিল উপনীত হলে প্রধান শিক্ষক প্রথম পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে অমর শহিদদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ফুলের তোড়া শহিদ মিনারে অর্পণ করে।

৩.আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পরবর্তী কর্মসূচি ছিল আবৃত্তি ও সংগীতানুষ্ঠান। প্রথমে বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত কবিগণের কবিতা থেকে নির্বাচিত কবিতাবলি আবৃত্তি করে স্কুলের শিক্ষার্থীরা। পরে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করে শোনাােনা হয়। শিক্ষার্থীরাই ছিল এ পর্যায়ে কবিতা রচয়িতা ও আবৃত্তিকার। আবৃত্তি শেষে শুরু হয় সংগীতানুষ্ঠান। দেশাত্মবোধক গানই ছিল এপর্যায়ের কর্মসূচি। স্কুলের শিল্পীরা এতে অংশগ্রহণ করে।

৪.বিকেলবেলায় আয়োজন করা হয়েছিল আলোচনা সভার। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ‘ ক’। স্কুলের দুজন শিক্ষকসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ওপর আলোচনা করে। এ দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিশ্বদরবারে আরো উল্লেখযোগ্যভাবে এ দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরার আহ্বান রাখা হয়। এ পর্যায়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার সমাপ্তি ঘটে।
প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা :’ হ’ দশম শ্রেণি,বিজ্ঞান বিভাগ,রোল: ০৩
…… হাই স্কুল, লালমনিরহাট ।
প্রতিবেদনের শিরোনাম : …… স্কুলে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ উদ্যাপিত।
প্রতিবেদন তৈরির তারিখ : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
প্রতিবেদন তৈরির সময় : সকাল ৭ টা।
Girl in a jacket

মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৯

নেকলেস


Mountains
জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর:


----- গ্যী দ্য মোপাসা
নেকলেস গল্পের প্রধান চরিত্রে দেখা যায় “মাদাম মাতিলদা” নামের এক ভদ্র মহিলাকে। সে অত্যন্ত লোভী ও বিলাসী প্রকৃতির একজন মানুষ ছিল। সে নিজেকে সবার সামনে সুন্দর ও ধণীত্ব-ভাব প্রকাশ করতে চাইতো। মাদাম মাতিলদার বিবাহ হয়েছিল শিক্ষা পরিষদের এক সামন্য কেরানির সঙ্গে তার স্বামী নাম লোইসেল।

একদিন সন্ধায় জনশিক্ষা মন্ত্রী ও মার্দাম জর্জ লোইসেল ও তার স্ত্রীকে তাদের বাসায় বল নাচের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করে। কিন্তু মাদাম লোইসেল তার স্বামীর পাওয়া এই আমন্ত্রণে যেতে অস্মতি জানাই। তার কারণ ছিল অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য তার কোনো ভালো পোষাক নেই। এজন্য সে এই বল নাচের অনুষ্ঠানে যেতে পারবে না।

লোইসেল কষ্ঠ করে কিছু টাকা জমিয়েছিল। গ্রীস্মের ছুটিতে বন্ধুদের সাথে পাখি শিকারে যাওয়ার জন্য বন্দুক কিনবে বলে। যে পরিমাণ টাকা জমিয়েছিল ঠিক সেই পরিমাণ টাকা দিয়ে তার স্ত্রীকে বল নাচের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য পোশাক কিনে দিলো।

তারপর, অনুষ্ঠানের দিন যত এগিয়ে আসতে থাকে, ততই মাদাম লোইসেলের মধ্য অনুষ্ঠানে যেতে না চাওয়ার ভাব ভঙ্গি প্রকাশ পেতে থাকে। এবার যেতে না চাওয়ার কারণ তার কোনো মনি-মুক্তা নেই। অবশেষে তার স্বামীর পরামর্শে মাদাম লোইসেলের বান্ধবী ফোরসটিয়ারের কাছ থেকে একটি হিরার কন্ঠ হার ধার নিয়ে অনুষ্ঠানে যেতে সম্মত হয়।

বল নাচের অনুষ্ঠানে মাদাম লোইসেল তার সৌন্দর্যের অনেক প্রশংসা লাভ করে। অনুষ্ঠান শেষে তারা ভোর বেলা বাসার উদ্দেশ্য রইনা দেয়। মাদাম লোইসেল বাসায় ফিরে আয়নার সামনে দাড়াতেই লক্ষ করে তার গলায় হিরার হারটি নেই। মাদাম লোইসেল আঁতকে উঠে ঘটনাটি তার স্বামীকে জানাই। তার স্বামী সেই মাত্রই হারটি খুঁজতে বাহির হয়ে যায়।

