অধ্যায় অনুযায়ী সৃজনশীল প্রশ্ন:
অধ্যায় সমূহ
পৌরনীতির সংক্ষিপ্ত সূচিপত্র
অধ্যায় ১.ব্রিটিশ ভারতে প্রতিনিধিত্বশীল সরকারের বিকাশ
অধ্যায় ২.পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (১৯৪৭-১৯৭১)
অধ্যায় ৩.রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব:বাংলাদেশের স্বাধীনতা
অধ্যায় ৪.বাংলাদেশের সংবিধান
অধ্যায় ৫.বাংলাদেশের সরকার ও প্রশাসনিক কাঠামো
অধ্যায় ৬.স্থানীয় শাসন
অধ্যায় ৭.সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান
অধ্যায় ৮.বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা
অধ্যায় ৯.বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি
অধ্যায় ১০.নাগরিক সমস্যা ও আমাদের করণীয়
মানবন্টন ও প্রশ্ন কাঠামো পৌরনীতি ও সুশাসন : দ্বিতীয় পত্র পূর্ণমান --১০০
সৃজনশীল প্রশ্ন:৭০ নম্বর
মোট এগারটি প্রশ্ন থাকবে । যেকোন সাতটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে । প্রতিটি প্রম্নের মান (১০) ৭*১০=৭০
জ্ঞান দক্ষতা যাচাই -------১
অনুধাবন দক্ষতা যাচাই ----২
প্রয়োগ দক্ষতা যাচাই ------৩
উচ্চতর দক্ষতা যাচাই -----৪
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন থাকবে ৩০টি সব কয়টির উত্তর দিতে হবে প্রতি প্রশ্নের মান (১)পাশ নম্বর :২৩+১০= ৩৩
Girl in a jacket
মানবিক বিভাগের বিষয় সমূহ:
সৃজনশীল অংশ: ১ম এবং ২য় পত্র মিলে ৪৬ নাম্বার পেলেই পাশ । একপত্রে ১০নম্বর ও অন্যটিতে৩৬ নম্বর পেলেও পাশ।
বহুনির্বাচনী অংশ: দুই পত্র মিলে ২০ পেলেই পাশএক পত্রে ০৫ এবং অন্য পত্রে এ ১৫ পেলেও পাশ ।
ব্রিটিশ ভারতে প্রতিনিধিত্বশীল সরকারের বিকাশথ:-
পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ :-
পৌরনীতি ৩য় অধ্যায় :-(রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব)
গ্রামের দরিদ্র ও অসহায় জনগণকে ক্ষমতা প্রদানের মাধ্যমে উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ায় উদ্বুদ্ধ করার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় আশা এনজিও সংস্থাটি। আশার নানাবিধ উদ্দেশ্যের মওধ্য তৃণমূল পর্ায়ে দরিদ্রদের নিজস্ব সংগঠন গড়ে তুলে আভ্যন্তরীন ও বহি:সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা অন্যতম দরিদ্রদের ক্ষমতায়নই আশা এনজিও সংস্থাটির প্রধাুন উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচিত হয় ।
ক.মওলানা ভাসানী কত সালে কংগ্রেসের সদস্য হন ।
খ.১৯৪৮ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাওলান ভাসানীর অবদান ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকের সংস্থাটির কাযক্রমের সাথে মাওলানা ভাসানীর কাাাযক্রমের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.মওলানা ভাসানীর চিন্তাধারার আধুনিক সংস্করণ হলো উদ্দীপকের সংস্থাটি --বিশ্লষণ কর ।
৪র্থ অধ্যায়:- বাংলাদেশের সংবিধান
পৌরনীতি চতুর্থ অধ্যায়
১। সংবিধান রাষ্ট্রের দর্পণ। সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার সাথে সংগতি রেখে এত সংশোধনী আনয়ন করা হয়। বাংলাদেশের সংবিধানের একটি সংশোধনীর মাধমে রাষ্ট্রপতির পদকে নিয়মতান্ত্রিক করা হয় এবং উপ রাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্ত করা হয়। এ সংশোধনী অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী প্রকৃত নিরবাহী হয়ে উঠেন এবং আইন বিভাগের নিকট শাসন বিাভাগের জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত তহয়।
ক.সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদে সংবিধান সংশোধাান পদ্ধতি উল্লেক রয়েছে ?
