মঙ্গলবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮

ত্রিফলা খাওয়ার উপকার


প্রতিদিন ত্রিফলা খান ,তারপর দেখুন কী হয় !

শরীরকে রোগ মুক্ত রাখতে ত্রিফলার বাস্তবিকই কোনও বিকল্প নেই। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এর এত কদর। তিনটি ফলকে শুকিয়ে নিয়ে তারপর তা গুঁড়ো করে একসঙ্গে মিলিয়ে যে শক্তিশালী মিশ্রনটি তৈরি করা হয়, তাকেই আযুর্বেদ শাস্ত্রে ত্রিফলা নামে ডাকা হয়ে থাকে।

কি কি ফল ব্যবহার করে ত্রিফলা বানানো হয়?
সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত গ্যালিক অ্যাসিড, ইলেগিক অ্যাসিড এবং চেবুলিনিক অ্যাসিড ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে।
ক্ষত সেরে যায় চোখের নিমেষে : অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানে টাসা হওয়ার কারণে এই মিশ্রনটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্ষত সারতে সময় লাগে না। এই কারণেই তো চোট বাচ্চাদের নিয়মিত এই আয়ুর্বেদিক মিশ্রনটি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : রক্তচাপ কি ওঠানামা করে? তাহলে নিয়মিত ত্রফলা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগবে না। এই মিশ্রনটিতে লাইনোলিক অ্যাসিড, শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে দেহের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে তার প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় রোগব্যাধির প্রকোপ কমে চোখের নিমেষে।

ক্যান্সারকে কাছেই আসতে দেয় না : নিয়মিত খালি পেটে এই আয়ুর্বেদিক চূর্ণটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্যান্সার সেল জন্মে নেওয়ার কোনও সুযোগই পায় না। আর একবার যদি জন্ম নিয়েও ফেলে তাহলেও তার বৃদ্ধি আটকে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে : ত্রিফলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একদিকে যেমন এল ডি এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তেমনি হার্টে যাতে কোনওভাবেই প্রদাহ সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের করনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।

কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমায় : সকালটা যদি আপনার কাছে অভিশাপের সমান হয়, তাহলে আজ থেকেই ত্রিফলা চুর্ন খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। যে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কনস্টিপেশনের মতো রোগের চিকিৎসায় এই হার্বাল মিশ্রনটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোলোনকে পরিশুদ্ধ করার মধ্যে দিয়ে আরও নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা কমাতেও ত্রিফলার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।

Nice car

ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে : অতিরিক্ত ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি আপনার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত ত্রফলা চুর্ণ। কারণ নিয়মিত এই প্রাকৃতিক উপাদানটি গ্রহণ করলে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটার কারণে শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে : এক গ্লাস গরম পানিতে ১-২ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভালো করে চোখ পরিষ্কার করুন। এইভাবে নিয়মিত চোখের পরিচর্যা করতে পারলে দেখবেন দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও যাবে কমে।

অ্যাংজাইটি এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : নিয়মিত খালি পেটে ত্রিফলা খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের অন্দরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা ব্রেন পাওয়ার বাড়ানোর পাশাপাশি মানসিক ক্লান্তি এবং স্ট্রেস কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।

London

নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন

London

নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন নতুন বিষয় নতুন বিষয় সংযোজন করুন



এদেশে সবাই শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক : দারোগার শোকসংবাদেও লেখা হয়, ‘তিনি শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক ছিলেন’

-- হুমায়ূন আজাদ

যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দখিবে না আর নিশীথে প্রদীপ ভাতি

-- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

যারা আমাকে সাহায্য করতে না করে দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, কারন তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি

-- অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

ঐকতান কবিতা


ঐকতান কবিতা
----রবীন্দ্রনাথঠাকুর
বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি।
দেশে দেশে কত-না নগর রাজধানী-
মানুষের কত কীর্তি, কত নদী গিরি সিন্ধু মরু,
কত-না অজানা জীব, কত-না অপরিচিত তরু
রয়ে গেল অগোচরে। বিশাল বিশ্বের আয়োজন;
মন মোর জুড়ে থাকে অতি ক্ষুদ্র তারি এক কোণ।
সেই ক্ষোভে পড়ি গ্রন্থ ভ্রমণবৃত্তান্ত আছে যাহে
অক্ষয় উৎসাহে-
যেথা পাই চিত্রময়ী বর্ণনার বাণী
কুড়াই আনি।
জ্ঞানের দীনতা এই আপনার মনে
পূরণ করিয়া লই যত পানি ভিক্ষালব্ধ ধনে।
আমি পৃথিবীর কবি, যেথা তার যত উঠে ধ্বনি
আমার বাঁশির সুরে সাড়া তার জাগিবে তখনি,
এই স্বরসাধণায় পৌঁছিল না বহুতর ডাক-
রয়ে গেছে ফাঁক।
প্রকৃতির ঐকতানস্রোতে
নানা কবি ঢালে গান নানা দিক হতে;
তাদের সবার সাথে আছে মোর এইমাত্র যোগ-
সঙ্গ পাই সবাকার, লাভ করি আনন্দের ভোগ,
পাই নে সর্বত্র তার প্রবেশের দ্বার,
বাধা হয়ে আছে মোর বেড়াগুলি জীবনযাত্রার।
চাষি খেতে চালাইছে হাল,
তাঁতি বসে তাঁত বোনে, জেলে ফেলে জাল-
বহুদূর প্রসারিত এদের বিচিত্র কর্মভার
তারি পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।

অতি ক্ষুদ্র অংশে তার সম্মানের চিরনির্বাসনে
সমাজের উচ্চ মঞ্জে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে।
মাঝে মাঝে গেছি আমি ও পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে,
ভিতরে প্রবেশ করি সে শক্তি ছিল না একেবারে।
জীবনে জীবন যোগ করা
না হলে কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা।
তাই আমি মেনে নিই সে নিন্দার কথা
আমার সুরের অপূর্ণতা।
আমার কবিতা, জানি আমি,
গেলেও বিচিত্র পথে হয় নাই সে সর্বত্রগামী।
কৃষাণের জীবনের শরিক যে জন,
কর্মে ও কথায় সত্য আত্মীয়তা করেছে অর্জন,
যে আছে মাটির কাছাকাছি,
সে কবির-বাণী-লাগি কান পেতে আছি।
এসো কবি অখ্যাতজনের
নির্বাক মনের।
মর্মের বেদনা যত করিয়া উদ্ধার-
প্রাণীহন এ দেশেতে গানহীন যেথা চারি ধান,
অবজ্ঞার তাপে শুষ্ক নিরানন্দ সেই মরু ভূমি
রসে পূর্ণ করি দাও তুমি।
অন্তরে যে উৎস তার আছে আপনারি
সাহিত্যের ঐকতানসংগীতসভায়
একতারা যাহাদের তারাও সম্মান যেন পায়-
মূক যারা দুঃখে সুখে,
নতশির স্তব্ধ যারা বিশ্বের সম্মুখে,
ওগো গুণী,
কাছে থেকে দূরে যারা তাহাদের বাণী যেন শুনি।

