উত্তর-খ: ‘লুত্ফা, এত দেয়াল কেন বলো তো’ বক্তব্যে সিরাজউদ্দৌলার শাসনব্যবস্থার নানা বাধাবিপত্তির কথা বোঝানো হয়েছে।
নবাব আলীবর্দির মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। সেই থেকে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রকম ষড়যন্ত্র করা হয়, যাতে নবাবের বিশ্বস্ত লোকেরা জড়িত ছিল। এসব ষড়যন্ত্র, বাধাবিপত্তির কিছু নবাব ভেঙে দেন। কিছুটা তিনি পার হয়ে যান। কিন্তু তারপরও চারপাশে থেকে যায় অনেক ষড়যন্ত্রের জাল। এ জন্য এক অসহায় মানুষ হয়ে তিনি তাঁর স্ত্রী লুত্ফাকে এ কথা জিজ্ঞাসা করেন।
উত্তর-গ: উদ্দীপকে বর্ণিত ‘রাক্ষসরাজানুজ’ -এর কর্মের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মীর জাফর, রাজবল্লভ, জগেশঠ এবং রায়দুর্লভ চরিত্রের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।
সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব। নবাব আলীবর্দি খাঁর মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। তিনি সিংহাসনে বসার পর ইংরেজদের নানা কুটিলতা ধরে ফেলেন এবং বাংলায় তাদের ব্যবসা বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এতে করে ইংরেজরা তাঁর প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। মীর জাফর, রায়দুর্লভ, রাজবল্লভ এঁরা বাংলার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হয়েও বাংলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। তাঁরা ইংরেজদের সঙ্গে একজোট হন। এঁরা নবাবকে সাহায্য করার মিথ্যা আশ্বাস দেন। এর ফলে তাঁরা পলাশীর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করলেও কেউ যুদ্ধ করেননি। এতে নবাবের করুণ পতন হয়।
উদ্দীপকের ‘রাক্ষসরাজানুজ’ বলতে বিভীষণকে বোঝানো হয়েছে, যিনি রাম-লক্ষ্মণের পক্ষ নিয়ে নিজের জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। অর্থাত্ রাক্ষসরাজানুজের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মন্ত্রিপরিষদের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।
উত্তর-ঘ: সিকান্দার আবু জাফর রচিত সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি করুণ রসাত্মক; এক অপরিসীম যন্ত্রণাদগ্ধ পরিণতির রচনা। এক অনিবার্য ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে এগিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও আপন লক্ষ্যে অবিচল থাকার মধ্য দিয়ে লেখক সিরাজউদ্দৌলাকে এক আলোকসামান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। আলীবর্দি খাঁ তাঁর মৃত্যুর সময় বাংলার সিংহাসনের দায়িত্ব দিয়ে যান সিরাজউদ্দৌলাকে। সিংহাসনে বসার পর সিরাজউদ্দৌলা ইংরেজদের নানা কুটিলতার কথা জানতে পারেন। এ কারণে তিনি ইংরেজদের এ দেশে ব্যবসা করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। এ ছাড়া বাংলার মুক্তির জন্য সিরাজ প্রাণপণ চেষ্টা করেন। পুনরায় ইংরেজরা বাংলার চাষিদের ওপর নীল চাষ করার জন্য অত্যাচার চালালে নবাব তাঁর দোষ স্বীকার করে নেন। তিনি মনে করেন, তাঁর নিজের ভুলের কারণে তিনি বাংলার প্রজাসাধারণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিধান করতে পারেননি। সিরাজের মধ্যে জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম বিদ্যমান ছিল। নবাবের বিরুদ্ধে যখন তাঁর আত্মীয় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তখন নবাব তা জানা সত্ত্বেও তাঁর মানবিক গুণাবলি থেকে তাদের শাস্তির বিধান করতে পারেননি। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পরও একজন সামন্ত নবাব থেকে জনতার শক্তিতে জাগ্রত হওয়ার বিশ্বাস নিয়ে তাঁকে দেশপ্রেমিক নেতায় পরিণত করেছে। তিনি মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাংলার মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন।
