১।নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
গ্রাম সমাজ নগর সমাজ
ইউপি চেয়ারম্যান শাসক এলিট
মোড়ল বা মাতব্বর অশাসক এলিট
নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ চাপ সৃষ্টিকারী দল
প্রশ্ন:
ক. নগর কাকে বলে?
খ. গ্রামীণ সমাজ বলতে কী বোঝায়?
গ. কিসের ভিত্তিতে ছকে উল্লিখিত গ্রাম ও নগর সমাজের স্তরসমূহকে ভাগ করা যায়?
ঘ. বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজের স্তরবিন্যাসের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক প্রবণতা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর: ক. নগর বলতে এমন স্থানকে বোঝানো হয়, যেখানে অধিকাংশ মানুষ অকৃষিজ পেশায় জড়িত এবং আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান।
উত্তর: খ. কৃষিকাজকে কেন্দ্র করে যে মানববসতি গড়ে ওঠে, তা-ই গ্রামীণ সমাজ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। মিনু মাসানি একটি সাধারণ বংশোদ্ভূত এবং কিছু জমির ওপর সাধারণ মালিকানাসহ একদল লোককে গ্রামীণ সম্প্রদায় হিসেবে অভিহিত করেন। গ্রামীণ সমাজের ভিত্তি হলো কৃষিভিত্তিক উৎপাদনব্যবস্থা। একই সঙ্গে গ্রামীণ সমাজে কৃষিকেন্দ্রিক কুটিরশিল্পও দেখা যায়। মূলত গ্রামীণ সমাজ হলো একটি কৃষিনির্ভর জনপদ, যেখানে মানুষ স্থায়ীভাবে বাস করে। এখানে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম ও পেশাগত গতিশীলতাও কম।
উত্তর: গ. ক্ষমতার ভিত্তিতে উদ্দীপকে উল্লিখিত স্তরায়ণ করা যায়।
ক্ষমতার ভিত্তিতে গ্রামীণ সমাজের স্তরসমূহ নিম্নরূপ
ক। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বর, এরা সাধারণত ধনী কৃষক পরিবার থেকে আগত। গ্রামের ক্ষমতা কাঠামোয় এরা প্রভাবশালী।
খ। গ্রামীণ মোড়ল বা মাতব্বর: গ্রামীণ নেতৃত্বে এদের ভূমিকা রয়েছে। এরা চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের প্রতিনিধি হিসেবে গ্রামের সালিস-বিচার ও বিবাদ মীমাংসা করে।
গ। পাড়া বা কোনো দলের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ: গ্রামীণ সমাজে এরাও ক্ষমতাবান। এরা জনমত গঠন ও জনগণকে সংগঠিত করতে ভূমিকা রাখে।
ঘ। নেতৃত্বে সম্পর্কে সজাগ ও সক্রিয় গ্রাম সদস্য: এরা গ্রামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সচেতন থাকে।
ঙ। গ্রামীণ নেতৃত্বে ও রাজনীতি সম্পর্কে উদাসীন সাধারণ গ্রাম সদস্য: এরা গ্রামীণ বিভিন্ন বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করে।
ক্ষমতার ভিত্তিতে নগর সমাজের স্তরায়ণ
ক। শাসক এলিট: নগর জীবনে বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত।
খ। অশাসক এলিট: বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীরা।
গ। চাপ সৃষ্টিকারী দল: নগর সমাজে বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক দলের সদস্য।
ঘ। সাধারণ জনগণ।
দেখা যাচ্ছে ছকে উল্লিখিত স্তরায়ণ ক্ষমতার ভিত্তিতেই করা।
উত্তর: ঘ. বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজের স্তরায়ণের ক্ষেত্রে নানা ধরনের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে।
গ্রামীণ সমাজের স্তরায়ণের ক্ষেত্রে ভূমি, শিক্ষা, ক্ষমতা ও বংশমর্যাদা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্তরায়ণের ক্ষেত্রে জমির পরিমাণ ও মালিকানা আগে যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এখনো আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এ গুরুত্ব কিছুটা হলেও কমেছে। অন্যদিকে, গ্রামীণ সমাজেও নগর সমাজের মতো শিক্ষার গুরুত্ব বেড়েছে। শিক্ষার হার বাড়ায় এবং শিক্ষার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ায় স্তরায়ণের ক্ষেত্রেও এর ভূমিকা বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার ভিত্তিতে স্তরায়ণ জোরালো হচ্ছে। উচ্চশিক্ষিত লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা মর্যাদাবান শ্রেণিতে পরিণত হয়েছে। যদিও আগে শিক্ষার গুরুত্ব কম ছিল।
গ্রামীণ সমাজে স্তরায়ণের ক্ষেত্রে বংশমর্যাদার প্রভাব কমেছে আগের চেয়ে। কে চৌধুরী, কে মল্লিক, কে কাজি কিংবা গাজি তা বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে না। কে কোন বংশে জন্মগ্রহণ করেছে, সেটা আজ আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত মর্যাদার চেয়ে মানুষের অর্জিত যোগ্যতাই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। ক্ষমতার ভিত্তিতে স্তরায়ণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নেতারা বিশেষ করে ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা বর্তমানে বিশেষ শ্রেণি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। গ্রামীণ চেয়ারম্যান-মেম্বরদের চেয়েও অনেক ক্ষেত্রে এরা প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে। গ্রামীণ সমাজের বিভিন্ন সালিস-বিচারসহ নানা বিষয়ে এদের আধিপত্য লক্ষণীয় হয়ে উঠছে। গ্রামীণ সমাজের স্তরায়ণের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে এসব নানা পরিবর্তন লক্ষণীয় হয়ে উঠছে।
The following example will result in a 50%/50% split on medium and large devices. On small (and extra small) devices, it will automatically stack (100%).
Resize the browser window to see the effect.
To indicate sample output from a computer program, use the samp element:
এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে
—জীবনানন্দ দাশ
১।গঙ্গা নদী বর্তমানে কোন দেশের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত?
ক.বাংলাদেশ খ. ভারত
গ.পাকিস্তান ঘ. নেপাল
২।জীবনানন্দ দাশের পেশা হিসেবে নিচের কোনটি গ্রহণযোগ্য?
ক.কবি খ. অধ্যাপক
গ.চিকিৎসক ঘ. চাকরিজীবী
৩।জলের দেবী হিসেবে নিচের কোন নামটি গ্রহণযোগ্য?
ক.বরুণ খ. অরুণ
গ.তরুণ ঘ. বারুণী
৪।বর দানের সঙ্গে সম্পর্কিত কে?
ক.বিশালাক্ষী খ.বারুণী
গ.শঙ্খচিল ঘ.সুদর্শন
৫।‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’ কবিতা নিচের কোন নদীটিকে সমর্থন করে?