১.উদ্দীপকে ঐকতান কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে ?
i. শ্রমজীবীদের উপেক্ষা
ii. সাহিত্যের সভায় ব্রাত্যজনদের অবজ্ঞা
iii. শ্রমিক শ্রেণি সম্মানবঞ্চিত
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
উত্তর ঘ. i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২ ও ৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও : রসুলপুর গ্রামের ভেন্না (ভেরেণ্ডা) পাতার ছাউনিতে বাস করা হতদরিদ্র আসমানি ছিল কবি জসীমউদ্দীনের কবিতার প্রধান চরিত্র ও বিষয়।
২.উদ্দীপকের কবি জসীমউদ্দীনের মধ্যে ‘ঐকতান’ কবিতার কবির আহ্বানকৃত যে বৈশিষ্ট্য রূপায়িত— ?
i.অখ্যাতজনের কবি
ii. নির্বাক মনের কবি
iii. মাটির কাছাকাছি কবি
কোনটি সঠিক
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
উত্তর ঘ. i, ii ও iii
৩.উদ্দীপকের আসমানি ‘ঐকতান’ কবিতার কোন শ্রেণিকে নির্দেশ করে?
ক.প্রন্তিক শ্রেণি খ.মধ্যবিত্ত শ্রেণি
গ.উচ্চবিত্ত শ্রেণি ঘ.ধনিক শ্রেণি
উত্তর ক প্রান্তিক শ্রেণি
৪.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম সাল কোনটি?
ক.১৮৪১ খ.১৮৫১
গ. ১৮৬১ ঘ. ১৮৭১
উত্তর গ. ১৮৬১
৫.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মায়ের নাম কী?
ক.কুসুমকুমারী খ.অনিলা দেবী
গ.সারদা দেবী ঘ.স্বপ্না দেবী
উত্তর গ.সারদা দেবী
৬.কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জ্ঞানের দীনতা দূরীকরণে কী ধরনের গ্রন্থ পড়েন?
ক. উপন্যাস খ.গল্প
গ.ভ্রমন বৃত্তান্ত ঘ.কাব্য
উত্তর গ.ভ্রমন বৃত্তান্ত
৭ .কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সবার সঙ্গে সঙ্গ পেলে কী লাভ করেন?
ক. সম্মান খ.অর্থবিত্ত
গ.সাহায্য ঘ.আনন্দ
উত্তর ঘ.আনন্দ
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৮ ও ৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও : তবে তুমি বুঝি বাঙালি জাতির বীজমন্ত্রটি শোনো নাই ‘সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।’
৮.উক্ত কবিতার ভাববস্তু তোমার পঠিত কোন কবিতায় প্রতিফলিত?
ক. ঐকতান খ. সেই অস্ত্র
গ. ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ঘ. লোক-লোকান্তর
উত্তর ক. ঐকতান
৯। উদ্দীপকের ভাবনা কবি ভাবনায় যে বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে—
i. প্রান্তিক শ্রেণিকে সাহিত্যে স্থান দান
ii. অন্ত্যজ শ্রেণির সুখ-দুঃখ সাহিত্যে প্রতিফলন
iii. সাহিত্যে শ্রমিক শ্রেণিকে মর্যাদা দান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
উত্তর ঘ. i, ii ও iii
১০.বহুদূর প্রসারিত এদের বিচিত্র কর্মভার—পঙিতটিতে এদের বলতে বোঝানো হয়েছে—
ক. শ্রমজীবী খ. ধনিক শ্রেণি
গ. দরিদ্র শ্রেণি ঘ. পুঁজিবাদী শ্রেণি
উত্তর ক. শ্রমজীবী
১১. কে প্রকৃতির ঐকতান-স্রোতে প্রবেশদ্বার খুঁজে পায় না?
ক. কবি খ. জেলে
গ. চাষি ঘ. কৃষক
উত্তর ঘ. কৃষক
১২। সাধারণ মানুষের পায়ে ভর দিয়ে কী চলে?
ক. পৃথিবী খ. সমাজ
গ. সংসার ঘ. জগৎ
উত্তর গ. সংসার
১৩। ‘জ্ঞানের দীনতা’ কোথায়?
ক. নয়নে খ. কবিতায়
গ. মনে ঘ. জীবনে
উত্তর গ. মনে
১৪।‘বিপুলা’ শব্দের অর্থ কী?
ক. বিশাল প্রশস্ত খ. বিশ্বস্ত
গ. প্রশস্ত ঘ. দীর্ঘকায়
উত্তর ক.বিশাল প্রশস্ত
১৫। ‘ঐকতান’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জন্মদিন’ কাব্যগ্রন্থের কতসংখ্যক কবিতা?
ক. অষ্টম খ. নবম
গ. দশম ঘ. ১১তম
উত্তর গ. দশম
১৬। ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্থটি কত বঙ্গাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়?
ক. ১৩৪৮ খ. ১৩৫২
গ. ১৩৩৯ ঘ. ১৩৫৪
উত্তর ক. ১৩৪৮
১৭। ‘ঐকতান’ কবিতার কবি কী মেনে নেন?
ক. অপূর্ণতা খ. নিন্দার কথা
গ. পূর্ণতা ঘ. সর্বত্রগামিতা
উত্তর খ. নিন্দার কথা
১৮। ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি কী মেনে নেন?
ক. সাধনা খ. ভবিষ্যতের কথ
গ. কবিতা ঘ. জীবন
উত্তর গ. কবিতা
১৯। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আনন্দ লাভের জন্য কী খুঁজে পান না?
ক. পথ খ. উপায়
গ. সাহায্য ঘ. প্রবেশদ্বার
উত্তর খ. উপায়
২০। সবার সঙ্গে কার যোগ আছে?
ক. প্রকৃতির খ. জীবনের
গ. কবির ঘ. সমুদ্রের
উত্তর গ. কবির
২১। ‘ঐকতান’ কবিতার কবির জীবনযাত্রায় কী বাধা হয়ে আছে?
ক. নিস্তব্ধক্ষণ খ. স্বর সাধনা
গ. বেড়াগুলো ঘ. কর্মভার
উত্তর গ. বেড়াগুলো
২২। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উচ্চ মঞ্চে কিভাবে বসে আছেন?
ক. সুখে খ. উল্লাসে
গ. সংকীর্ণ বাতায়নে ঘ. গৌরবে
উত্তর গ. সংকীর্ণ বাতায়নে
২৩। নানা কবি ঢালে গান—এখানে গান বলতে বোঝানো হয়েছে—
ক. সংগীত খ. কবিতা
গ. সৃষ্টি ঘ. সুর
উত্তর খ. কবিতা
২৪। নিন্দার কথা বলতে বোঝানো হয়েছে—
ক. সংকীর্ণতা খ. বিচিত্র কর্মভার
গ. স্বর সাধনা ঘ. বর্ণনার বাণী
উত্তর ক. সংকীর্ণতা
২৫। ‘ঐকতান’ বলতে বোঝায়—
ক. অমিলিত সুর খ. একের সুর
গ. সম্মিলিত সুর ঘ. জীবনের সুর
উত্তর গ. সম্মিলিত সুর