উদ্দীপকের ‘বাসবত্রাস’ তথা মেঘনাদের মধ্যেও ছিল জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম। রাম-লক্ষ্মণ রাক্ষসপুরী আক্রমণ করলে মেঘনাদ তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কারণে তিনি পরাজিত হন। তিনি আমৃত্যু রাক্ষসপুরীকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
সুতরাং ‘বাসবত্রাস-এর জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম নবাব সিরাজউদ্দৌলার মধ্যে সমভাবে বিরাজিত’—উক্তিটি যথার্থ।
গুরুত্বপূর্ন চরিত্র সিরাজউদ্দৌলা’ নাটক থেকে পলাশীর যুদ্ধে সিরাজের পরাজয়ের কারণ; মোহনলাল, মীরমর্দান, রাইসুল জুহালা; বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর, রাজবল্লভ, রায়দুর্লভ, জগেশঠ, উমিচাঁদ, মোহাম্মদী বেগ, ক্লাইভ, ঘসেটি বেগম ইত্যাদি চরিত্রের ওপর উদ্দীপক থাকতে পারে।(3rem = 48px)
৬। ফরাসি সৈনিক সাঁফ্রের যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে-
ক) উচ্ছৃঙ্খলতা খ) বিশ্বাসঘাতকতা
গ) ন্যায়পরায়ণতা ঘ) দায়িত্বশীলতা
উত্তর ঘ
৭। নবাবের পলাশি যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণ-
র. প্রাণের ভয়ে
রর. স্বাধীনতা রক্ষার্থে
ররর. নতুন কৌশল খুঁজতে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর-গ
৮। নবাবের পতন হওয়ার কারণ হলো-
র. মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা
রর. ইংরেজদের স্বার্থপরতা
ররর. নবাবের অসৎ আচরণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর:ক
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৪৫ ও ৪৬ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
'বৃথা এ সাধনা, ধীমান। রাঘব দাস আমি; কী প্রকারে তাহার বিপক্ষ কাজ করিব, রক্ষিতে অনুরোধের?'
১০। উদ্দীপকের মূলভাবের মধ্য দিয়ে 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
ক) মনোবেদনা খ) দুঃখকথা
গ) বিশ্বাসঘাতকতা ঘ) স্বার্থপরতা
উত্তর গ
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
আনোয়ার সাহেব নিজের বিষয়কেই সবসময় বড় করে দেখে। সে ঝোপ বুঝে কোপ মারতে সবসময় প্রস্তুত থাকে। সে মনে করে নিজে বাঁচাটাই বড় কথা, অন্যের কথা পরে।
১১। উদ্দীপকের আনোয়ার সাহেব 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের কোন চরিত্রের কথা তুলে ধরেন?
ক) মীরজাফরো খ) জগৎশেঠের
গ) রাজবল্লভের ঘ) উমিচাঁদের
উত্তর-ঘ
১২। আনোয়ারের মধ্যে নাটকের ওই চরিত্রের যে বৈশিষ্ট্য উদ্ভাসিত হয়েছে-
র. স্বার্থপরতা রর. বিশ্বাসঘাতকতা ররর. সুযোগসন্ধানী
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর-ঘ
১৩।নবাব সিরাজউদ্দৌলা কাকে আালীনগরের দেওয়ান নিযুক্ত করেন -
ক) উমিচাঁদকে
খ) মানিকচাঁদকে
গ) মীরজাফরকে
ঘ)রায়র্দূলভকে
উত্তর-খ) মানিকচাঁদকে
১৪।রাইসুল জুহালা কে
ক) সিরাজউদ্দৌলার গুপ্তচর
খ) মীরজাফরের সাহসী সৈনিক
গ) ইংরেজ পক্ষের গুপ্তচর
ঘ) ঘসেটি বেগমের পালিত পুত্র
১৪।
ক)
খ)
গ)
ঘ)
সাইনোসাইটিস সমস্যা | ১০টি ঘরোয়া উপায়ে হবে মোকাবেলা!!