ক.পদ্মা খ.কপোতাক্ষ
গ.বুড়িগঙ্গা ঘ.তুরাগ
৬।জীবনানন্দ দাশ তাঁর রচনায় কোন প্রকৃতির ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন?
ক.শহর খ.নগর
গ.বন্দর ঘ.গ্রাম
৭।কবির জন্মভূমির নদীর জলে কোন বিষয়টি বিদ্যমান?
ক.সুবাস খ.স্বচ্ছতোয়া
গ.সুধা ঘ.অমৃত
৮।কবির মতে বাংলাদেশকে পৃথিবীর কী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া যায়?
ক.সুন্দরী খ. রানি
গ.লক্ষ্মী ঘ. ঐশ্বর্য
৯।শঙ্খচিল ও বুনো হাওয়ার মধ্যে কোন বিষয়টি বিদ্যমান?
ক.সংহতি খ. মধুরতা
গ.প্রেম ঘ. প্রাণৈশ্বর্য
১০। কুসুম কুমারী দাশের ক্ষেত্রে নিচের যে বিষয়টি গ্রহণযোগ্য—
i.কবি ii. সাহিত্যিক
iii.শিক্ষক
নিচের কোনটি সঠিক?
ক.i খ.i ও ii
গ.i ও iii ঘ.ii ও iii
১১। জীবনানন্দ দাশের কবিতা যার মাধ্যমে অসাধারণ স্বাতন্ত্র্য লাভ করেছে—
i.চিত্রকল্প ii.উপমা iii.প্রতীক সৃজন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক.i ও ii খ.i ও iii
গ.ii ও iii ঘ.i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৩ ও ১৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
ধনধান্য পুষ্পভরা আমাদের এই বসুন্ধরা তাহার মাঝে আছে দেশ এক
সকল দেশের সেরা।
১৩। উদ্দীপকের প্রথম চরণে ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’ কবিতার কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে?
ক.প্রকৃতি চেতনা
খ.সৌন্দর্য চেতনা
গ.প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য
ঘ.মর্ত্যপ্রীতি
১৪। উদ্দীপক ও ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’ কবিতায় ফুটে উঠেছে—
i.দেশপ্রেম
ii.প্রকৃতিপ্রেম
iii.মানবপ্রেম
নিচের কোনটি সঠিক?
ক.i খ.i ও ii
গ.ii ও iii ঘ.i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৫ ও ১৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
বাংলাদেশ অসাধারণ সুন্দর দেশ। সারা পৃথিবীর মধ্যে অনন্য। প্রকৃতির সৌন্দর্যের এমন লীলাভূমি পৃথিবীর কোথাও নেই আর।
১৫।উদ্দীপকে‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’কবিতার কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে?
ক.প্রকৃতিপ্রেম খ. মাতৃভূমি বন্দনা
গ.সৌন্দর্যতত্ত্ব ঘ. পৃথিবী বৈচিত্র্য
১৬।‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’কবিতায় উপস্থাপিত হয়েছে—
i.প্রাণী ও প্রকৃতির সম্পর্ক
ii.নদীমাতৃক বাংলা
iii.দেবীর অলৌকিক ক্ষমতা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক.i ও ii
খ.i ও iii
গ.ii ও iii
ঘ.i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৭ ও ১৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
‘বাংলা আমার আমি বাংলার
বাংলা আমার জন্মভূমি
গঙ্গা ও যমুনা পদ্মা ও মেঘনা
বহিছে যাহার চরণ চুমি’
১৭।উদ্দীপকের সঙ্গে‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’কবিতার কোন চরণের সম্পর্ক রয়েছে?
ক.সেখানে বারুণী থাকে গঙ্গাসাগরের বুকে সেখানে বরুণ
খ.কর্ণফুলী ধলেশ্বরী পদ্মা জলাঙ্গীরে দেয় অবিরল জল
গ.সেখানে সবুজ ডাঙ্গা ভরে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল
ঘ.সেই খানে লক্ষ্মীপেঁচা ধানের গন্ধের মতো অস্ফুট তরুণ
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৯ ও ২০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
দেশ ও দেশের মানুষের সঙ্গে মানুষের রয়েছে আত্মার সম্পর্ক। কেননা মানুষ যে দেশে জন্মগ্রহণ করে সে দেশের সব কিছুর সাহায্যে যে বেড়ে ওঠে। তাই মানুষের কাছে স্বদেশের সব কিছুই বড় এবং সুন্দর হয়ে ওঠে।
১৯।উদ্দীপকটি তোমার পঠিত কোন রচনার নৈকট্য লাভে সামর্থ্য?
ক.ঐকতান
খ.লোক-লোকান্তর
গ.সেই অস্ত্র
ঘ.এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে
২০।নৈকট্য লাভের বিষয়টি যে দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচ্য—
ক.দেশপ্রেম খ.জীবনবোধ
গ.মানবিকতাবোধ ঘ.সৌন্দর্যপ্রীতি
২১। জীবনানন্দ দাশ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
ক.১৮৯০ সালে
খ.১৮৯৫ সালে
গ.১৮৯৯ সালে
ঘ.১৯০৩ সালে
২২।‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’ কবিতায় কতটি নদীর নাম আছে?
ক.৩টি
খ.৪টি
গ.৫টি
ঘ.৬টি
২৩।জীবনানন্দ দাশ তাঁর রচনায় কিসের ছবি এঁকেছেন?