খ.ধর্ম রিপেক্ষতা বলতে কী বোঝায় ?
গ.উদ্দীপকে বনির্ত সংশোধনটি সংবিধানের কততম সংশোধনী এবং তা কোন ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করে ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.“উক্ত সংশোধনটি বাংলাদেশের সরকার ও শাসনব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন সাধন করেছে ’মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
২।সোহাগ ও জন দুই ভিন্ন দেশের নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও কাজ উপলক্ষে কানাডায় তারা একত্রে বাস করে । সোহাগ জনের দেশের সংবিধান পাঠ করে জানতে পারে যে,জনের দেশের সংবিধান একটি লিখিত দলিল । উক্ত সংবিধানে আইনসভার সার্বভৌমত্ব স্বীকার করে শাসন বিভাগকে আইনসভার নিকট জবাবদিহি করতে বাধ্য করা হয়েছে । তবে জনের দেশের সংবিধানে জনগণের মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ করা হয় নাই ।
ক.বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক অধিকার কয়টি ?
খ.মৌলিক অধিকার বলতে কী বোঝায় ?
গ.জনের দেশের সংবিধানের সাথে বাংলাদেশের সংবিধারে বৈশিষ্ট্যের যে মিল পাওয়া যায় তা ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.বাংলাদেশের সংবিধান কোন অর্থে জনের দেশের সংবিধান থেকে অধিক গ্রহণযোগ্যতা ? বিশ্লেষণ কর ।
পৌরনীতি প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র পৌরনীতি ও সুশাসন বিষয়ে A+ পাওয়ার উপায়
উচ্চ মাধ্যমিক পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র ও দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নোত্তরের জন্য ৭০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে, এক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০। প্রতিটি প্রশ্নে একটি উদ্দীপকের অধীনে জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক, প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক এই চারটি স্তরের প্রশ্ন থাকবে। তোমাদের ৭টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। বহুনির্বাচনি ৩০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। বহুনির্বাচনি প্রশ্নের পূর্ণমান ৩০।
প্রথমে উদ্দীপকগুলো ভালোভাবে পড়বে এবং প্রশ্নগুলো বুঝতে চেষ্টা করবে। যে উদ্দীপকটির সব প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে লিখতে পারবে সেটি আগে উত্তর দিবে।
উদ্দীপক ও প্রশ্নগুলো ঠিকভাবে বোঝার ওপরই নির্ভুল উত্তর প্রদান নির্ভর করে। প্রতিটি প্রশ্ন অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নির্দিষ্ট প্রাসঙ্গিক উত্তর লিখতে হবে।
তিটি প্রশ্নের উত্তর প্রদানের ক্ষেত্রে একবারই সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। কোনো প্রশ্ন আংশিক লিখে রাখলে অবশেষে সময় সংকুলান হয় না; যা পরীক্ষায় অধিক নম্বর প্রাপ্তিতে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন: এক বা দুবাক্যে উত্তর দিবে।
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: বিষয়বস্তু বুঝে উত্তর লিখবে।
প্রয়োগমূলক প্রশ্ন: এ ক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতাপ্রসূত উত্তর লিখতে চেষ্টা করবে।
উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্ন: এ ক্ষেত্রে প্রশ্নে চাওয়ার বিষয়টি বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা ও পর্যালোচনা করে নিজের মতো করে উত্তর লিখতে চেষ্টা করবে।
সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে ক, খ, গ ও ঘ সিরিয়াল বজায় রেখে উত্তর লেখা উত্তম।
উত্তরপত্রে প্রশ্নের উপস্থাপনা ও স্বচ্ছতার ওপর বেশি নম্বর পাওয়া নির্ভর করে।
যে সকল প্রশ্নে পয়েন্ট আউট করে লেখা যায় সে সকল প্রশ্ন অবশ্যই পয়েন্টভিত্তিক লেখা উচিত।
পরীক্ষার খাতায় যথার্থ মার্জিন রাখা বাঞ্চনীয়।
পরীক্ষার খাতায় কালো ও নীল কালির কলম ব্যতিত অন্য কোনো কালির কলম ব্যবহার করা উচিত নয়।
৫ম অধ্যায়:- বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনিক কাঠামো
১। রিফাহ তাসনিয়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন । দলীয় নেতা হিসেবে তিনি জাতীয় সংসদে নেতৃত্ব দেন । থাছাড়া রাষ্ঠ্র পরিচালনায় তিনি মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। অন্যদিকে , তার দলের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে এশা তাসনিম রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল আছেন । রিফাহ তাসনিয়া আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যাক্তির শাস্তি মওকুফ করতে না পারলেও এশা তাসনিম তা করতে পারেন।
ক.বাঙালির ম্যাগনাকার্টা বলা হয় কোনটিকে ?