ইনোসাইটিস সমস্যা আমাদের মাঝে অনেকেরই আছে। অনেকেই এর ব্যথাতে কষ্ট পান। অথচ এ ব্যথা সাইনোসাইটিস-এর নাকি মাইগ্রেইন-এর এই নিয়ে অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। সাইনোসাইটিস আসলে কি? আমাদের দেহের যে সকল জায়গা ফাঁপা বা ছিদ্রযুক্ত হয়ে থাকে তাকেই মূলত সাইনাস বলে। এই সাইনাসগুলোতে যখন কোনো কারণে ঘা বা প্রদাহ হয়ে থাকে তখন এই ঘা বা প্রদাহকেই সাইনোসাইটিস বলা হয়।
সাইনোসাইটিসের লক্ষণসমূহ
এ ব্যথাটির প্রথম ও প্রধান লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা। তার সাথে জ্বর জ্বর ভাব থাকে ও নাক বন্ধ থাকে। সাধারণত সকাল থেকে দুপুরের দিকে সাইনোসাইটিস- এর ব্যাথার তীব্রতা বেড়ে বিকেলের দিকে কমে যেতে পারে। তবে সাইনাসগুলো চোখ ও ব্রেনের পাশে বেশি থাকে বলে মাথা ব্যাথার সাথে সাথে চোখ ও নাকের পার্শ্ববর্তি অঞ্চলেও ব্যাথা হতে পারে।
সাইনোসাইটিস সমস্যা থেকে পরিত্রাণের সহজ উপায়সমূহ
(১) কাঁচা সবজির জুস সাইনোসাইটিসের প্রভাব কমানোর জন্য অনেক উপকারী। ৩০০মিলি. গাজরের জুস, ১০০মিলি. শশার জুস, ১০০মিলি. বিটের জুস এবং ২০০ মিলি. পালং শাকের জুস ভালো ভাবে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন।
Picture methi water
(২) সাইনোসাইটিসে ভুগলে ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার যেমন আম, কুমড়ো, ডিমের হলুদ অংশ, টমেটো, পেঁপে, গাজর, দুধ ও দই খাওয়ার চেষ্টা করুন।
(৩) ১০০ গ্রাম জিরা টেলে ২০০ গ্রাম ঘি এর সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সেবন করুন। এটি সাইনোসাইটিস প্রতিরোধের অন্যতম উপায়।
(৪) ১ টেবিল চামচ কালো জিরা একটা পাতলা কাপড়ে বেঁধে নিয়ে তার গন্ধ নিতে পারেন।
(৫) এক টেবিল চামচ মেথি এক গ্লাস পানিতে জ্বাল দিয়ে নিন যতক্ষণ না অর্ধেক হয়। প্রতিদিন ৩/৪ গ্লাস সেবন করলে সাইনোসাইটিসের সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
(৬) পেঁয়াজ এবং আদার গন্ধ শুঁকলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এই দুটি উপাদানের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি গুণ আছে।
(৭) আদা অথবা দারুচিনির চা হালকা গরম অবস্থায় পান করুন।
(৮) ঠাণ্ডা ও তৈলাক্ত জাতীয় খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
(৯) শুনে হয়ত অবাক হবেন যে ব্যায়ামের মাধ্যমে সাইনোসাইটিসের প্রভাব কমিয়ে আনা যায়। ব্যায়াম করার ফলে শরীরে অ্যাড্রেনালিন বেড়ে যায়, যা বেড়ে যাওয়া সাইনাস টিস্যুকে কমিয়ে দেয়।পূর্ণহলাসন তাদের মধ্যে একটি
(১০) আমরা সবাই কম বেশি ভিনেগারের সাথে পরিচিত। এই ভিনেগার মিউকাস উৎপন্ন কমিয়ে আমাদেরকে সাইনোসাইটিস থেকে মুক্তি দান করে। এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে দুই চা চামচ ভিনেগার দিয়ে প্রতিদিন ৩ বার সেবন করতে হবে।
১১)পানি: সাইনোসাইটিসের সমস্যা হলে প্রচুর পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সাইনোসাইটিসের সমস্যা দেখা গেলে সারাদিন প্রচুর পানি পান করতে থাকুন।
x
Click on the X to close this panel.