ক. নিসর্গের
খ. শহরের
গ. নদীর
ঘ. যুদ্ধের
উত্তর-খ: ‘লুত্ফা, এত দেয়াল কেন বলো তো’ বক্তব্যে সিরাজউদ্দৌলার শাসনব্যবস্থার নানা বাধাবিপত্তির কথা বোঝানো হয়েছে।
নবাব আলীবর্দির মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। সেই থেকে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রকম ষড়যন্ত্র করা হয়, যাতে নবাবের বিশ্বস্ত লোকেরা জড়িত ছিল। এসব ষড়যন্ত্র, বাধাবিপত্তির কিছু নবাব ভেঙে দেন। কিছুটা তিনি পার হয়ে যান। কিন্তু তারপরও চারপাশে থেকে যায় অনেক ষড়যন্ত্রের জাল। এ জন্য এক অসহায় মানুষ হয়ে তিনি তাঁর স্ত্রী লুত্ফাকে এ কথা জিজ্ঞাসা করেন।
উত্তর-গ: উদ্দীপকে বর্ণিত ‘রাক্ষসরাজানুজ’ -এর কর্মের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মীর জাফর, রাজবল্লভ, জগেশঠ এবং রায়দুর্লভ চরিত্রের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।
সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব। নবাব আলীবর্দি খাঁর মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। তিনি সিংহাসনে বসার পর ইংরেজদের নানা কুটিলতা ধরে ফেলেন এবং বাংলায় তাদের ব্যবসা বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এতে করে ইংরেজরা তাঁর প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। মীর জাফর, রায়দুর্লভ, রাজবল্লভ এঁরা বাংলার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হয়েও বাংলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। তাঁরা ইংরেজদের সঙ্গে একজোট হন। এঁরা নবাবকে সাহায্য করার মিথ্যা আশ্বাস দেন। এর ফলে তাঁরা পলাশীর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করলেও কেউ যুদ্ধ করেননি। এতে নবাবের করুণ পতন হয়।
উদ্দীপকের ‘রাক্ষসরাজানুজ’ বলতে বিভীষণকে বোঝানো হয়েছে, যিনি রাম-লক্ষ্মণের পক্ষ নিয়ে নিজের জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। অর্থাত্ রাক্ষসরাজানুজের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মন্ত্রিপরিষদের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।
উত্তর-ঘ: সিকান্দার আবু জাফর রচিত সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি করুণ রসাত্মক; এক অপরিসীম যন্ত্রণাদগ্ধ পরিণতির রচনা। এক অনিবার্য ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে এগিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও আপন লক্ষ্যে অবিচল থাকার মধ্য দিয়ে লেখক সিরাজউদ্দৌলাকে এক আলোকসামান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। আলীবর্দি খাঁ তাঁর মৃত্যুর সময় বাংলার সিংহাসনের দায়িত্ব দিয়ে যান সিরাজউদ্দৌলাকে। সিংহাসনে বসার পর সিরাজউদ্দৌলা ইংরেজদের নানা কুটিলতার কথা জানতে পারেন। এ কারণে তিনি ইংরেজদের এ দেশে ব্যবসা করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। এ ছাড়া বাংলার মুক্তির জন্য সিরাজ প্রাণপণ চেষ্টা করেন। পুনরায় ইংরেজরা বাংলার চাষিদের ওপর নীল চাষ করার জন্য অত্যাচার চালালে নবাব তাঁর দোষ স্বীকার করে নেন। তিনি মনে করেন, তাঁর নিজের ভুলের কারণে তিনি বাংলার প্রজাসাধারণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিধান করতে পারেননি। সিরাজের মধ্যে জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম বিদ্যমান ছিল। নবাবের বিরুদ্ধে যখন তাঁর আত্মীয় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তখন নবাব তা জানা সত্ত্বেও তাঁর মানবিক গুণাবলি থেকে তাদের শাস্তির বিধান করতে পারেননি। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পরও একজন সামন্ত নবাব থেকে জনতার শক্তিতে জাগ্রত হওয়ার বিশ্বাস নিয়ে তাঁকে দেশপ্রেমিক নেতায় পরিণত করেছে। তিনি মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাংলার মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন।
উদ্দীপকের ‘বাসবত্রাস’ তথা মেঘনাদের মধ্যেও ছিল জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম। রাম-লক্ষ্মণ রাক্ষসপুরী আক্রমণ করলে মেঘনাদ তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কারণে তিনি পরাজিত হন। তিনি আমৃত্যু রাক্ষসপুরীকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
সুতরাং ‘বাসবত্রাস-এর জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম নবাব সিরাজউদ্দৌলার মধ্যে সমভাবে বিরাজিত’—উক্তিটি যথার্থ।
গুরুত্বপূর্ন চরিত্র সিরাজউদ্দৌলা’ নাটক থেকে পলাশীর যুদ্ধে সিরাজের পরাজয়ের কারণ; মোহনলাল, মীরমর্দান, রাইসুল জুহালা; বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর, রাজবল্লভ, রায়দুর্লভ, জগেশঠ, উমিচাঁদ, মোহাম্মদী বেগ, ক্লাইভ, ঘসেটি বেগম ইত্যাদি চরিত্রের ওপর উদ্দীপক থাকতে পারে।(3rem = 48px)
৬। ফরাসি সৈনিক সাঁফ্রের যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে-
ক) উচ্ছৃঙ্খলতা খ) বিশ্বাসঘাতকতা
গ) ন্যায়পরায়ণতা ঘ) দায়িত্বশীলতা
উত্তর ঘ
৭। নবাবের পলাশি যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণ-
র. প্রাণের ভয়ে
রর. স্বাধীনতা রক্ষার্থে
ররর. নতুন কৌশল খুঁজতে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর-গ
৮। নবাবের পতন হওয়ার কারণ হলো-
র. মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা
রর. ইংরেজদের স্বার্থপরতা
ররর. নবাবের অসৎ আচরণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর:ক
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৪৫ ও ৪৬ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
'বৃথা এ সাধনা, ধীমান। রাঘব দাস আমি; কী প্রকারে তাহার বিপক্ষ কাজ করিব, রক্ষিতে অনুরোধের?'
১০। উদ্দীপকের মূলভাবের মধ্য দিয়ে 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
ক) মনোবেদনা খ) দুঃখকথা
গ) বিশ্বাসঘাতকতা ঘ) স্বার্থপরতা
উত্তর গ
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
আনোয়ার সাহেব নিজের বিষয়কেই সবসময় বড় করে দেখে। সে ঝোপ বুঝে কোপ মারতে সবসময় প্রস্তুত থাকে। সে মনে করে নিজে বাঁচাটাই বড় কথা, অন্যের কথা পরে।
১১। উদ্দীপকের আনোয়ার সাহেব 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের কোন চরিত্রের কথা তুলে ধরেন?
ক) মীরজাফরো খ) জগৎশেঠের
গ) রাজবল্লভের ঘ) উমিচাঁদের
উত্তর-ঘ
১২। আনোয়ারের মধ্যে নাটকের ওই চরিত্রের যে বৈশিষ্ট্য উদ্ভাসিত হয়েছে-
র. স্বার্থপরতা রর. বিশ্বাসঘাতকতা ররর. সুযোগসন্ধানী
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর-ঘ
১৩।নবাব সিরাজউদ্দৌলা কাকে আালীনগরের দেওয়ান নিযুক্ত করেন -
ক) উমিচাঁদকে
খ) মানিকচাঁদকে
গ) মীরজাফরকে
ঘ)রায়র্দূলভকে
উত্তর-খ) মানিকচাঁদকে
১৪।রাইসুল জুহালা কে
ক) সিরাজউদ্দৌলার গুপ্তচর
খ) মীরজাফরের সাহসী সৈনিক
গ) ইংরেজ পক্ষের গুপ্তচর
ঘ) ঘসেটি বেগমের পালিত পুত্র
১৪।
ক)
খ)
গ)
ঘ)
সাইনোসাইটিস সমস্যা | ১০টি ঘরোয়া উপায়ে হবে মোকাবেলা!!