খ.নির্বাচনে নাগরিকদের অংশগ্রহণ কেন প্রয়োজন?
গ.এশা তাসনিমের সাথে তোমার পঠিত কার কার্যক্রমের মিল রয়েছে ? ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.এশা তাসনিম নয় , রিফাহ তাসনিয়াই শাসনব্যবস্থার মধ্যমণি -তুমি কি এ কথার সাথে একমত ? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও ।
২।রাশেদ তার ভাইয়ের সাথে বিবাদে লিপ্ত হলে ভই রাশেদের বিরুদ্ধে মামলা করে । মামলার নিম্ন আদালতের রায়ে রাশেদ সন্তষ্ট নন।ফলে তিনি ঢকার উচ্চ আদালতে আপিল করেন । মামলার শুরু থেকে আপিলের রায় পর্যন্ত মোট ১৪ বছর অতিবাহিত হয় ।
ক.বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ সদস্যপদের ম্যূনতম বয়স কত বছর ?
খ.মৌলিক অধিকার বলতে কী বোঝ ?
গ.রাশেদ যে আদালতে আপিল করেন তার গঠন বর্ণনা কর ।
ঘ.“উক্ত আদালত জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করে ।”-বিশ্লেষণ কর ।
৩।অরূপ দৌলতরামদি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র।তাদের বিদ্যালয় একটি সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারের আভাব রয়েছে । স্থানীয় সংসদ সদস্য তাদের বিদ্যালয় পরিদর্শনে এলে অরূপ তারপথ রুদ্ধ করে গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার দারি জানায়
ক.হাজী শরীয়তুল্লাহ্ কত সালে মক্কা থেকে ফিরে আঅেঅ আসেন ?
খ.হাজী শরীয়তুল্লাহর লাঠিয়াল বাহিনীর গঠন বর্ননাকর।
গ.অরূপের ছাত্রজীবনের সাথে কোন বাঙালি মহান নেতার সাদৃশ্য খুজেঁ পাওয়া যায় ? ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.এরূপ চেতনাবাদী আদর্শই তার কর্মজীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল -বিশ্লেষণ কর ।
Tokyo is the capital of Japan.
Tokyo is the capital of Japan.
Tokyo is the capital of Japan.
Tokyo is the capital of Japan.
অধ্যায় ১০: নাগরিক সমস্যা ও আমাদের করণীয়
উদ্ধৃতি: নজরুল ইসলাম বাজার থেকে কিছু পাকা আম ক্রয় করে বাড়ি আসেন । আম কাটার পর তিনি দেখতে পান ভেতরে আমের আটিগুলো শক্ত হয়নি । আম খাওয়ার পর তার পেটে কিছু সমস্যা দেখা দেয় ।
ক.দুনীর্তি কী ?
খ.শারীরিক প্রতিবন্ধিতা বলতে কী বোঝায় ?