Click on the X to close this panel.
অর্গানিক অ্যাপল সিডার ভিনেগার
আধা কাপ পানির মধ্যে আধা কাপ অ্যাপল সিডার ভিনেগার দিয়ে গরম করুন। এই গরম মিশ্রণটি দিয়ে ভাপ নিন। কয়েক দিনের মধ্যে ভালো ফল পেয়ে যাবেন।
হলুদ
কারকিউমিন উপাদানটি থাকার কারণে হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণ। কয়েক টুকরো হলুদ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার আগে খান। এটিও সাইনোসাইটিসের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে।
পানি:
২) সাইনোসাইটিসের সমস্যা হলে প্রচুর পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সাইনোসাইটিসের সমস্যা দেখা গেলে সারাদিন প্রচুর পানি পান করতে থাকুন।
- এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ঔষধ (যেমন- ফেনাডিন, ডেসলর, হিষ্টাসিন) সেবন করা যেতে পারে।
- নাক বন্ধ থাকলে নাকের ড্রপ (যেমনঃ আফরিন, এন্টাজল) জাতীয় ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।
ভেজষের মাধ্যমে :
রসুন:
পিয়াজ:
গোলমরিচ:
আদা:
গোল্ডেন সিয়াল :
যষ্টিমধু:
পুদিনা তেল :
ম্যাসেজ থেরাপি
তিলাতেল:তিলা তেল দিয়ে নিয়মিত ম্যাসাজ করলে সাইনোসাইটিস ভালো হয় ।
উত্তর:
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ বিষয়ে ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে সংলাপ নিচে দেওয়া হলো—
ছাত্র: স্যার, আসতে পারি?
শিক্ষক: হ্যাঁ, জামান, আসো।
ছাত্র: স্যার, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন আছে।
শিক্ষক: বাহ্! তোমার আগ্রহ দেখে ভালো লাগছে। বলো, তোমার কী প্রশ্ন?
ছাত্র: ধন্যবাদ, স্যার। ভাষা আন্দোলনের মূল ঘটনা ১৯৫২-এর ২১ ফেব্রুয়ারিতে ঘটে। কিন্তু এর সূত্রপাত ঠিক কবে ঘটে?
শিক্ষক: মূলত ১৯৪৮ সালে রেসকোর্স ময়দানে জিন্নাহ উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দিলে বাঙালি প্রথম এ হীন চক্রান্তের কথা জানতে পারে। এখান থেকেই মূলত আন্দোলনের সূচনা।
ছাত্র: কিন্তু এ আন্দোলন তো গড়ে উঠেছিল ছাত্রদের দ্বারা।
শিক্ষক: প্রাথমিকভাবে ছাত্ররা এ আন্দোলন চালিয়ে নিলেও এতে সর্বস্তরের মানুষের একাত্মতা ও অংশগ্রহণ ছিল। রেসকোর্সের ঘোষণার তিন দিন পরে জিন্নাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একই ঘোষণা দিলে তাঁরা সেখানেই তত্ক্ষণাত প্রতিবাদ করেন।
ছাত্র: তাঁরা সংগঠিত হলেন কীভাবে? যখন ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে কারফিউ ছিল।
শিক্ষক: দেশের প্রশ্নে সবাই এক। তা ছাড়া রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ অনেক বড় ভূমিকা রেখেছিল।
ছাত্র: মিছিলে গুলি করা হয়েছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের কাছে, বেলা তিনটায়।
শিক্ষক: হ্যাঁ, মুখ্যমন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে। ক্ষমতা আর আমলাতন্ত্র তাঁকে অন্ধ করে ফেলেছিল।
ছাত্র: আচ্ছা স্যার, বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার ঘোষণা কবে আসে?
শিক্ষক: আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৫৬-এর সংবিধানে।
ছাত্র: তার মানে এ ঘটনার প্রভাব ও আন্দোলন ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ছিল?