এরপর অনেক খোঁজা-খুজি তারপর পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার পরও আর হারটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। হারটি খুঁজে না পাওয়ায় লোইসেলে ৩৬ হাজার ফ্রাঁ দিয়ে একটি হিরার হার ক্রয় করে। এই হারটি লোইসেল তার বাবার মৃত্যুর পর পাওয়া ১৮ হাজার ফ্রাঁ ও বাকি টাকা ধার নিয়ে ক্রয় করে। হারটি ক্রয় করতে গিয়ে তাদের অনেক ধার দিনাশ পড়েতে হয়।

বিশাল ধার দিনার বোঝা মাঁথায় নিয়ে তারা তাদের বাসাটি ছেড়ে অন্যত্রে একটি কম টাকার ছোট বাসা ভাড়া নেয়। এবং তারা দুইজন কাজ শুরু করলো। মাদাম লোইসেল আগে যে কাজ করত না সে কাজ গুলো এখন করতে শুরু করলো। অবশেষে, তারা ১০ বছর পরিশ্রম করার পর তাদের সকল ধার দিনা পরিশোধ করলো। এবং ধার দিনা পরিশোধ করার পাশাপাশি তার কিছু সঞ্চয়ও করলো।

দশ বছর পরে এমতাবস্থায় একদিন ঘটনা ক্রমে মাদাম লোইসেলের তার বান্ধবী ফোরস্টিয়ারের সাথে দেখা হয়। প্রথমে তার বান্ধবী তাকে চিনতে পারেনি কারণ তার চেহারায় এখন আর আগের মত সৌন্দর্য নেই। সে তার বান্ধবীর সাথে গত দশ বছরের ঘটে যাওয়া ঘটনা বর্ণনা করলো। ঘটনা শুনে মাদাম ফোরস্টিয়ার বলল, ‘হায়, আমার বেচারী মাতিলদ! আমারটি ছিল নকল হার। তার দাম পাঁচশত ফাঁর বেশি হবে না।’ – “নেকলেস” গল্পের এই অপ্রত্যাশিত শেষের জন্য বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে ছিল।

গল্পটির মূলভাব ও শিক্ষা:

“নেকলেস” গল্পটিতে দেখা যায় উচ্চবিলাসী ও লোভী এক নারীর চরিত্র। বিলাসীতার কারণে মুহূর্তেই নির্ষ হয়ে যেতে। এবং পরিশ্রমে ফলে ধার-দিনা পরিশোধ করার মাধ্যমে “পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি” উক্তিটি প্রকাশ পেয়েছে। আবার গল্পের শেষ অপ্রত্যাশিত বাক্য থেকে শিক্ষা পাওয়া যায়, একটু অসাবধানতা জীবনে কীরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ”


পাঠপরিচিতি:--

“তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাটি ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে ‘মাসিক মোহাম্মাদী’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। এ কবিতায় প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তাৎপর্যময় অভিব্যক্তি পেয়েছে। সাধারণভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনের অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বসন্ত-প্রকৃতির অপরূপসৌন্দর্য যে কবিমনে আনন্দের শিহরন জাগাবে এবং তিনি তাকে ভাবে ছন্দে সুরে ফুটিয়ে তুলবে সেটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু কবিমন যদি কোন কারণে শোকাচ্ছন্ন কিংবা বেদনা ভারাতুর থাকে তবে বসন্ত তার সমস্ত সৌন্দর্য সত্ত্বেত কবির অন্তরকে স্পর্শ করতে পারবে না।

এ কবিতায় কবির ব্যক্তি জীবনের দুঃখময় ঘটনার ছায়াপথ ঘটেছে। তাঁর সাহিত্য সাধনার প্রধান সহায়ক ও উৎসাহদাতা স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেনের আকস্মিক মৃত্যুতে (১৯৩২) কবির জীবন প্রচণ্ড শূন্যতা নেমে আসে। তার ব্যক্তিজীবন ও কাব্যসাধনার ক্ষেত্রে নেমে আসে এক বিষণ্নতা। কবিমন আচ্ছন্ন হয়ে যায় রিক্ততার হাহাকারে। “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাকে আচ্ছন্ন করে আছে এই বিষাদময় রিক্ততার সুর। তাই বসন্ত এলেও উদাসীন কবির অন্তর জুড়ে রিক্ত শীতের করুণ বিদায়ের বেদনা।