ইনোসাইটিস সমস্যা আমাদের মাঝে অনেকেরই আছে। অনেকেই এর ব্যথাতে কষ্ট পান। অথচ এ ব্যথা সাইনোসাইটিস-এর নাকি মাইগ্রেইন-এর এই নিয়ে অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। সাইনোসাইটিস আসলে কি? আমাদের দেহের যে সকল জায়গা ফাঁপা বা ছিদ্রযুক্ত হয়ে থাকে তাকেই মূলত সাইনাস বলে। এই সাইনাসগুলোতে যখন কোনো কারণে ঘা বা প্রদাহ হয়ে থাকে তখন এই ঘা বা প্রদাহকেই সাইনোসাইটিস বলা হয়।
সাইনোসাইটিসের লক্ষণসমূহ
এ ব্যথাটির প্রথম ও প্রধান লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা। তার সাথে জ্বর জ্বর ভাব থাকে ও নাক বন্ধ থাকে। সাধারণত সকাল থেকে দুপুরের দিকে সাইনোসাইটিস- এর ব্যাথার তীব্রতা বেড়ে বিকেলের দিকে কমে যেতে পারে। তবে সাইনাসগুলো চোখ ও ব্রেনের পাশে বেশি থাকে বলে মাথা ব্যাথার সাথে সাথে চোখ ও নাকের পার্শ্ববর্তি অঞ্চলেও ব্যাথা হতে পারে।
সাইনোসাইটিস সমস্যা থেকে পরিত্রাণের সহজ উপায়সমূহ
(১) কাঁচা সবজির জুস সাইনোসাইটিসের প্রভাব কমানোর জন্য অনেক উপকারী। ৩০০মিলি. গাজরের জুস, ১০০মিলি. শশার জুস, ১০০মিলি. বিটের জুস এবং ২০০ মিলি. পালং শাকের জুস ভালো ভাবে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন।
Picture methi water
(২) সাইনোসাইটিসে ভুগলে ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার যেমন আম, কুমড়ো, ডিমের হলুদ অংশ, টমেটো, পেঁপে, গাজর, দুধ ও দই খাওয়ার চেষ্টা করুন।
(৩) ১০০ গ্রাম জিরা টেলে ২০০ গ্রাম ঘি এর সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সেবন করুন। এটি সাইনোসাইটিস প্রতিরোধের অন্যতম উপায়।
(৪) ১ টেবিল চামচ কালো জিরা একটা পাতলা কাপড়ে বেঁধে নিয়ে তার গন্ধ নিতে পারেন।
(৫) এক টেবিল চামচ মেথি এক গ্লাস পানিতে জ্বাল দিয়ে নিন যতক্ষণ না অর্ধেক হয়। প্রতিদিন ৩/৪ গ্লাস সেবন করলে সাইনোসাইটিসের সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
(৬) পেঁয়াজ এবং আদার গন্ধ শুঁকলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এই দুটি উপাদানের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি গুণ আছে।
(৭) আদা অথবা দারুচিনির চা হালকা গরম অবস্থায় পান করুন।
(৮) ঠাণ্ডা ও তৈলাক্ত জাতীয় খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
(৯) শুনে হয়ত অবাক হবেন যে ব্যায়ামের মাধ্যমে সাইনোসাইটিসের প্রভাব কমিয়ে আনা যায়। ব্যায়াম করার ফলে শরীরে অ্যাড্রেনালিন বেড়ে যায়, যা বেড়ে যাওয়া সাইনাস টিস্যুকে কমিয়ে দেয়।পূর্ণহলাসন তাদের মধ্যে একটি
(১০) আমরা সবাই কম বেশি ভিনেগারের সাথে পরিচিত। এই ভিনেগার মিউকাস উৎপন্ন কমিয়ে আমাদেরকে সাইনোসাইটিস থেকে মুক্তি দান করে। এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে দুই চা চামচ ভিনেগার দিয়ে প্রতিদিন ৩ বার সেবন করতে হবে।
১১)পানি: সাইনোসাইটিসের সমস্যা হলে প্রচুর পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সাইনোসাইটিসের সমস্যা দেখা গেলে সারাদিন প্রচুর পানি পান করতে থাকুন।
x
Click on the X to close this panel.
Click on the X to close this panel.
অর্গানিক অ্যাপল সিডার ভিনেগার
আধা কাপ পানির মধ্যে আধা কাপ অ্যাপল সিডার ভিনেগার দিয়ে গরম করুন। এই গরম মিশ্রণটি দিয়ে ভাপ নিন। কয়েক দিনের মধ্যে ভালো ফল পেয়ে যাবেন।
হলুদ
কারকিউমিন উপাদানটি থাকার কারণে হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণ। কয়েক টুকরো হলুদ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার আগে খান। এটিও সাইনোসাইটিসের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে।
পানি:
২) সাইনোসাইটিসের সমস্যা হলে প্রচুর পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সাইনোসাইটিসের সমস্যা দেখা গেলে সারাদিন প্রচুর পানি পান করতে থাকুন।
- এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ঔষধ (যেমন- ফেনাডিন, ডেসলর, হিষ্টাসিন) সেবন করা যেতে পারে।
- নাক বন্ধ থাকলে নাকের ড্রপ (যেমনঃ আফরিন, এন্টাজল) জাতীয় ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।
ভেজষের মাধ্যমে :
রসুন:
পিয়াজ:
গোলমরিচ:
আদা:
গোল্ডেন সিয়াল :
যষ্টিমধু:
পুদিনা তেল :
ম্যাসেজ থেরাপি
তিলাতেল:তিলা তেল দিয়ে নিয়মিত ম্যাসাজ করলে সাইনোসাইটিস ভালো হয় ।
উত্তর:
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ বিষয়ে ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে সংলাপ নিচে দেওয়া হলো—
ছাত্র: স্যার, আসতে পারি?
শিক্ষক: হ্যাঁ, জামান, আসো।
ছাত্র: স্যার, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন আছে।
শিক্ষক: বাহ্! তোমার আগ্রহ দেখে ভালো লাগছে। বলো, তোমার কী প্রশ্ন?
ছাত্র: ধন্যবাদ, স্যার। ভাষা আন্দোলনের মূল ঘটনা ১৯৫২-এর ২১ ফেব্রুয়ারিতে ঘটে। কিন্তু এর সূত্রপাত ঠিক কবে ঘটে?
শিক্ষক: মূলত ১৯৪৮ সালে রেসকোর্স ময়দানে জিন্নাহ উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দিলে বাঙালি প্রথম এ হীন চক্রান্তের কথা জানতে পারে। এখান থেকেই মূলত আন্দোলনের সূচনা।
ছাত্র: কিন্তু এ আন্দোলন তো গড়ে উঠেছিল ছাত্রদের দ্বারা।
শিক্ষক: প্রাথমিকভাবে ছাত্ররা এ আন্দোলন চালিয়ে নিলেও এতে সর্বস্তরের মানুষের একাত্মতা ও অংশগ্রহণ ছিল। রেসকোর্সের ঘোষণার তিন দিন পরে জিন্নাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একই ঘোষণা দিলে তাঁরা সেখানেই তত্ক্ষণাত প্রতিবাদ করেন।
ছাত্র: তাঁরা সংগঠিত হলেন কীভাবে? যখন ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে কারফিউ ছিল।
শিক্ষক: দেশের প্রশ্নে সবাই এক। তা ছাড়া রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ অনেক বড় ভূমিকা রেখেছিল।
ছাত্র: মিছিলে গুলি করা হয়েছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের কাছে, বেলা তিনটায়।
শিক্ষক: হ্যাঁ, মুখ্যমন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে। ক্ষমতা আর আমলাতন্ত্র তাঁকে অন্ধ করে ফেলেছিল।
ছাত্র: আচ্ছা স্যার, বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার ঘোষণা কবে আসে?