শিক্ষক: একুশের প্রভাব এখনো আমাদের মধ্যে আছে। যত দিন বাঙালি আছে, তত দিনই থাকবে। আমি তোমাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী দিচ্ছি। এতে তুমি ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত সব ঘটনাপ্রবাহ জানতে পারবে।
উত্তর: ঢাকা শহরের যানজট নিয়ে রহিম ও করিম নামের দুই যাত্রীর মধ্যে সংলাপ নিচে দেওয়া হলো।
রহিম: পুরোই অসহ্য। এত যানজট আর ভালো লাগে না।
করিম: ঠিক বলেছেন। শহরের মানুষ ও গাড়ির সংখ্যা এত বেড়েছে যে প্রতিনিয়ত যানজটে পড়তে হচ্ছে।
রহিম: আরে ভাই, শোনেন। কুমিল্লা থেকে ঢাকা আসতে লাগে দুই ঘণ্টার মতো। আর সায়েদাবাদ থেকে মিরপুর আসতে লাগে তিন ঘণ্টা। কেমন লাগে, একবার চিন্তা করছেন?
করিম: আমাদের শহরে গাড়ি ও মানুষের ব্যাপক বৃদ্ধি, ট্রাফিক আইন না মানা, ট্রাফিক পুলিশের অদক্ষতার জন্যই তো আমাদের এই অবস্থা।
রহিম: এই শহরে আমরা ছোটবেলা থেকে দেখছি গাড়ির ড্রাইভার কত সুশৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালায়। আর এখন?
করিম: ড্রাইভাররা এখন কোনো ট্রাফিক আইন মানতে চায় না। যতক্ষণ প্রয়োজন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে, যাত্রী নামায়-ওঠায়, অবৈধ পার্কিং করে, সিগন্যাল না মেনে গাড়ি চালায়। এগুলোই এই যানজটের মূল কারণ।
রহিম: আমার মনে হয়, জনগণও সচেতন নয়, তাহলে হয়তো এই যানজট থেকে মুক্তির একটা পথ তৈরি হতো।
করিম: সবার অংশগ্রহণে এই যানজটমুক্ত ঢাকা শহর তৈরি করা খুবই প্রয়োজন।
রহিম: ঠিকই বলেছেন। তবে এ জন্য ট্রাফিক পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদেরও বিষয়টি নিয়ে ভাবা উচিত।
করিম: অবশ্যই। তারাই পারে আইন প্রণয়ন করে সবার মধ্যে সচেতনতা জাগিয়ে তুলতে। এই ট্রাফিক আইনগুলো প্রচার ও প্রয়োগে প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
রহিম: দেশের যেকোনো কাজই আজ মন্থর গতিতে চলছে। শুধু যানজটের কারণে সময়মতো অফিসে না যাওয়া, স্কুলে না পৌঁছা, চাকরিক্ষেত্রে মানুষকে দুর্বল করে দিচ্ছে।
করিম: আমারও গতকাল রাতে প্রায় তিন ঘণ্টা লেগেছে বাসায় পৌঁছাতে।
রহিম: আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসায় মানুষ আজ বেশি বেশি গাড়ি কিনছে। ফলে পরিবহন-সংকট ও যানজট আরও বেড়ে গেছে।
করিম: আজ মানুষ বুঝতে পারছে বসবাস ও কর্মক্ষেত্রের জন্য ঢাকা শহর কতটা ঝুঁকির কবলে রয়েছে । এই সমস্যার দ্রুত সমাধান চাই।
রহিম: ঠিক আছে, ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
করিম: আপনাকেও ধন্যবাদ।
সহকারী অধ্যাপক
