১৯ দিনের প্রচেষ্টায় করোনার ভ্যাকসিন তৈরি
করোনা ভাইরাস আমাদের যা করা উচিৎ প্রথম আলো
করোনায় করণীয়, কীভাবে কোয়ারেন্টিন
করোনা ভাইরাস এড়াতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ
চীন থেকে দেশে এসেছে ২০ হাজার টেস্ট কিট ও পিপিই (ভূল শিরোনাম শিরোনামটি হবে ১০ হাজার টেস্টকিট ১০ হাজার পিপি আই ) চিকিৎসা নিয়ে জারি করা সেই বিজ্ঞপ্তি বাতিল(কারণ ঘোষনাটাই ভূল ছিল ) করোনায় ১ দিনে সরোচ্চ মৃত্যু ৭৯৩ জন আহমেদ হেলাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা বলছে, করোনাভাইরাস নিয়ে সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারির এই সময়ে আতঙ্কিত হওয়া, ভয় পাওয়া, অবসাদে ভোগা, রেগে যাওয়া, হতাশ হয়ে যাওয়া, এগুলো স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। মানুষ আতঙ্কিত হবে। ভয় পাবে। উদ্বিগ্ন হবে। তাদের আচরণের পরিবর্তন অবশ্যই হবে।’ তাহলে করোনাভাইরাস নিয়ে এই ভয়, আতঙ্ক, এমন পরিস্থিতিতে মানুষ কী করবে? আহমেদ হেলাল বলেন, ‘আমরা যদি আতঙ্কিত হই, আমরা যদি মানসিক চাপে ভুগতে থাকি, আমরা যদি ভয় পাই, উদ্বিগ্ন হই, তাহলে আমাদের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমতে থাকবে। আতঙ্কিত বা ভয় পেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ট্রান্সমিটারে একটা তারতম্য ঘটে। এতে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়। ফলে যিনি আতঙ্কিত হবেন, উদ্বিগ্ন হবেন, যার মধ্যে মানসিক চাপ বেশি থাকবে, তিনি কিন্তু সহজে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকবেন।’ মেখলা সরকার বলেন, ‘যখনই উদ্বেগ, ভয় মাত্রা ছাড়িয়ে যাবে, তখন আমাদের মস্তিষ্ক বডি (শরীর) থেকে কিছু নিউরো কেমিক্যাল মোবিলাইজড করে। এটা যদি ক্রনিক হয়ে যায়, তখন আমাদের মধ্যে কিছু উপসর্গ তৈরি হয়। আমাদের যে ইন্টারনাল অর্গান সিস্টেম আছে, যেমন: ফুসফুস, লিভার, কিডনি, সেটাকে কিন্তু ইফেক্ট করবে। অনেকের মাথাব্যথা হতে পারে। কারও মাথা ঘোরাচ্ছে। কারও ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, ঘুম হচ্ছে না। অনেকের শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এই শারীরিক সমস্যাগুলো তাঁদেরই বেশি হবে, যাঁরা আগে থেকে উদ্বেগপ্রবণ। এর বাইরে মেন্টালও ইফেক্ট হয়। শারীরিক উপসর্গের সঙ্গে সঙ্গে মানসিক উপসর্গও দেখা দেয়। অনেকে খিটখিটে হয়ে যাবে। অল্পতে রেগে যাবে।’ মনোরোগ চিকিৎসক মেখলা সরকার মনে করেন, ‘করোনাভাইরাসের এই কঠিন সময়টা আমাকে মেনে নিতে হবে। আমি যদি এটা মেনে না নিই, তাহলে কিন্তু আমি এটা ফেস করতে পারব না। এই পরিস্থিতি নতুন ধরনের একটা চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ আমাকে মোকাবিলা করতে হবে। জীবনের কোনো কিছুই কিন্তু স্থায়ী না। যত দুঃসময় আসুক, এগুলো স্থায়ী না। এই পরিস্থিতি কিন্তু শেষ হবে। করোনাভাইরাস চলে গেলে অর্থনৈতিক মন্দা আসতে পারে। সেটাও কিন্তু চিরস্থায়ী নয়। সেখান থেকেও কিন্তু আমাদের বেরিয়ে আসার সুযোগ আছে। এই বিশ্বাস কিন্তু আমাদের মধ্যে রাখতে হবে। এই পরিস্থিতি আমরা কোনোভাবে এড়িয়ে যেতে পারব না। আমরা যদি খুব আতঙ্কগ্রস্ত হই, উদ্বিগ্ন হই, তাতে আমাদের কোনো লাভ নেই।’ জাগো নি উজ চীন থেকে পাঠানো করোনাভাইরাস পরীক্ষার আরও ৩০ হাজার কিট বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বাংলাদেশকে এ সব কিট উপহার হিসেবে দিয়েছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। শুক্রবার (২৭ মার্চ) বিকেলে এ সব মেডিকেল সরঞ্জাম বাংলাদেশে পৌঁছায় বলে নিশ্চিত করেছেন চীন দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সেলর ও উপপ্রধান হুয়ালং ইয়ান। এর আগে, নিজের ভেরিফাইড টুইটার অ্যাকাউন্টে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশকে মাস্ক, টেস্ট কিট আর নিরাপত্তা পোশাক অনুদান হিসেবে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। সেখানে জ্যাক মা লেখেন, ১৮ লাখ মাস্ক, দুই লাখ ১০ হাজার টেস্ট কিট, ৩৬ হাজার নিরাপত্তা পোশাক করোনা মোকাবিলায় বিভিন্ন দেশে অনুদান হিসেবে দেয়া হবে। সেই সঙ্গে ভেন্টিলেটর এবং থার্মোমিটারও দেয়া হবে। বাংলাদেশের পাশাপাশি এসব সরঞ্জাম পাবে আফগানিস্তান, কম্বোডিয়া, লাওস, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। চীনের অনলাইনভিত্তিক খুচরা পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান আলিবাবা। ‘আলিবাবা’কে চীনের ই-বে বলে গণ্য করা হয়। সব কিছুই বিক্রি হয় তাদের ইন্টারনেট সাইটে। এর বাজারমূল্য এখন ৪০ হাজার কোটি ডলার। উল্লেখ্য, চীনের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সাড়ে ৫ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। আর প্রাণ গেছে প্রায় ২৫ হাজারের মতো মানুষের। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ৪৮ জন আক্রান্ত হয়েছে আর প্রাণ গেছে ৫ জনের। জেপি/এফআর/পিআর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারক খাবার ==== +++++ March 27 2020 একেক খাবারের রয়েছে একেক গুণ। এমন কিছু খাবার আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের সুস্থতা এবং রোগের আক্রমণে দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়া থেকে টিকে থাকতে প্রয়োজন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার রক্ষা কবচ। কিছু খাবার আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীর সুস্থ রাখে। এমন কিছু খাবারের তালিকা এখানে দেয়া হলো। দেখে নিন- ১. ভিটামিন ই ও ভিটামিন সি জাতীয় সব্জিগুলোতে আছে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের খাবারে টমেটো, লেবু, নারকেল, পেয়ারা, কালোজামের মতো খাবার রাখুন। ২. মিষ্টি আলুঃ গাজরের মতো মিষ্টি আলুতেও থাকে বিটা-ক্যারোটিন। মানুষের শরীরে ঢুকে এটি হয়ে যায় ভিটামিন এ। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এমনকি বুড়ো হয়ে যাওয়া ঠেকাতেও কাজ করে বিটা-ক্যারোটিন। ৩. চিকেন স্যুপঃ বাসায় বানানো চিকেন স্যুপ মানুষের শরীরের জন্য খুব উপকারী। এতে থাকে কারনোসিন নামের একটি রাসায়নিক পদার্থ। এটি ভাইরাসজনিত জ্বরের সংক্রমণ থেকে মানুষের শরীরকে বাঁচাতে ভূমিকা রাখে। ৪. রসুনঃ রসুন থাকে সবার বাসায়ই। রান্না করা খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয় রসুন। কাঁচা রসুন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাকজনিত আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিশেষ করে, ত্বকের সংক্রমণ নিরাময়ে ভালো কাজ করে রসুন। শরীরের কোলেস্টরলের পরিমাণ কমাতেও কাজ করে এটি। ৫. আদাঃ খাবারের ঝাঁজ বাড়াতে আদার তুলনা নেই। এছাড়াও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টেরও ভালো উৎস আদা। আর ফলমূল বা সবজি থেকে পাওয়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে কাজও করে তাড়াতাড়ি। ৬.তরমুজঃ তরমুজে থাকে গ্লুটাথায়োন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এতে বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের লড়াই করার সক্ষমতা বাড়ে। ৭. মাছঃ ওমেগা ৩ ও ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ ইমিউন সিস্টেম বাড়াতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন মাছ খান। ৮. দুধ ও দইঃ জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার যেমন দুধ ও দই রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ হজম না হলে দুধের তৈরি খাবার খান। দিনে অন্তত ১০০ গ্রাম দই অথবাআর ১ কাপ দুধ খাবার চেষ্টা করুন। ৯. ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার রোগ প্রতিরোধে খুব সাহায্য করে। গাজর, টোমাটো, কুমড়া বেশি করে খান। সারাদিনে ১ কাপ গাজরের জুস খেতে পারলে দারুন উপকার পাবেন। গাজরের জুস দুধের থেকে সহজপাচ্য ও পুষ্টিকর। ১০. মধু ও দারুচিনিঃ মধু ও দারচিনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ১১. আমলকীঃ আমলকীর সাথে অল্প আদা ও খেজুর বেটে নিন। ভিটামিন সিতে ভরপুর আমলকীর এই চাটনি শরীরের জন্য দারুন উপকারী। ১২. পানিঃ সারাদিনে প্রচুর পানি পান করুন। এছাড়া হারবাল চাও খেতে পারেন, কেননা তা শরীরকে নীরোগ রাখতে সহায়তা করে। সফট ড্রিঙ্ক কম খান। ১৩. গ্রিন টি : তুলসি ও গ্রিন টি দেহের জন্য দারুণ উপকারী। এগুলো অর্গানিক, ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী, হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী, ক্যালোরি অনেক কম এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। গ্রিন টি খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধীব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। ১৪. টক দইঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ অন্যান্য খনিজ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে দারুণ কার্যকর। টকদইয়ে ভাল কিছু ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা দেহের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে। ১৫. কাঠবাদামঃ কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই যা খুবই শক্তিশালী একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ঠাণ্ডার সমস্যা ও কাশি প্রতিরোধ করে। এর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরে শক্তি প্রদান করে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বজায় রাখে। ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য ক্লিক করুন এই লিঙ্কে +++++++++++++++++++++++++++++++ নতুন করোনাভাইরাস (কোভিড–১৯) দ্রুততম সময়ে শনাক্তের পরীক্ষাপদ্ধতি আবিষ্কারের দাবি করেছে জার্মানিভিত্তিক বহুজাতিক একটি প্রতিষ্ঠান। তারা বলছে, আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই এই পরীক্ষার ফল পাওয়া যাবে। ওই প্রতিষ্ঠানের নাম রবার্ট বস জিএমবিএইচ। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় দক্ষিণ কোরিয়া ও জার্মানির সাফল্যের পেছনে রয়েছে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত ব্যক্তি দ্রুত শনাক্ত করতে পারার বিষয়টি। দেশ দুটিতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা অন্য দেশগুলোর তুলনায় অনেক কম। ঠিক এই জায়গাতেই সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারায় ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়েছে ইতালি ও যুক্তরাষ্ট্র। রবার্ট বস জিএমবিএইচ কোভিড-১৯ শনাক্তে যে নতুন পরীক্ষার খবর জানিয়েছে, তাতে আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই পরীক্ষার ফল জানা যাবে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহজে আলাদা করা যাবে। আর এটি সংক্রমণ রোধে বড় সহায়তা করবে। বর্তমানে এই পরীক্ষা করার পর তার ফল পেতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এক থেকে দুই দিন অপেক্ষায় থাকতে হয়। Lifebuoy Soap রবার্ট বসের হেলথকেয়ার বিভাগের তৈরি করা এ পরীক্ষাপদ্ধতিতে ভিভালাইটিক মলিকিউলার ডায়াগনস্টিক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের ডিভাইস বিভিন্ন হাসপাতাল ও পরীক্ষাগারে ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়ার মতো ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত রোগ শনাক্তে ব্যবহার হয়ে আসছে। করোনাভাইরাসসহ ছয়টি রোগ শনাক্তের সক্ষমতাসম্পন্ন অনুরূপ একটি ডিভাইস এপ্রিলের মধ্যে জার্মানির বাজারে নিয়ে আসবে প্রতিষ্ঠানটি। দ্রুতই ইউরোপসহ আন্তর্জাতিক বাজারে ডিভাইসটির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা যাবে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে। রবার্ট বস কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ভকমার ডেনার গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এ পরীক্ষা আক্রান্ত ব্যক্তিদের দ্রুত শনাক্ত ও তাদের আইসোলেশনে নেওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছে। পরীক্ষাপদ্ধতিটি আবিষ্কারে আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান র্যানডক্স ল্যাবরেটরিজের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করেছে রবার্ট বস।’ করোনাভাইরাস শনাক্তে দ্রুতগতির পরীক্ষাপদ্ধতি অবশ্য এই প্রথম নয়। তবে এটি সর্বসাম্প্রতিক। এর আগে রোচে হোল্ডিং এজি এ ধরনের একটি দ্রুতগতির পরীক্ষাপদ্ধতি নিয়ে আসে। যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আবিষ্কৃত এক ডজনেরও বেশি পরীক্ষাপদ্ধতির জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রতিটি পদ্ধতিই ভাইরাসের নিউক্লিক অ্যাসিড শনাক্তের মাধ্যমে এর উপস্থিতি শনাক্ত করে। এ ধরনের পদ্ধতি সবচেয়ে নির্ভুল ফল দিলেও তাতে লম্বা সময় লাগে। তাই নতুন পরীক্ষাপদ্ধতিটি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় অনেক বেশি কার্যকর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।