শিক্ষক: আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৫৬-এর সংবিধানে।
ছাত্র: তার মানে এ ঘটনার প্রভাব ও আন্দোলন ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ছিল?
শিক্ষক: একুশের প্রভাব এখনো আমাদের মধ্যে আছে। যত দিন বাঙালি আছে, তত দিনই থাকবে। আমি তোমাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী দিচ্ছি। এতে তুমি ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত সব ঘটনাপ্রবাহ জানতে পারবে।
উত্তর: ঢাকা শহরের যানজট নিয়ে রহিম ও করিম নামের দুই যাত্রীর মধ্যে সংলাপ নিচে দেওয়া হলো।
রহিম: পুরোই অসহ্য। এত যানজট আর ভালো লাগে না।
করিম: ঠিক বলেছেন। শহরের মানুষ ও গাড়ির সংখ্যা এত বেড়েছে যে প্রতিনিয়ত যানজটে পড়তে হচ্ছে।
রহিম: আরে ভাই, শোনেন। কুমিল্লা থেকে ঢাকা আসতে লাগে দুই ঘণ্টার মতো। আর সায়েদাবাদ থেকে মিরপুর আসতে লাগে তিন ঘণ্টা। কেমন লাগে, একবার চিন্তা করছেন?
করিম: আমাদের শহরে গাড়ি ও মানুষের ব্যাপক বৃদ্ধি, ট্রাফিক আইন না মানা, ট্রাফিক পুলিশের অদক্ষতার জন্যই তো আমাদের এই অবস্থা।
রহিম: এই শহরে আমরা ছোটবেলা থেকে দেখছি গাড়ির ড্রাইভার কত সুশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালায়। আর এখন?
করিম: ড্রাইভাররা এখন কোনো ট্রাফিক আইন মানতে চায় না। যতক্ষণ প্রয়োজন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে, যাত্রী নামায়-ওঠায়, অবৈধ পার্কিং করে, সিগন্যাল না মেনে গাড়ি চালায়। এগুলোই এই যানজটের মূল কারণ।
রহিম: আমার মনে হয়, জনগণও সচেতন নয়, তাহলে হয়তো এই যানজট থেকে মুক্তির একটা পথ তৈরি হতো।
করিম: সবার অংশগ্রহণে এই যানজটমুক্ত ঢাকা শহর তৈরি করা খুবই প্রয়োজন।
রহিম: ঠিকই বলেছেন। তবে এ জন্য ট্রাফিক পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদেরও বিষয়টি নিয়ে ভাবা উচিত।
করিম: অবশ্যই। তারাই পারে আইন প্রণয়ন করে সবার মধ্যে সচেতনতা জাগিয়ে তুলতে। এই ট্রাফিক আইনগুলো প্রচার ও প্রয়োগে প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
রহিম: দেশের যেকোনো কাজই আজ মন্থর গতিতে চলছে। শুধু যানজটের কারণে সময়মতো অফিসে না যাওয়া, স্কুলে না পৌঁছা, চাকরিক্ষেত্রে মানুষকে দুর্বল করে দিচ্ছে।
করিম: আমারও গতকাল রাতে প্রায় তিন ঘণ্টা লেগেছে বাসায় পৌঁছাতে।
রহিম: আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসায় মানুষ আজ বেশি বেশি গাড়ি কিনছে। ফলে পরিবহন-সংকট ও যানজট আরও বেড়ে গেছে।
করিম: আজ মানুষ বুঝতে পারছে বসবাস ও কর্মক্ষেত্রের জন্য ঢাকা শহর কতটা ঝুঁকির কবলে রয়েছে । এই সমস্যার দ্রুত সমাধান চাই।
রহিম: ঠিক আছে, ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
করিম: আপনাকেও ধন্যবাদ।
সহকারী অধ্যাপক
সরকারি বিজ্ঞান কলেজ, ঢাকা
x
Click on the X to close
বাংলা ২য় পত্র (ব্যাকরণ অংশ )-৩০ নম্বর
১৷ বাংলা একাডেমীর প্রমিত বানানের ৬টি নিয়ম উদাহারণ সহ লিখ৷
২৷ ণ-ত্ব বিধান কাকে বলে? ণত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লিখ৷
৩৷ ষ- ত্ব বিধান কাকে বলে? ষ ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লিখ৷
৪৷ অর্থগতভাবে বাংলাভাষার শব্দ সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
৫৷ উৎপত্তিগত দিক দিয়ে বাংলাভাষার শব্দ সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
৬৷ সর্বনাম শব্দ কাকে বলে? উদাহারণ সহ সর্বনাম শব্দের শ্রেণী বিভাগ আলোচনা কর৷
৭৷ "উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই কিন্তূ অর্থদ্যোতকথা আছে"— বুঝিয়ে লিখ৷
৮৷ সন্ধি ও সমাসের মধ্য ছয়টি পার্থক্য উদাহারণ সহ লিখ৷
৯৷ গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
১০৷ বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যর কি কি বৈশিষ্ট্য থাকার দরকার উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
১১৷ পারিভাষিক শব্দ বলতে কি বুঝ? কয়েকটি পারিভাষিক শব্দের উদাহারণ দাও৷
১২৷ উপসর্গ কাকে বলে? বাংলা শব্দ গঠনে উপসর্গের ভূমিকা কি আলোচনা কর৷
১৩৷ বাংলা বানানের 'ই' কার ব্যবহারের ছয়টি নিয়ম লিখ৷
১৪। বাক্যতত্ত্ব শিখেন ( সকল ধরনের বাক্য চিনেন, তৈরী করা শিখেন) এবং প্র্যাক্টিস (২০০১-২০১৭ বোর্ড)
১৫। বাক্য শুদ্ধিকরণ (২০০১-২০১৭ বোর্ড শিখেন)
১৬ ।কারক,বিভক্তি ও প্রত্যয় নির্ণয় শিখবে৷
**১৭৷ পারিভাষিক শব্দ অবশ্যই শিখবেন(২০০১-২০১৭ বোর্ড শিখেন)
⏩সারাংশ - সারমর্ম / ভাবসম্প্রসারণ (যে কোন ১টি)
সারাংশ:
*** ১। কোন সভ্য জাতিকে অসভ্য ------ আবশ্যকতা নেই।
*** ২। শ্রমকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহণ কর ------ সংসার
কর্মক্ষেত্র।
*** ৩। প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকিলে --------- হবে না।
*** ৪। মানুষের মূল্য কোথায়? চরিত্র ------- নেই। (ঢা:,রা:১৫)
*** ৫। আজকের দুনিয়াটা আশ্চর্যভাবে ----- খুজলেই নয়।
(চ:,সি:১৫)
*** ৬। তুমি জীবনকে স্বার্থক সুন্দর ------ হইয়া উঠিবে।
** ৭। খুব ছোট ছিদ্রের ------ উৎস / মানুষের সুন্দর মুখ ---- নয়।
** ৮। জাতি শুধু ঐশ্বর্য-সম্ভার ------ সাহিত্যিকদের। (য:,
ব:১৫)
৯৷ মাতৃস্নেহের তুলনা নাই..,. রক্ষা করিতে ব্যস্ত হয়৷
১০৷ স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনার........ না করে উপায় নেই৷