কবিতাটির আরেকটি লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর নাটকীয়তা। গঠনরীতির দিক থেকে একটি সংলাপনির্ভর রচনা। কবিতার আবেগময় ভাববস্তুর বেদনাঘন বিষণ্নতার সুর এবং সুললিত ছন্দ এতই মাধুর্যমণ্ডিত যে তা সহজেই পাঠকের অন্তর ছুঁয়ে যায়।

সুজনশীল প্রশ্নের উত্তর

তাহারে পরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন


** তাহারেই পড়ে মনে বহুুনির্বাচনী
প্রশ্ন:১ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় উত্তরী শব্দের অর্থ কী ?
সঠিক উত্তর: চাদর

প্রশ্ন:২ শুনি নাই, রাখিনি সন্ধান- কবি কীসের সন্ধান রাখেননি ?
সঠিক উত্তর: বসন্তের

==>

বহুনির্বাচনী









প্রতিবেদন লেখার নমুনা


Bootstrap Example

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

প্রশ্ন :কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পর্কে প্রধান শিক্ষকের কাছে একটি প্রতিবেদন পেশ করো। উত্তর :
১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
বরাবর
প্রধান শিক্ষক
‘মুক্তিযোদ্ধা’ কলেজ, যশোর।
বিষয় : বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পর্কে প্রতিবেদন।

জনাব,
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্যসংবলিত একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছি। এটি এখানে পেশ করছি-
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১৫ গত ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ‘ক’ উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। ক্রীড়ানুষ্ঠানটি সফল করার জন্য ক্রীড়া শিক্ষকসহ সবাই যে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছেন, তা প্রশংসনীয়।

বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষে ‘ক’ বিদ্যালয়ের সুবিশাল মাঠ যেভাবে সাজানো হয়েছিল, তা সুধীজনের দৃষ্টি কেড়েছে। সকাল ৯ ঘটিকায় প্রধান অতিথি প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। পায়রা ও বেলুন ওড়ানো, মশাল প্রজ্বালন, বিএনসিসি গার্লস গাইড ও বিভিন্ন হাউসের কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রধান অতিথিকে সম্মান ও সালাম জানানোর সব আনুষ্ঠানিকতা সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

সকাল ১০টায় বিভিন্ন হাউসের ক্রীড়ানুষ্ঠান শুরু হয়। এবারের প্রতিযোগিতার বিষয়গুলো ছিল বৈচিত্র্যপূর্ণ। ছাত্রছাত্রীদের দীর্ঘ ও উচ্চ লাফ, বর্শা, চাকতি ও লৌহগোলক নিক্ষেপসহ ছিল বিভিন্ন রকমের দৌড়।

পুরুষ অভিভাবক বনাম স্কুল শিক্ষকদের রশি টানাটানি, মহিলা অভিভাবক বনাম শিক্ষিকাদের ‘বালিশ যার বিপদ তার’- পর্ব দুটি খুবই উপভোগ্য ছিল। শিক্ষার্থীদের ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’ প্রতিযোগিতা দেখার জন্য দর্শক সারি থেকে অনেকেই আসন ছেড়ে বাইরে চলে আসায় খানিকটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
প্রধান শিক্ষকের বার্ষিক প্রতিবেদন পাঠের পর বিজয়ী প্রতিযোগীদের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে মেডেল, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এ বছর স্কুলের শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে দশম শ্রেণির ছাত্র নাজমুল হাসান ও নবম শ্রেণির ছাত্রী রোকেয়া খানম।
পুরস্কার বিতরণ শেষে প্রধান অতিথি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে যে বক্তব্য দেন, তা অনেকের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের দুটি পর্বই ছিল অত্যন্ত সুবিন্যস্ত। এর পরও অভিভাবকদের আসনব্যবস্থার অপ্রতুলতার কারণে অনেককে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে দেখা গেছে। এর পরও এবারের ক্রীড়ানুষ্ঠান বিদ্যালয়ের গৌরব বৃদ্ধি করে নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছে- এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।

প্রতিবেদক : নুজহাত ফাতিমা ইথা
প্রতিবেদনের শিরোনাম : বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১৫
প্রতিবেদন তৈরির সময় : বিকেল ৪টা
তারিখ : ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