বৃহস্পতিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৮

Test post


শিরোনাম শিরোনাম







Lorem Ipsum Dolor






Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

W3.JS

1 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

2 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

3 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

4 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

5 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

6 This is a linkভাবসম্প্রসারণ :- যে বিদ্যা মানুষের কাজে লাগে ,যে বিদ্যার ব্যবহারিক প্রয়োজন রয়েছে সে বিদ্যা সার্থক। যে জ্ঞান বিদ্যা মানুষের কোনো কাজে আসে না এবং শুধু পুস্তকেই সীমাবদ্ধ থাকে

নাগরিক জীবন তখন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে অস্থির ও চঞ্চল। ব্রিটিশ শাসনবিরোধী আন্দোলন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেতাল্লিশের মন্বন্তর, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, দেশবিভাগ, উদ্বাস্তু সমস্যা, আবার নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ে তোলার উদ্দীপনা ইত্যাদি নানা রকম সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় আবর্তে মধ্যবিত্তের জীবন তখন

Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit lobortis nisl ut aliquip ex ea commodo consequat.

জাদুঘরে কেন যাব


জাদুঘরে কেন যাব


The width property.

✿গদ্য - জাদুঘরে কেন যাব ।
✿গুরুত্বপূর্ণ/জ্ঞানমূলক ....
১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? - আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো - নিদর্শন, সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত - দর্শন চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে - ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় - ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে - হার্মিতিয়ে
৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ - টাওয়ার অফ লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে - গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি - ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত - ম্যস্যাধার ও নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত - উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় - চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কণিষ্ঠ শিক্ষক কে - লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম পড়ছেন - শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা লেখককে কখন ডাকলেন - চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? উক্তিটি - গর্ভনরের
১৭. "স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা প্রতিশব্দ " উক্তিটি - লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় - উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় - হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন - আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান দেখেছে কোথায়? - কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? - কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন কোনটি - জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় - জাদুঘর।



জাদুঘরে কেন যাব বহুনির্বাচনী নমুনা প্রশ্ন:

জাদুঘরে কেন যাব বহুনির্বাচনী নমুনা প্রশ্ন:
১. বরেন্দ্র জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
ক. ঢাকা খ. চট্টগ্রাম গ. রাজশাহী ঘ. খুলনা

উ্ত্তর গ. রাজশাহী

২. ইউরোপের প্রথম বুর্জোয়া বিপ্লব কোনটি?
ক. রুশ বিপ্লব খ. স্পেন বিপ্লব
গ. গণতান্ত্রিক বিপ্লব ঘ.ফরাসি বিপ্লব

উ্ত্তর ঘ.ফরাসি বিপ্লব

৩. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের রজতজয়ন্তী কত সালে ছিল?
ক. ২০০০ সালে খ. ২০০১ সালে
গ. ২০০৩ সালে ঘ. ২০০৫ সালে

উ্ত্তর গ. ২০০৩ সালে

৪. আলেকজান্দ্রিয়া কোথায় অবস্থিত?
ক. মিসরের পূর্বে খ.উত্তর মিসরে
গ. উত্তর গ্রিসে ঘ. ভারতে

উ্ত্তর খ.উত্তর মিসরে

৫. লুভর জাদুঘর কত খ্রিষ্টাব্দে স্থাপিত হয়?
ক. ১৫৪৬ খ. ১৬৪৬ গ. ১৭৪৬ ঘ. ১৮৪৬

উ্ত্তর ক. ১৫৪৬

৬. রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণ কোনটি?
ক. ফরাসি বিপ্লব খ.রুশ বিপ্লব
গ. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ঘ. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

উ্ত্তর খ.রুশ বিপ্লব

৭. গত ত্রিশ বছরে কোন দেশে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে?
ক. ফ্রান্সে খ. ভারতে গ.ব্রিটেনে ঘ. অস্ট্রেলিয়ায়