১১৷ ছাত্রজীবন আমাদের ভবিষ্যত জীবন....... সম্ভবনার পথ৷
সারমর্ম:-
*** ১। দৈন্য যদি আসে আসুক ------ দুহাত বাড়াস।
*** ২। স্বাধীনতা স্পর্শমনি ------- আখ্যা দানে বীর।
*** ৩। এসেছে নতুন শিশু,----/ কোথায় স্বর্গ, কেথায় নরক ---
*** ৪। তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি ---------- তরুর মতন।
*** ৫। বহুদিন ধরে বহুক্রোশ ঘুরে ------------ শিশির বিন্দু।
** ৬। শৈশবে সদুপদেশ যাহার না রোচে, ------ ফিরে?
** ৭। ক্ষমা যেথা ক্ষীণ দূর্বলতা,-----/ বিশ¡জোড়া
পাঠশালা মোর ----।
৮৷ লক্ষ লক্ষ হা ঘরে দূর্গত...... ফক্ষত মূর্তি আগে৷
৯৷ আমি মরু কবি গাহি সেই..... বন্ধনা করি তিরে৷
১০৷ আঠার বছর বয়েসে আঘাত...... নতুন কিছু কর৷
ভাবসম্প্রসারণ:
১. স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা
কঠিন।
২. অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, তব ঘৃণা যেন তারে
তৃণসম দহে।
৩. দন্ডিতের সাথে দন্ডদাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে,
সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার।
৪. স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ; বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনও
শিখেনি বাঁচিতে।
৫. স্বদেশের উপকারে নেই যার মন, কেবলে মানুষ তারে
পশু সেইজন।
৬. সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা, আশা তার
একমাত্র ভেলা।
৭. দুর্জন বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য/ দুর্নীতি জাতীয়
জীবনে অভিশাপস্বরূপ।
৮৷ কীর্তিমানের মৃত্যৃ নেই৷
৯৷সকলের তরে সকলে আমরা.... পরের তরে
**
১. সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত / দুঃখের মতো
পরশপাথর আর নেই।
২. ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেনো
ঝলসানো রুটি।
৩. প্রাণ থাকলে প্রাণী হয়, কিন্তু মন না
থাকলে মানুষ হয় না।
৪. আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে... ..., প্রত্যেকে আমরা
পরের তরে।
৫. রাত যত গভীর হয়, প্রভাত তত নিকটে আসে।
৬৷ যে সহে সে রহে৷
৭৷ তুমি অধম বলিয়া তাই আমি কেন উত্তম হইবনা৷
৮৷ জীবে প্রেম করে যেজন...... সেবিছে ঈশ্বর৷
৯৷ এ জগতে হায় সে বেশি চায়..... কাঙ্গালের ধন চুরি৷
.
⏩ সংলাপ/ক্ষুদে গল্প লিখন(যে কোন ১টি )
সংলাপ:
১. পরীক্ষার প্রস্তুতির সম্পর্কে দুই সহপাঠীর মধ্যে সংলাপ।
২. সাম্প্রতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্য নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৩. সংস্কৃতি ও অপসংস্কৃতি নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৪. দ্রব্যমূল্যের ক্রমবৃদ্ধি নিয়ে দুই সহকর্মীর মধ্যে সংলাপ।
৫. ভবিষ্যত জীবনের লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৬. শিক্ষা সফর / বই মেলা প্রসঙ্গে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৭। মাদকাসক্তি ও ধুমপানের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৮। সামাজিক অবক্ষয় / ইভটিজিং বিষয়ে ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে সংলাপ।
৯৷ বাল্যবিবাহ নিরোধের গুরুত্ব দুই বন্ধুর মধ্য সংলাপ৷
১০৷ মোবাইল ফোনের অপব্যবহার....
১১৷ শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা ...
১২৷ পরিবেশ দূষন সম্পর্কে দুই...
১৩৷ নারী শিক্ষার গুরুত্ব...
ক্ষুদে গল্প লিখন:
১. একজন মুক্তিযোদ্ধা
২. একতাই বল / বিপদে বন্ধুর পরিচয়
৩. রক্তঝরা ফেব্রুয়ারি/বিজয় দিবস
৪. দেশত্ববোধ
৫. স্মরণীয় যারা চিরদিন
৬.ডিজিটাল বাংলাদেশ
৭. সততার পুরস্কার / মিথ্যাবাদী রাখাল
⏩প্রতিবেদন / ভাষণ রচনা কর
১৷ সম্পতি চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের বর্ণনা দিয়ে প্রতিবেদন লিখ৷
২৷যানজট একটি ভয়াবহ সমস্যা এই সম্পর্কে....
৩৷ বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে....
৪৷ তোমার কলেজ লাইব্রেরীর সম্পর্কে একটি অনুসন্ধানী....
৫৷ বর্তমানে রাস্তাঘাটের দুরাবস্থার সম্পর্কে....
৬৷ খাদ্য ভেজাল ও এর প্রতিকার সম্পর্কে......
৭৷ দূর্নীতি ও তার প্রতিকার সম্পর্কে...
৮৷ ঘূর্ণিঝড়/বন্যা উপদ্রত এলাকার...
৯৷ "পরিবেশগত ভারসাম্যর জন্য চাই বৃক্ষরোপন" এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন
১০৷ তোমার কলেজে উদযাপিত স্বাধীনতা/জাতীয়/ভাষা দিবস উপলক্ষ্য....
১১৷ কলেজের বিতর্ক/ক্রীড়া দিবস উদযাপন এর বিবরণ দিয়ে....