মঙ্গলবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৮

নাটকের বহু: ড্রাফ্ট


W3.CSS

বৈষ্ণব পদাবলীর তত্ত্ব

১ .সিরাজুউদ্দৌলা নটকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ,নায়ক চরিত্র কোনটি ? ক মিরজাফর খ কর্রনেল ক্লাইভ খ নবাব সিরাজ গ মিরন
নবাব সিরাজ
২. নবাবের বিপন্ন অবসাদগ্রস্ত অবস্থা প্রকাশ পেয়েছে কোন সংলাপে ?
ক অতীতের দিকে ছেয়ে দেখে খ চেয়ে দেখো কোথা থেকে আলো আসছে
গ বুঝি প্রভাত হয়ে এলোকেউ নেই ঘ কেউ আমার সঙ্গে দাঁড়াল না ‍লুৎফা
উত্তর : ঘ কেউ আমার সঙ্গে দাঁড়াল না ‍লুৎফা
৩ রোশনাই শব্দের অর্রথ কি ?
ক জ্যোতি বা আলো খ তিমির অধাঁর
গ জালিম বা শাসক ঘ সম্রাট বা বাদশা
উত্তর: জ্যোতি বা আলো
৪ ওয়াকিবহাল শব্দটি কোন ভাষার শব্দ ?
ক ফরাসি খ পুর্রতুগিজ গ জাপানি ঘ আরবি
উত্তর : আরবি ।
৫ ফিরিঙ্গি শব্দটি কোন রীতির শব্দ ?
ক অরবি খ সংস্কৃত গ ফারাসি ঘ জাপানি
উত্তর : ফারাসি
৬ মিরজাফর খান ইতিহাসেক পরিচিত হয়েছেন ?
ক বিশ্বাসী খ সুদক্ষ নেতা হিসেবেবিশ্বাসঘাতক
গ ব্যক্তিত্বহীন কুচক্রী হিসেবে অতি আবেগী ঘ স্বদেশপ্রেমিক হিসেবেসবগুলো
উত্তর: খ সুদক্ষ নেতা