উ্ত্তর গ.ব্রিটেনে

৮. ঢাকার কোথায় বঙ্গবন্ধু জাদুঘরটি অবস্থিত?
ক. ঢাকার শাহবাগে খ. ঢাকার মালিবাগে
গ. ঢাকার মিরপুরে ঘ. ঢাকার ধানমন্ডিতে

উ্ত্তর ঘ. ঢাকার ধানমন্ডিতে

৯. সামরিক জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাকাল কোনটি?
ক. ১৯৫৫ খ. ১৯৮৫ গ. ১৯৬৭ ঘ. ১৯৮৭

উ্ত্তর ঘ. ১৯৮৭

১০. শিক্ষামন্ত্রীর ভাষণে তাঁর মুদ্রিত ‘জাদুঘর’ শব্দের জায়গায় কোন শব্দটি পড়ছিলেন?
ক. সংগ্রহশালা খ. নিদর্শনশালা
গ. মিউজিয়াম ঘ. সংরক্ষণশালা

উ্ত্তর গ. মিউজিয়াম

১১. উর্দুতে জাদুঘরকে কী বলা হয়?
ক. জাদুঘর খ. মিউজিয়াম
গ. আজবখানা ঘ. অজায়েব ঘর

উ্ত্তর গ.আজবখানা

১২. ‘কী জাদু বাংলা গানে!’—বাক্যে ‘জাদু’ শব্দটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. ইন্দ্রজাল খ. ভেলকি গ. কুহক ঘ. মনোহর

উ্ত্তর ঘ. মনোহর

১৩. ভারতীয় জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
ক. আগ্রায় খ. দিল্লিতে গ. কলকাতায় ঘ. মুম্বাই

উ্ত্তর গ. কলকাতায়

১৪. জাদুঘরকে প্রাবন্ধিক কী বলে আখ্যা দিয়েছেন?
ক. বিনোদনকেন্দ্র খ. অবসর কাটানোর উপযুক্ত স্থান
গ. শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন ঘ. আড্ডা দেওয়ার স্থান

উ্ত্তর গ. শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন

১৫. সাহিত্য ও গবেষণায় কৃতিত্বের জন্য আনিসুজ্জামান লাভ করেছেন—
i. একুশে পদক ii. আলাওল সাহিত্য পুরস্কার
iii. রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-লিট
নিচের কোনটি সঠিক
ক. i ও ii খ. ii ও iii গ. i ও iii ঘ. i, ii ও iii

উ্ত্তর ঘ. i, ii ও iii

১৬. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল—
i. নিদর্শন সংগ্রহশালা ও গ্রন্থাগার ii. উদ্ভিদ উদ্যান ও উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা iii. দর্শনচর্চার কেন্দ্র
নিচের কোনটি সঠিক
ক. i ও ii খ. ii ও iii গ. i ও iii ঘ. i, ii ও iii

উ্ত্তর ঘ. i, ii ও iii

১৭. জাদুঘরের রূপকে বড় রকম প্রভাবান্বিত করে—
i. সামাজিক অবস্থা ii. রাজনৈতিক অবস্থা
iii. সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. ii ও iii গ. i ও iii ঘ. i, ii ও iii

উ্ত্তর ঘ. i, ii ও iii

১৮. জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয় যে ধরনের বস্তু, তা হলো—
i. লুপ্তপ্রায় বস্তু ii. অনন্য চমকপ্রদ বস্তু
iii. বিস্ময় উদ্রেককারী বস্তু
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. ii ও iii গ. i ও iii ঘ. i, ii ও iii

উ্ত্তর ঘ. i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৯ ও ২০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।
লোকশিল্প গবেষণার ওপর অ্যাসাইনমেন্ট করার জন্য বাবু সোনারগাঁ লোকশিল্প জাদুঘরে যায়। শুধু লোকশিল্প নয়, টারশিয়ারি যুগের মাছের জীবাশ্ম, প্রাচীন ও মধ্যযুগের মুদ্রা, শিলালিপি, ভাস্কর্য, অস্ত্রশস্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের দলিল—এসব তাকে মুগ্ধ করল।

