2.color
3.volvo
4.Aliquam
2.color
3.volvo
4.Aliquam
2.color
3.volvo
4.Aliquam
কবি পরিচিতি:
সংক্ষিপ্ত নামঃ গী দ্য মোপাসাঁ।
পূর্ণ নামঃ Henri-Renri-Albert-Gey de Maupassant.
জন্ম তারিখঃ ৫ আগষ্ট, ১৮৫০ খ্রিষ্টাব্দ।
জন্মস্থানঃ নর্মান্ডি, ফ্রান্স।
পিতার নামঃ গুস্তাব দ্য মুপাসাঁ।
মাতার নামঃ লরা লি পয়টিভিন।
সাহিত্য সাধনাঃ পারিবারিক বন্ধু ঔপন্যাসিক গুস্তাব ফ্লবেয়ার এর নির্দেশনা সহযোগিতায় তিনি সাংবাদিকতা ও সাহিত্যের জগতে প্রবেশ করেন।
পেশাঃ সাংবাদিকতা ও সাহিত্য সাধনা।
মৃত্যুঃ ৬ জুলাই, ১৮৯৩ খ্রিষ্টাব্দ।
অনুবাদক পরিচিতি:
নাম-পূর্ণেন্দু দস্তিদার।
জন্ম-১৯০৯ সালের ২০ জুন।
জন্মস্থল - চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে।
পিতা- চন্দ্রকুমার দস্তিদার।
মাতা- কুমুদিনী দস্তিদার।
পেশা- আইনজীবী, লেখক, রাজনীতিবীদ।
প্রকাশিত গ্রন্থ- কবিয়াল রমেশ শীল, স্বাধীনতা। সংগ্রামে চট্টগ্রাম, বীরকন্যা প্রীতিলতা।
অনুবাদ গ্রন্থ-শেখভের গল্প, মোপাসাঁর গল্প।
মৃত্যু- ১৯৭১ সালের ৯ মে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে ভারত যাওয়ার পথে।
মূলভাব নেকলেস:-
নেকলেস গল্পে ফুটে উঠে একজন উচ্চাভিলাষী কিন্তু অহংকারী মানুষের চিত্র। গল্পের মূল চরিত্র সবসময় কীভাবে বিলাসিতা করা যায় তা নিয়েই চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। কিন্তু বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়ার সাথে সাথেই সে তার ভুল বুঝতে পারে। নেকলেস গল্পটি অপ্রত্যাশিত কিন্তু অত্যন্ত আকর্ষণীয় সমাপ্তির জন্য বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
গুরুত্বপূর্ণ টিপস:-
--মাতিলদা বিলাসিতার চিন্তা করে মন খারাপ করে থাকতো।
--অনুষ্ঠানে দাওয়াত পেয়েও খুশি হয়নি মাতিলদা কারণ তার সেই অনুষ্ঠানে যাওয়ার মতো সুন্দর পোশাক ছিল না।
--বান্ধবীর কাছ থেকে গহনা ধার করা।
--‘বল’ নাচের দিনে মাদাম লোইসেলের জয়জয়কার, কারণ সে ছিল সবচেয়ে সুন্দরী, সুরুচিময়ী, সুদর্শনা হাস্যময়ী ও আনন্দপূর্ণ।
--গহনা হারিয়ে ফেলে হতাশ হয়ে পড়া।
-- গহনার মূল্য শোধ করতে গিয়ে কষ্টের জীবন শুরু করা।
--শেষে সত্য জানতে পারা যে সে এতদিন যেটকে হীরার গয়না ভেবেছিল তা হীরার নয়।
--গল্পের নায়কের নাম –মসিঁয়ে/মসিঁয়ে লোইসেল
--গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল / মাদাম লোইসেল
--মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম ফোরস্টিয়ার
--নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম হয়েছে – কেরানির ঘরে
-- মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে – শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
-- কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
-- তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
-- কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ পরিবারের মেয়েদের
-- রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
-- কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা শুনবেন – মুরগির পাখনা
-- সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
-- মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া গহনা
-- মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে ছিলো – “কনভেন্ট ” ত্রর সহকারী
-- ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
-- “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি ” উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
-- পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত ফ্রাঁ
-- মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি ” শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের সমভূমিতে
-- মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা – আগামী গ্রীষ্মে
-- মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল – “বন্দুক ” কেনার জন্য
-- লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
-- কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
-- মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল – মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
-- হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে থাকল – সিন নদীর দিকে
-- প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে – নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
-- হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
-- হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০ ফ্রাঁ।
-- ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
-- লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
-- মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
-- ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০ ফ্রাঁ
উচ্চারণঃ"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম"
ইযা-ঝুলঝিলাতিল আরদুঝিলঝা-লাহা-। ওয়া আখরাজাতিল আরদুআছকা-লাহা-। ওয়া কা-লাল ইনছা-নুমা-লাহা-। ইয়াওমাইযিন তুহাদ্দিছু আখবা-রাহা-।বিআন্না রাব্বাকা আওহা-লাহা-। ইয়াওমাইযিইঁ ইয়াসদুরুন্না-ছুআশতা-তাল লিউউরাও আ‘মা-লাহুম। ফামাইঁ ইয়া‘মাল মিছকা-লা যাররাতিন খাইরাইঁ ইয়ারাহ। ওয়া মাইঁ ইয়া‘মাল মিছকা-লা যাররাতিন শাররাইঁ ইয়ারাহ।
উচ্চারণ :
"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম"
উচ্চারণঃ ওয়াততীন ওয়াঝঝাইতূন।ওয়া তূরি ছীনীন। ওয়া হা-যাল বালাদিল আমীন। লাকাদ খালাকনাল ইনছা-না ফীআহছানি তাকবীম। ছুম্মা রাদাদ না-হু আছফালা ছা-ফিলীন। ইল্লাল্লাযীনা আ-মানূ ওয়া‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফালাহুম আজরুন গাইরু মামনূন। ফামা-ইউকাযযি বুকা বা‘দুবিদ্দীন। আলাইছাল্লা-হু বিআহকামিল হা-কিমীন।
উচ্চারণ :
"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম"
ওয়াল আছরি ইন্নাল ইনসা-না লাফী খুসরিন. ইল্লাল্লাযিনা আ-মানূ ওয়া আমিলুছ ছোয়া-লিহা-তি ওয়া তাওয়া - ছওবীল হাক্বি. ওয়া তাওয়া ছওবিছ ছবরি
উচ্চারণ :
"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম"
কূল আঊ'যু বিরব্বিন্না-স. মালিকিন্না-স. ইলা-হিন্না-স. মিন শাররিল ওয়াস ওয়া-সিল খান্নাছ. আল্লাযি ইউওয়াস বিসু ফী ছুদুরিন্না-স. মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-স.
অনেক সময় বিশেষ বিশেষ কিছু খাবারেই সাধারণ মাথাব্যথা, পেটব্যথাসহ অন্যান্য ব্যথা সেরে যায়। তবে এসব ক্ষেত্রে অনেকেই সাধারণ প্যারাসিটামল বা এ জাতীয় ওষুধ সেবন করে থাকেন। ওষুধ না খেয়েও শুধু খাবার বা বিশেষ ফল খেয়েই এ ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা হয়তো অনেকেই জানেন না। নিচে তেমনই ১০টি খাবার নিয়ে আলোচনা করা হল:
দই: দইয়ে মাইক্রো-ফ্লোরা নামে একটি উপাদান আছে, যা প্রদাহ এবং বদহজমের কারণে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
এস এম গল্প ইকবাল : ব্যথা হলো অসুস্থতা বা ইনজুরিতে সৃষ্ট অস্বস্তিকর শারীরিক অনুভূতি। সাধারণত ব্যথা হ্রাস করতে আমরা ওষুধ সেবন করে থাকি। কিন্তু আপনি জেনে খুশি হবেন যে, কিছু খাবারও ব্যথা উপশম করতে পারে। যেহেতু সবসময় ওষুধ সেবন ভালোকিছু নয়, তাই ব্যথানাশের জন্য আপনার ডায়েটে এমন খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যা ব্যথা হ্রাস করবে। যেসব খাবার খেলে প্রদাহ হ্রাস পায়, সেসব খাবারে ব্যথা উপশম হয়। এখানে আপনার ব্যথা কমানোর জন্য ১৮ প্রদাহবিরোধী খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
তথ্যসূত্র : রিডার্স ডাইজেস্ট