ভাষণ/দিনলিপি লিখন/অভিজ্ঞতা বর্ণনা: ⏩ভাষণ:
১৷ "মাদকাশক্তির কারণ ও প্রতিকার" শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপন করার জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর|
২৷ "সড়ক দূর্ঘটনা: তার কারণ ও প্রতিকার" শীর্ষক আলোচনা সভার প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৩৷ দূর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনের লক্ষ্য জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্য একটি মঞ্চ ভাষণ তৈরি৷
৪৷ খাদ্যভেজাল,তার কারণ ও তার প্রতিকার" শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপন করার জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর|
৫৷ আন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য বর্ণনা করে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৬৷ এইডস কি বাচঁতে হলে জানতে হবে" শীর্ষক আলোচনা সভার প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৭৷ জাতিগঠনে ছাত্রসমাজের ভূমিকা সম্পর্কিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৮৷ খাদ্য ভেজাল ও এর প্রতিকার সম্পর্কে/ ইভটিজিং প্রতিরোধে ছাত্রসমাজের ভূমিকা সম্পর্কিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
⏩চিঠি/খুদে বার্তা/আবেদন পত্র: (যেকোন একটি)
খুদেবার্তা/ইমেইল:
১৷ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ জানিয়ে বন্ধুকে খুদেবার্তা
২৷ সড়ক দূর্ঘটনায় আহত বন্ধুর জন্য রক্ত ও আর্থিক সাহায্য চেয়ে একটি ইমেইল তৈরি কর
৩৷ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুর নিকট খুদে বার্তা
৪৷ তোমার কলেজে অনুষ্ঠিতব্য কোন অনুষ্ঠান/ সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় দেশবরণ্য কোন গণ্যমান্য ব্যাক্তিকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার জন্য খুদে বার্তার
৫৷ ইন্টাররনেট/ফেসবুক অতি ব্যবহারে কুফল সম্পর্কে জানিয়ে ছোটভাই এর নিকট আবেদন পত্র:
১৷শিক্ষা সফরের যাওয়ার অনুমতি চয়ে অধ্যক্ষের....
২৷ কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার পদের নিজের যোগ্যতা উল্লেখ করে..
৩৷ কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক পদের জন্য....
৪৷ যানজট নিরসনের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট সংবাদপত্র বরাবর..
৫৷ রাস্তা সংস্কারের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট সংবাদপত্র বরাবর.. ব্যাক্তিগত পত্র:
১৷ তোমার দেখা ঐতিহাসিক জায়গার বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর.....
২৷ বইমেলার বর্ণনা দিয়ে প্রবাসী বন্ধুর নিকট....
৩৷ বিজ্ঞানমেলার বর্ণনা দিয়ে প্রবাসী.... মানপত্র:
১৷ তোমার কলেজের একজন শিক্ষক বিদায় উপলক্ষ্য একটি মানপত্র
২৷ তোমার কলেজের নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা জানিয়ে মানপত্র
৩৷ তোমার কলেজর বিভিন্ন সমস্যার সমাধানকল্পে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর নিকট একটি
স্নারকলিপি রচনা কর৷
৪৷ কলেজে বরণ্য কোন ব্যাক্তি/কবি/লেখক এর আগমণ উপলক্ষ্য মানপত্র
⏩ প্রবন্ধ রচনা:
***১৷ শ্রমের মর্যাদা
***২৷ মানব কল্যাণে বিজ্ঞান/কম্পিউটার
***৩৷ অধ্যবসায়
***৪৷ স্বদেশপ্রেম
***৫৷ শীতের সকাল
৬৷ মাদকাশক্তির কুফল ও প্রতিকার>
৭৷
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতাও কমতে থাকে। বয়সের ছাপগুলো ফুটে ওঠে ত্বকে। তবে কিছু খাবার আছে যা এই বয়সের ছাপকে দূরে রেখে তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া খাবারের সঙ্গে সঙ্গে কিছু অভ্যাসেরও পরিবর্তন দরকার।
অভ্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত ধূমপান, পানি কম খাওয়া, পর্যাপ্ত না ঘুমানো এবং ত্বকে অতিরিক্ত আলট্রা ভায়োলেট রশ্মির প্রভাব।
খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন-
টমেটো
টমেটোতে আয়রন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে বিপুল পরিমাণে। ফলে ত্বকের গুণগতমান বজায় রাখতে, ত্বক টানটান রাখতে টমেটোর জুড়ি নেই। পাশাপাশি আলট্রা ভায়োলেট রশ্মির হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতেও সাহায্য করে টমেটো।
পাকা পেঁপে
পাকা পেঁপে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পেপেঁতে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে। ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাসের মতো লবণও রয়েছে এতে। বি কমপ্লেক্স ভিটামিনও এই ফলে কম নয়। ফলে এটি সব মিলিয়ে শরীরের জন্য খুব ভালো।
x
শুভেচ্ছা
2 নববর্ষের
hhhhh fffff ggggb
4
গ্রিন টি
গ্রিন টিতে রয়েছে শক্তিশালী পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এটি ত্বককে অতিরিক্ত আস্তরণ দেয় রোদ বা ক্ষতিকারক দূষিত বস্তুর হাত থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি ত্বকের নিয়মিত যে ক্ষয় হয়, তাও পূরণ করে।
বেদানা
বেদানায় থাকে দ্রুত হিমোগ্লোবিন তৈরির উপাদান। রক্তাল্পতায় যারা ভোগেন, তাদের জন্য এই ফল খুব উপকারী। এ ছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
গাজর
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'এ'। এ ছাড়া রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদানটি ত্বক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া বাতাসে থাকা দূষিত পদার্থ বা কণা, যা ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে, তার হাত থেকেও ত্বককে রক্ষা করে এই বিটা ক্যারোটিন।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েলে ভিটামিন 'বি' কমপ্লেক্স। এই তেল দিয়ে যদি নিয়মিত ত্বকে ম্যাসাজ করা যায়, ত্বকের গুণগতমান বাড়ে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া বা ফাটার হাত থেকে এই তেল ত্বককে রক্ষা করে। ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে এই তেল।
Thanks to GOD for given sweetest Moments
Content: intimate experience
Both in 12th-century Japan and 15th-century Europe, prose fiction created intimate reading situations. On the other hand, verse epics, including the Odyssey and Aeneid, had been recited to a select audiences, though this was a more intimate experience than the performance of plays in theaters. A new world of individualistic fashion, personal views, intimate feelings, secret anxieties, "conduct", and "gallantry" spread with novels and the associated prose-romance
LengthThe novel is today the longest genre of narra
সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. বিপ্লব স্যার ভূগোল ক্লাসে পড়াতে গিয়ে বললেন মানুষের জীবনের সাথে ভূগোলের সম্পর্ক অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। পৃথিবীকে জানতে হলে ভূগোল পাঠ প্রয়োজন । প্রতিনিয়ত ভূগোল সম্পর্কে মানুষের ধারণার পরিবর্তন হচ্ছে । বর্তমানে ভূগোলশাশ্ত্রের পরিধি ও গুরুত্ব ব্যাপক।
ক.ভূগোল কাকে বলে ?