৭ নাটোরের মহারানি ভবািনীর স্বামির নাম কি ?
ক রাজা রায়দুর্রলভ খ রাজা রামকান্ত রায়
গ রাজা রাজবল্লভ ঘ ভুবন কুকার পাল
উত্তর : রাজা রামকান্ত রায়

শনিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৮

ইসলামের ইতিহাস


সৃজনশীল প্রশ্ন

১.উদ্দীপকটি পড় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ইসলামের এক ক্রান্তিকালে তিনি খিলাফতের দায়িত্ব ভার গ্রহন করেন। মহানবি (সা:)এর অসমাপ্ত বাসনাসূহ বাস্তবে রূপদান করেন। যাকাতবিোধী আন্দোলন ও ভন্ড নবিদের অশুভ তৎপরতার ফলে আরব উপদ্বীপে প্রচলিত বিদ্রোহকে নির্বাপিত করেন।
ক.হযরত ওমর (রা:) কুরাইশ বংশের কোন গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন ?
খ.রিদ্দা বলতে কি বোঝায় ?
গ.উদ্দীপকে কোন খলিফার ইঙ্গিত রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ.ইসলামের ক্রান্তিকালে উক্ত খলিফা কীভাবে রাষ্ট্র সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। বিশ্লেষণ কর।

ক. হযরত ওমর (রা:) ৫৮৩ খৃষ্টাব্দে কুরাইশ বংশের অভিজাত আদ্দিয়া গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন।

খ.রিদ্দা স্বধর্মত্যাগের আন্দোলন।মহানবী (সা:) মৃত্যুর পর আরব জাতি দিশেহারা হয়ে পড়ে। ঐসময় ভন্ড নবীর অাগমন ঘটে যার ফলশ্রুতিতে নতুন ধর্ম মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালায় এবং যাকাত দিতে অস্বীকার করে এবং আন্দোলন গড়ে তুলে। হযরত আবুবক্‌র রা: তাদের কঠোর হস্তে দমন করেন ইতিহাসে এটা রিদ্দা যুদ্ধ নামে পরিচিত।

গ.উদ্দীপকে খলিফা হযরত আবুবকর (রা:) এর ইঙ্গিত করা হয়েছে ।হযরত আবুবকর মক্কার কুরাইশ বংশে ৭৭৩ খৃষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন উদ্দীপকে ইসলামের ক্রান্তিকারে হযরত আবুবকর খলিফা নির্বাচিত হন এব্ং কঠোর হস্তে রিদ্দা ও যাকাত বিরোদী আন্দোলন সহ ভন্ড নবীদের তৎপরতা দমন করেন। উদ্দীপকে মহানবীর সা: এর অসমাপ্ত কাজকে বাস্তবে রুপদান করেন । মহানবী সা: জীবিত অবস্থায় ৬২৯খৃষ্টাব্দে সিরিয়াতে দুত পেরন করেন কিন্ত মুতার খৃষ্টান শাসনকর্তা তাহাকে হত্যা করেন। আবুবকর যায়েদ বিন উসামার নেতৃত্বে ৭০০ সৈন্যের এক দল পাঠিয়ে তাকে পরাজিত করে মদিনায় প্রত্যার্বতন করেন।

ঘ.হযরত আবুবকর (রা:) খিলাফত অধিষ্টিত হয়ে বহুবিধ জটিল সমস্যার সম্মুখীন হণ। মহানবীর তিরোধানে সমগ্র আরবে বিদ্রোহ, বিশৃঙ্গল ,ধর্মবিদ্রোহ ও অসন্তোস মাথাচাড়া দিয়ে উঠে। ইসলামের ক্রান্তিকারে হযরত আবুবকর রা: খলিফা নির্বাচিত হওয়ার সাহসিকতার সাথে হযরত মোহাম্মদ সা:এর অধুরা কাজ সমাপ্ত করেন ।
হযরত আবুবকরের খিলাফতের সময় নিম্মলিখিত বিদ্রোহ দেখাদেয় :