১৯. উদ্দীপকের বাবুর মুগ্ধ হওয়ার সঙ্গে প্রবন্ধে উল্লিখিত বাক্যটির সাদৃশ্য রয়েছে?
ক. জাদুঘর আমাদের আনন্দ দেয়
খ. ঈশা খাঁর কামানের গায়ে বাংলা লেখা দেখে মুগ্ধ হয়েছিল
গ. জাদুঘর আমাদের শক্তি জোগায়
ঘ. জাদুঘর একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন

উ্ত্তর খ. ঈশা খাঁর কামানের গায়ে বাংলা লেখা দেখে মুগ্ধ হয়েছিল

২০. উদ্দীপকের ন্যায় ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধের মূল বক্তব্য হলো—
i. জাদুঘরের মাধ্যমে জাতি আত্মবিকাশ লাভ করে
ii. সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারকে সংরক্ষণ করে জাদুঘর
iii. জাদুঘরের মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তার সম্ভব
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

উ্ত্তর ঘ. i, ii ও iii

সঠিক উত্তরটি মিলিয়ে নাও বাংলা ১ম পত্র: সঠিক উত্তর বায়ান্নর দিনগুলো জাদুঘরে কেন যাব ১. গ ২. ঘ ৩. গ ৪. খ ৫. ক ৬. খ ৭. গ ৮. ঘ ৯. ঘ ১০. গ ১১. গ ১২. ঘ ১৩. গ ১৪. গ ১৫. ঘ ১৬. ঘ ১৭. ঘ ১৮. ঘ ১৯. খ ২০. ঘ


নোট:..............

বুধবার, ৮ আগস্ট, ২০১৮

লালসালু উপন্যাসের সমাজ-বাস্তবতা


‘লালসালু’ উপন্যাসের সমাজ-বাস্তবতা

Mountains

‘লালসালু’ উপন্যাসের সমাজ-বাস্তবতা

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রথম উপন্যাস ‘লালসালু’। রচনাটিকে একজন প্রতিভাবান লেখকের দুঃসাহসী প্রচেষ্টার সার্থক ফসল বলে বিবেচনা করা হয়। ঢাকা ও কলকাতার মধ্যবিত্ত নাগরিক জীবন তখন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে অস্থির ও চঞ্চল। ব্রিটিশ শাসনবিরোধী আন্দোলন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেতাল্লিশের মন্বন্তর, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, দেশবিভাগ, উদ্বাস্তু সমস্যা, আবার নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ে তোলার উদ্দীপনা ইত্যাদি নানা রকম সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় আবর্তে মধ্যবিত্তের জীবন তখন বিচিত্রমুখী জটিলতায় বিপর্যস্ত ও উজ্জীবিত। নবীন লেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, এই চেনা জগৎকে বাদ দিয়ে তাঁর প্রথম উপন্যাসের জন্য গ্রামীণ পটভূমি ও সমাজ-পরিবেশ বেছে নিলেন। আমাদের দেশ ও সমাজ মূলত গ্রামপ্রধান। এদেশের বেশির ভাগ লোকই গ্রামে বাস করে। এই বিশাল গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবন দীর্ঘকাল ধরে অতিবাহিত হচ্ছে নানা অপরিবর্তনশীল তথাকথিত অনাধুনিক বৈশিষ্ট্যকে আশ্রয় করে। এই সমাজ থেকেই সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, বেছে নিলেন তাঁর উপন্যাসের পটভূমি, বিষয় এবং চরিত্র। তাঁর উপন্যাসের পটভূমি গ্রামীণ সমাজ; বিষয় সামাজিক রীতি-নীতি, ও প্রচলিত ধারণা বিশ্বাস, চরিত্রসমূহ একদিকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মভীরু, শোষিত, দরিদ্র গ্রামবাসী, অন্যদিকে শঠ, প্রতারক, ধর্মব্যবসায়ী এবং শোষক-ভূস্বামী।