সরকারি বিজ্ঞান কলেজ, ঢাকা
x
Click on the X to close
বাংলা ২য় পত্র (ব্যাকরণ অংশ )-৩০ নম্বর
১৷ বাংলা একাডেমীর প্রমিত বানানের ৬টি নিয়ম উদাহারণ সহ লিখ৷
২৷ ণ-ত্ব বিধান কাকে বলে? ণত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লিখ৷
৩৷ ষ- ত্ব বিধান কাকে বলে? ষ ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লিখ৷
৪৷ অর্থগতভাবে বাংলাভাষার শব্দ সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
৫৷ উৎপত্তিগত দিক দিয়ে বাংলাভাষার শব্দ সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
৬৷ সর্বনাম শব্দ কাকে বলে? উদাহারণ সহ সর্বনাম শব্দের শ্রেণী বিভাগ আলোচনা কর৷
৭৷ "উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই কিন্তূ অর্থদ্যোতকথা আছে"— বুঝিয়ে লিখ৷
৮৷ সন্ধি ও সমাসের মধ্য ছয়টি পার্থক্য উদাহারণ সহ লিখ৷
৯৷ গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি? উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
১০৷ বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যর কি কি বৈশিষ্ট্য থাকার দরকার উদাহারণ সহ আলোচনা কর৷
১১৷ পারিভাষিক শব্দ বলতে কি বুঝ? কয়েকটি পারিভাষিক শব্দের উদাহারণ দাও৷
১২৷ উপসর্গ কাকে বলে? বাংলা শব্দ গঠনে উপসর্গের ভূমিকা কি আলোচনা কর৷
১৩৷ বাংলা বানানের 'ই' কার ব্যবহারের ছয়টি নিয়ম লিখ৷
১৪। বাক্যতত্ত্ব শিখেন ( সকল ধরনের বাক্য চিনেন, তৈরী করা শিখেন) এবং প্র্যাক্টিস (২০০১-২০১৭ বোর্ড)
১৫। বাক্য শুদ্ধিকরণ (২০০১-২০১৭ বোর্ড শিখেন)
১৬ ।কারক,বিভক্তি ও প্রত্যয় নির্ণয় শিখবে৷
**১৭৷ পারিভাষিক শব্দ অবশ্যই শিখবেন(২০০১-২০১৭ বোর্ড শিখেন)
⏩সারাংশ - সারমর্ম / ভাবসম্প্রসারণ (যে কোন ১টি)
সারাংশ:
*** ১। কোন সভ্য জাতিকে অসভ্য ------ আবশ্যকতা নেই।
*** ২। শ্রমকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহণ কর ------ সংসার
কর্মক্ষেত্র।
*** ৩। প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকিলে --------- হবে না।
*** ৪। মানুষের মূল্য কোথায়? চরিত্র ------- নেই। (ঢা:,রা:১৫)
*** ৫। আজকের দুনিয়াটা আশ্চর্যভাবে ----- খুজলেই নয়।
(চ:,সি:১৫)
*** ৬। তুমি জীবনকে স্বার্থক সুন্দর ------ হইয়া উঠিবে।
** ৭। খুব ছোট ছিদ্রের ------ উৎস / মানুষের সুন্দর মুখ ---- নয়।
** ৮। জাতি শুধু ঐশ্বর্য-সম্ভার ------ সাহিত্যিকদের। (য:,
ব:১৫)
৯৷ মাতৃস্নেহের তুলনা নাই..,. রক্ষা করিতে ব্যস্ত হয়৷
১০৷ স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনার........ না করে উপায় নেই৷