গ.উদ্দীপকের সাথে তোমার পঠিত কোনো নাগরিক সমস্যার সাদৃশ্য আছে কি ? ব্যাখ্যা কর ।
ঘ.আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে উদ্দীপকে বর্নিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভব বিশ্লেষণ কর ।
উত্তর:
ক. আইন ও নীতি বিরুদ্ধ কাজই হলো দূনীতি
খ) অসুখ, দুর্ঘটনা, চিকিৎসাজনিত ত্রুটি অথবা জন্মগতভাবে যদি কোনো ব্যক্তি শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে তার কর্মক্ষমতা আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে লোপ পায় তাকে শারীরিক প্রতিবন্ধিতা বলে।
যাদের মাঝে নিচের উল্লেখিত লক্ষণগুলো এক বা একাধিক দেখা যাবে তারা শারীরিক প্রতিবন্ধী বলে বিবেচিত হবে। যথা একটি বা উভায় হাত পা না থাকা , কোন হাত বা পা আংশিক অবশ থাকা দৈনন্দিন সাধারণ কাজ কর্মে চলন অক্ষম তাদের কে শারীরিক প্রতিবন্ধী বলে ।
গ) উদ্দীপকের সাথে পঠিত নাগরিক সমস্যা খাদ্যে ভেজাল এর সাদৃশ্য রয়েছে। সাধারণ ভাবে খাদ্যে ভেজাল বলতে খাঁটি বা আসল পণ্যের সাথে নিম্নমানের পণ্য বা রাসায়নিক পদার্থর মিশ্রণ ঘটিয়ে বিক্রয় করাকে বোঝায় ।এতে দ্রব্যের গুনগত মান নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বিশুদ্ধতা হারায়। বর্তমানে খাদ্যে ভেজাল একটি মারাত্নক মামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সমস্যা হিসেবে পরিগণিত হয়। খাদ্যদ্রব্যের সাথে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ মিশিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী জনসাধারণের সাথে প্রতারণা করে । ক্ষতিকর রাসায়নি পদার্র থের সবচেয়ে বেশী ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় অপরিপক্ষ ফল পাকানো এবং আকর্ষনীয় করার ক্ষেত্রে। এসব ফল খেয়ে মানুষ নানা অসুখে পড়ছে।
উদ্দীপকে দেখা যায় নজরুল ইসলাম কিছু আম বাজার থেকে কিনে আনে। আম কাটার পর দেখা যায় আমের আটিগুলো শক্ত হয়নি । আম খাওয়ার পর তার পেটে কিছু সমস্যা দেখা দেয় । এখানে মূলত খাদ্যে ভেজাল মেশানে।র বিষয়টি ফুটে উঠেছে। আমাদের প্রাত্যহিক নাগরিক জীবনে যে সমস্যাগুলো প্রকট হয়ে উঠেছে তার মধ্যে অন্যতম হল খাদ্যে ভেজাল সমস্যা।
ঘ) আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও সামাজিক সচেনতা সৃষ্টির মাধ্যমে উদ্দীপকে বর্নিত সমস্যা অর্থাৎ খাদ্যে ভেজাল থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব । আমরা প্রতিনিয়ত যে সব খারার গ্রহণ করি তার মধ্যে রয়েছে ভেজাল। ফসল তোলা থেকে শুরু করে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পর্যন্ত বিভিন্ন স্তনে মেশানো হচ্ছে নানা ধরনের রাসায়নিক পদার্থ । এ অবস্থা থেকে পরিত্রানের জন্যে আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং নাগরিক সচেতনার প্রয়োজন ।
শুধু জনগন সচেতন হলেই খাদ্যের ভেজাল মেশোনো বন্ধ করা সম্ভব নয় । এর পাশাপাশি খাদ্য দ্রব্যস ভেজালমুক্ত কিনা সেজন্য নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারিভাবে পরীক্ষা -নিরীক্ষার মাধ্যমে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। ভেজাল খাদ্য উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ভোক্তা পর্যায়ে এ আন্দোলন গড়ে তুলতে হয়ে।
উপরের আলোচনা শেষে বলা যায় আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে খাদ্যে ভেজাল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
Tokyo is the capital of Japan.