যৌবন ধরে রাখবে ৯ টি খাদ্য
১. মিষ্টি আলু : আপনার ত্বককে সুন্দর রাখাবে, মিষ্টি আলু অবিস্বাস্যভাবে স্বাস্থ্যকর খাবার । মিষ্টি আলুতে আছে ক্যারোটিন । যা ত্বক উজ্জ্বল করার মূল উপাদান । এছাড়া ভিটামিন বি৬ বায়োটিন এবং শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট । তবে আপনি কিভাবে খাচ্ছেন সেটা লক্ষ্যণীয় ফ্রেন্সফ্রাই না খেয়ে সিদ্ধ খেলে ভাল ফল পাবেন ।
মিষ্টি আলু
২.আঙ্গুর : আঙ্গুর আপনার ত্বককে সুন্দর রাখতে সহায়তা করে । এছারা আপনার ব্রেইনকে ঠিক রাখবে । অ্যান্টোসায়ানিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা অনেকগুলি বেরিকে তাদের আকর্ষণীয় রঙ দেয়, আপনার ত্বকে ইউভি রশ্মি থেকে রক্ষা করতে পারে। মিডলবার্গ বলেছেন, "স্ট্রবেরি সিলিকার একটি ভাল উত্স, স্বাস্থ্যকর ত্বক এবং সংযোজক টিস্যুগুলির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস খনিজ,"।আঙ্গুর
৩.মটরশুটি: মটরশুটি প্রোটিন ফাইবার এবং বি ভিটামিনে পরিপূর্ণ এগুলো আপনার দেহের পক্ষে ভালো ত্বকের প্রদাহ কমায় বিভিন্ন ধরনের শিমের বিভিন্ন ধরণের নিদিষ্ট পুষ্টি রয়েছে , তবে আপনি আপনার পচ্ছন্দ মত খেতে পারেন । তবে বাজারে কৌটাজাত বিনস্ উচ্চ ফ্যাট প্রোটিন থাকে সেদিকে নক্ষ্য রাখতে হবে ।মটরশুটি
৪.ওটস বা জই চূর্: ওটস এ আছে বি ভিটামিন, ফাইবার এবং প্রোটিন সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে। সেই বি ভিটামিনগুলি আপনার ত্বক, চুল এবং নখের জন্য দুর্দান্ত তবে তারা আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে পুষ্ট করার জন্য আরও গভীর হয়। ফাইবার আপনার পাচনতন্ত্রকে ক্রমশ বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং প্রোটিন আপনার শক্তির স্তর বজায় রাখে।ওটস্
৫.সামুদ্রিক পোনা বা ছোটমাছ:সামুদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় লাল মাংস বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।সামুদ্রিক মাছ
৬.কোকো চকোলেট(ডার্ক চকলেট): যারা চকলেট ভালোবাসেন তাদের জন্য ভালো খবর হলো ডার্ক চকলেট বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে। ডার্ক চকলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই যারা নিয়মিত প্রতিদিন ছোট এক টুকরা ডার্ক চকলেট খান তারা দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে পারেন।চকোলেট
৭.বাদাম: পুষ্টির ঘাটতি দূর হয় মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসে এদেশে ঝাঁকিয়ে বাসা এই প্রকৃতিক উপাদনটির শরীরে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো একাধিক ক্রনিক রোগকে দূরে রাখতেও এই উপাদানগুলি সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, এক মুঠো বাদাম খেলে শরীরে মাত্র ১৬১ ক্যালরি প্রবেশ করে। ফলে এই খাবারটি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় থাকে না।বাদাম হাড়ের স্বস্থ্যের উন্নতি ঘটায় ,ব্রেন পাউয়ার বৃদ্ধিকরে ক্যান্সার এর মতো রোগ দুরে থাকে ,হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় ,ওজন নিয়ন্ত্রনে আনে ।চীনাবাদাম
৮.পালংশাক: পালং শাকে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ এবং বিটা কেরোটিন থাকায় তা কোলনের কোষগুলোকে রক্ষা করে। বাতের ব্যথা, অস্টিওপোরোসিস, মাইগ্রেশন, মাথাব্যথা দূর করতে প্রদাহনাশক হিসেবে পালং শাক কাজ করে। পালং শাক স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুবই কার্যকর।পালংশাক
৯. রসুন: রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।রসুন
এবং এসব খাবারের পাশাপাশি যথা সম্ভভ ঘুম অনুশীলন এবং স্ট্রেস হ্রাস গুরুত্বপূর্