খ.প্রাকৃতিক ভূগোলর কোন শাখা পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে -ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকের উল্লিখিত বিষয় পাঠের গুরুত্ব বর্ণনা কর ।
ঘ.পৃথিবীকে জানতে হলে ভূগোল পাঠের প্রয়োজন -উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর ।
২।তারেক স্যার ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ বললেন, ভূমিরূপবিদ্যা, সমুদ্রবিদ্যা, জলবায়ূবিদ্যা সম্পর্কে সকলের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন । আলোচনা থেকে ছাত্র-ছাত্রী উপলব্ধি করল এ বিষয়গুলো জানতে হলে প্রাকৃতিক ভূগোল পাঠ অতি প্রয়োজন ।
ক.প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে ?
খ.বৃষ্টিপাতের কারণ প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখার আলোচ্য বিষয় -ব্যাখ্যা কর ।
গ.উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয় ছাড়াও প্রাকৃতিক ভূগোল পাঠে আরও যা জানা যায় তা ব্যাখ্যা কর
ঘ.উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়গুলোর সাথে প্রাকৃতিক ভূগোলের সম্পর্ক বিশ্লেষণ কর ।
Phone App
Phone App
জন্মগ্রহণ করেন উদ্দীপকে ইসলামের ক্রান্তিকারে হযরত আবুবকর খলিফা নির্বাচিত হন এব্ং কঠোর হস্তে রিদ্দা ও যাকাত বিরোদী আন্দোলনলন ও ভন্ড নবিদের অশুভ তৎপরতার ফলে আরব উপদ্বীপে প্রচলিত বিদ্রোহকে নির্বাপিত করেন। ক.হযরত ওমর (রা:) কুরাইশ বংশের কোন গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন ? খ.রিদ্দা বলতে কি বোঝায় ? গ.উদ্দীপকে কোন খলিফার ইঙ্গিত রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ.ইসলামের ক্রান্তিকালে উক্ত খলিফা কীভাবে রাষ্ট্র সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। বিশ্লেষণ কর। ক. হযরত ওমর (রা:) ৫৮৩ খৃষ্টাব্দে কুরাইশ বংশের অভিজাত আদ্দিয়া গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। খ.রিদ্দা স্বধর্মত্যাগের আন্দোলন।মহানবী (সা:) মৃত্যুর পর আরব জাতি দিশেহারা হয়ে পড়ে। ঐসময় ভন্ড নবীর অাগমন ঘটে যার ফলশ্রুতিতে নতুন ধর্ম মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালায় এ সহ ভন্ড নবীদের তৎপরতা দমন করেন। উদ্দীপকে মহানবীর সা: এর অসমাপ্ত কাজকে বাস্তবে রুপদান করেন । মহান
শ্রেণি : প্রথম (ক)
বিষয় : বাংলা
সময় : ৪৫ মিনিট
তারিখ :
পাঠ : ৩০ , মামার বাড়ি, পৃষ্ঠা- ৪২
শিখনফল : এই পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা –
১. ছবি দেখে কবিতার বিষয়বস্তু সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা লাভ করবে।
২. শোনার পর কবিতাটি স্পষ্ট ও শুদ্ধ উচ্চারণে আবৃত্তি করতে পারবে।
৩. অঙ্গভঙ্গি/অভিনয় সহকারে কবিতাটি আবৃত্তি করতে পারবে।
৪. স্পষ্ট ও শুদ্ধ উচ্চারণে কবিতাটি পড়তে পারবে।
৫. কবিতাটি লিখতে পারবে।
উপকরণ : পাঠ সংশ্লিষ্ট ছবি, অডিও/ভিডিও ক্লিপ ।
সোপান ----------
শিক্ষকের কাজ
শিক্ষার্থীর কাজ
প্রস্তুতি
১. সালাম ও কুশল বিনিময়ের মাধ্যমে শ্রণিকক্ষে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ এবং আবেগ সৃষ্টি করব।
১. শিক্ষার্থীরা সাড়া দিবে।
উপস্থাপন
১. শিক্ষার্থীকে পাঠ সংশ্লিষ্ট ছবি দেখিয়ে দলীয়ভাবে আলোচনা করতে সহায়তা করব।
২. ছবির সাথে কবিতার বিষয়বস্তুর মিল খুঁজে পেতে শিক্ষার্থীকে সাহায্য করব।
৩. স্পষ্ট ও শুদ্ধ উচ্চারণে কবিতাটি আবৃত্তি করব।
৪. যথোপযুক্ত অঙ্গভঙ্গি/অভিনয়ের মাধ্যমে কবিতাটি আবৃত্তি করব।
৫. অভিনয়সহ বড় দলে কবিতাটি আবৃত্তি করব।
৬. শিক্ষার্থীকে দলীয়ভাবে ও এককভাবে আবৃত্তি করতে বলব। শিক্ষার্থীর উচ্চারণভঙ্গি লক্ষ করব ও সঠিকভাবে উচ্চারণ করতে সাহায্য করব।
৭. স্পষ্ট ও শুদ্ধ উচ্চারণে কবিতাটি পড়তে সহায়তা করব।
৮. জোড়ায় ও এককভাবে পড়তে সহায়তা করব।
৯. কবিতাটি কয়েকটি স্তবকে ভাগ করে একাধিক পিরিয়ডে শিক্ষার্থীকে লিখতে সহায়তা করব।
১. শিক্ষার্থী পাঠ সংশ্লিষ্ট ছবি দেখে বিষয়বস্তু সম্পর্কে দলীয়ভাবে আলোচনা করে বলবে।
২. ছবির সাথে কবিতার বিষয়বস্তুর মিল খুঁজবে।
৩. কবিতাটি মনোযোগ দিয়ে শুনবে ও আমার সাথে সমস্বরে আবৃত্তি করবে।
৪. অঙ্গভঙ্গিসহ আমার সাথে সমস্বরে আবৃত্তি করবে।
৫. বড় দলে আমার সাথে আবৃত্তি করবে।
৬. দলীয় ও এককভাবে আবৃত্তি করবে। উচ্চারণ শুদ্ধ করার চেষ্টা করবে।
৭. স্পষ্ট ও শুদ্ধ উচ্চারণে কবিতাটি পড়বে।
৮. জোড়ায় ও এককভাবে পড়বে।
৯. একাধিক পিরিয়ডে কবিতাটি লিখবে।
মূল্যায়ন
১. দলীয়ভাবে আবৃত্তি করতে দিয়ে যাচাই করব।
২. একক আবৃত্তি করতে দিয়ে যাচাই করব।
৩. অভিনয়সহ আবৃত্তি করতে দিয়ে যাচাই করব।
৪. নিজের জানা একটি ছড়া বলতে দিয়ে যাচাই করব।
৫. কবিতাটি লিখতে দিয়ে যাচাই করব।
৬. ইচ্ছেমত ফুলের ছবি আঁকতে ও রং করতে দিয়ে যাচাই করব।
১. দলীয়ভাবে আবৃত্তি করবে।
২. একক আবৃত্তি করবে ।
৩. অভিনয়সহ আবৃত্তি করবে।
৪. নিজের জানা একটি ছড়া বলবে।
৫. কবিতাটি লিখবে।
৬. ইচ্ছেমত ফুলের ছবি আঁকবে ও রং করবে।