১১৷ ছাত্রজীবন আমাদের ভবিষ্যত জীবন....... সম্ভবনার পথ৷
সারমর্ম:-
*** ১। দৈন্য যদি আসে আসুক ------ দুহাত বাড়াস।
*** ২। স্বাধীনতা স্পর্শমনি ------- আখ্যা দানে বীর।
*** ৩। এসেছে নতুন শিশু,----/ কোথায় স্বর্গ, কেথায় নরক ---
*** ৪। তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি ---------- তরুর মতন।
*** ৫। বহুদিন ধরে বহুক্রোশ ঘুরে ------------ শিশির বিন্দু।
** ৬। শৈশবে সদুপদেশ যাহার না রোচে, ------ ফিরে?
** ৭। ক্ষমা যেথা ক্ষীণ দূর্বলতা,-----/ বিশ¡জোড়া
পাঠশালা মোর ----।
৮৷ লক্ষ লক্ষ হা ঘরে দূর্গত...... ফক্ষত মূর্তি আগে৷
৯৷ আমি মরু কবি গাহি সেই..... বন্ধনা করি তিরে৷
১০৷ আঠার বছর বয়েসে আঘাত...... নতুন কিছু কর৷
ভাবসম্প্রসারণ:
১. স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা
কঠিন।
২. অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, তব ঘৃণা যেন তারে
তৃণসম দহে।
৩. দন্ডিতের সাথে দন্ডদাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে,
সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার।
৪. স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ; বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনও
শিখেনি বাঁচিতে।
৫. স্বদেশের উপকারে নেই যার মন, কেবলে মানুষ তারে
পশু সেইজন।
৬. সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা, আশা তার
একমাত্র ভেলা।
৭. দুর্জন বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য/ দুর্নীতি জাতীয়
জীবনে অভিশাপস্বরূপ।
৮৷ কীর্তিমানের মৃত্যৃ নেই৷
৯৷সকলের তরে সকলে আমরা.... পরের তরে
**
১. সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত / দুঃখের মতো
পরশপাথর আর নেই।
২. ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেনো
ঝলসানো রুটি।
৩. প্রাণ থাকলে প্রাণী হয়, কিন্তু মন না
থাকলে মানুষ হয় না।
৪. আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে... ..., প্রত্যেকে আমরা
পরের তরে।
৫. রাত যত গভীর হয়, প্রভাত তত নিকটে আসে।
৬৷ যে সহে সে রহে৷
৭৷ তুমি অধম বলিয়া তাই আমি কেন উত্তম হইবনা৷
৮৷ জীবে প্রেম করে যেজন...... সেবিছে ঈশ্বর৷
৯৷ এ জগতে হায় সে বেশি চায়..... কাঙ্গালের ধন চুরি৷
.
⏩ সংলাপ/ক্ষুদে গল্প লিখন(যে কোন ১টি )
সংলাপ:
১. পরীক্ষার প্রস্তুতির সম্পর্কে দুই সহপাঠীর মধ্যে সংলাপ।
২. সাম্প্রতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্য নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৩. সংস্কৃতি ও অপসংস্কৃতি নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৪. দ্রব্যমূল্যের ক্রমবৃদ্ধি নিয়ে দুই সহকর্মীর মধ্যে সংলাপ।
৫. ভবিষ্যত জীবনের লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৬. শিক্ষা সফর / বই মেলা প্রসঙ্গে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৭। মাদকাসক্তি ও ধুমপানের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।
৮। সামাজিক অবক্ষয় / ইভটিজিং বিষয়ে ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে সংলাপ।
৯৷ বাল্যবিবাহ নিরোধের গুরুত্ব দুই বন্ধুর মধ্য সংলাপ৷
১০৷ মোবাইল ফোনের অপব্যবহার....
১১৷ শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা ...
১২৷ পরিবেশ দূষন সম্পর্কে দুই...
১৩৷ নারী শিক্ষার গুরুত্ব...
ক্ষুদে গল্প লিখন:
১. একজন মুক্তিযোদ্ধা
২. একতাই বল / বিপদে বন্ধুর পরিচয়
৩. রক্তঝরা ফেব্রুয়ারি/বিজয় দিবস
৪. দেশত্ববোধ
৫. স্মরণীয় যারা চিরদিন
৬.ডিজিটাল বাংলাদেশ
৭. সততার পুরস্কার / মিথ্যাবাদী রাখাল
⏩প্রতিবেদন / ভাষণ রচনা কর
১৷ সম্পতি চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের বর্ণনা দিয়ে প্রতিবেদন লিখ৷
২৷যানজট একটি ভয়াবহ সমস্যা এই সম্পর্কে....
৩৷ বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে....
৪৷ তোমার কলেজ লাইব্রেরীর সম্পর্কে একটি অনুসন্ধানী....
৫৷ বর্তমানে রাস্তাঘাটের দুরাবস্থার সম্পর্কে....
৬৷ খাদ্য ভেজাল ও এর প্রতিকার সম্পর্কে......
৭৷ দূর্নীতি ও তার প্রতিকার সম্পর্কে...
৮৷ ঘূর্ণিঝড়/বন্যা উপদ্রত এলাকার...
৯৷ "পরিবেশগত ভারসাম্যর জন্য চাই বৃক্ষরোপন" এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন
১০৷ তোমার কলেজে উদযাপিত স্বাধীনতা/জাতীয়/ভাষা দিবস উপলক্ষ্য....
১১৷ কলেজের বিতর্ক/ক্রীড়া দিবস উদযাপন এর বিবরণ দিয়ে....
ভাষণ/দিনলিপি লিখন/অভিজ্ঞতা বর্ণনা: ⏩ভাষণ:
১৷ "মাদকাশক্তির কারণ ও প্রতিকার" শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপন করার জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর|
২৷ "সড়ক দূর্ঘটনা: তার কারণ ও প্রতিকার" শীর্ষক আলোচনা সভার প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৩৷ দূর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনের লক্ষ্য জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্য একটি মঞ্চ ভাষণ তৈরি৷
৪৷ খাদ্যভেজাল,তার কারণ ও তার প্রতিকার" শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপন করার জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর|
৫৷ আন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য বর্ণনা করে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৬৷ এইডস কি বাচঁতে হলে জানতে হবে" শীর্ষক আলোচনা সভার প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৭৷ জাতিগঠনে ছাত্রসমাজের ভূমিকা সম্পর্কিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
৮৷ খাদ্য ভেজাল ও এর প্রতিকার সম্পর্কে/ ইভটিজিং প্রতিরোধে ছাত্রসমাজের ভূমিকা সম্পর্কিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে একটি ভাষণ তৈরি কর|
⏩চিঠি/খুদে বার্তা/আবেদন পত্র: (যেকোন একটি)
খুদেবার্তা/ইমেইল:
১৷ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ জানিয়ে বন্ধুকে খুদেবার্তা
২৷ সড়ক দূর্ঘটনায় আহত বন্ধুর জন্য রক্ত ও আর্থিক সাহায্য চেয়ে একটি ইমেইল তৈরি কর
৩৷ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুর নিকট খুদে বার্তা
৪৷ তোমার কলেজে অনুষ্ঠিতব্য কোন অনুষ্ঠান/ সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় দেশবরণ্য কোন গণ্যমান্য ব্যাক্তিকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার জন্য খুদে বার্তার
৫৷ ইন্টাররনেট/ফেসবুক অতি ব্যবহারে কুফল সম্পর্কে জানিয়ে ছোটভাই এর নিকট আবেদন পত্র:
১৷শিক্ষা সফরের যাওয়ার অনুমতি চয়ে অধ্যক্ষের....
২৷ কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার পদের নিজের যোগ্যতা উল্লেখ করে..
৩৷ কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক পদের জন্য....
৪৷ যানজট নিরসনের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট সংবাদপত্র বরাবর..
৫৷ রাস্তা সংস্কারের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট সংবাদপত্র বরাবর.. ব্যাক্তিগত পত্র:
১৷ তোমার দেখা ঐতিহাসিক জায়গার বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর.....
২৷ বইমেলার বর্ণনা দিয়ে প্রবাসী বন্ধুর নিকট....
৩৷ বিজ্ঞানমেলার বর্ণনা দিয়ে প্রবাসী.... মানপত্র:
১৷ তোমার কলেজের একজন শিক্ষক বিদায় উপলক্ষ্য একটি মানপত্র
২৷ তোমার কলেজের নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা জানিয়ে মানপত্র
৩৷ তোমার কলেজর বিভিন্ন সমস্যার সমাধানকল্পে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর নিকট একটি
স্নারকলিপি রচনা কর৷
৪৷ কলেজে বরণ্য কোন ব্যাক্তি/কবি/লেখক এর আগমণ উপলক্ষ্য মানপত্র
⏩ প্রবন্ধ রচনা:
***১৷ শ্রমের মর্যাদা
***২৷ মানব কল্যাণে বিজ্ঞান/কম্পিউটার
***৩৷ অধ্যবসায়
***৪৷ স্বদেশপ্রেম
***৫৷ শীতের সকাল
৬৷ মাদকাশক্তির কুফল ও প্রতিকার>
৭৷