‘লালসালু’ একটি সামাজিক সমস্যামূলক উপন্যাস। এর বিষয় : যুগ-যুগ ধরে শেকড়গাড়া কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও ভীতির সঙ্গে সুস্থ জীবনাকাঙ্ক্ষার দ্বন্দ্ব। গ্রামবাসীর সরলতা ও ধর্মবিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে ভণ্ড ধর্মব্যবসায়ী মজিদ প্রতারণাজাল বিস্তারের মাধ্যমে বিভাবে নিজের শাসন ও শোষণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে তারই বিবরণে সমৃদ্ধ ‘লালসালু’ উপন্যাস। কাহিনিটি ছোট, সাধারণ ও সামান্য; কিন্তু এর গ্রন্থনা ও বিন্যাস অত্যন্ত মজবুত। লেখক সাধারণ একটি ঘটনাকে অসামান্য নৈপুণ্যে বিশেষণী আলো ফেলে তাৎপর্যমণ্ডিত করে তুলেছেন।

শ্রাবণের শেষে নিরাক-পড়া এক মধ্যাহ্নে মহব্বতনগর গ্রামে মজিদের প্রবেশের নাটকীয় দৃশ্যটির মধ্যেই রয়েছে তার ভণ্ডামি ও প্রতারণার পরিচয়। মাছ শিকারের সময় তাহের ও কাদের দেখে যে, মতিগঞ্জ সড়কের ওপর একটি অপরিচিত লোক মোনাজাতের ভঙ্গিতে পাথরের মূর্তির মতোন দাঁড়িয়ে আছে। পরে দেখা যায়, ওই লোকটিই গ্রামের মাতব্বর খালেক ব্যাপারীর বাড়িতে সমবেত গ্রামের মানুষকে তিরস্কার করছে, ‘আপনারা জাহেল, বেএলেম, আনপাড়হ। মোদাচ্ছের পিরের মাজারকে আপনারা এমন করি ফেলি রাখছেন?’ অলৌকিকতার অবতারণা করে মজিদ নামের ওই ব্যক্তি জানায় যে, পিরের স্বপ্নাদেশে মাজার তদারকির জন্যে তার এ গ্রামে আগমন। তার তিরস্কার ও স্বপ্নদেশের বিবরণ শুনে গ্রামের মানুষ ভয়ে এবং শ্রদ্ধায় এমন বিগলিত হয় যে তার প্রতিটি হুকুম তারা পালন করে গভীর আগ্রহে। গ্রামপ্রান্তের বাঁশঝাড়সংলগ্ন কবরটি দ্রুত পরিচ্ছন্ন করা হয়। ঝালরওয়ালা লালসালুতে ঢেকে দেওয়া হয় কবর। তারপর আর পিছু ফেরার অবকাশ থাকে না। কবরটি অচিরেই মাজারে এবং মজিদের শক্তির উৎসে পরিণত হয়। যথারীতি সেখানে আগরবাতি, মোমবাতি জ্বলে; ভক্ত আর কৃপাপ্রার্থীরা সেখানে টাকা পয়সা দিতে থাকে প্রতিদিন। কবরটি এক মোদাচ্ছের পিরের বলে শনাক্তকরণের মধ্যেও থাকে মজিদের সুগভীর চাতুর্য। মোদাচ্ছের কথাটির অর্থ নাম-না-জানা। মজিদের স্বগত সংলাপ থেকে জানা যায়, শস্যহীন নিজ অঞ্চল থেকে ভাগ্যান্বেষণে বেরিয়ে-পড়া মজিদ নিজ অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে এমন মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। আসলে এই প্রক্রিয়ায় ধর্ম ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বিস্তারের ঘটনা এ দেশের গ্রামাঞ্চলে বহুঁকাল ধরে বিদ্যমান। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ গ্রামীণ সমাজের একটু গুরুত্বপূর্ণ দিক যথাযথভাবেই এখানে তুলে ধরেছেন।

মাজারের আয় দিয়ে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মজিদ ঘরবাড়ি ও জমিজমার মালিক হয়ে বসে এবং তার মনোভূমির এক অনিবার্য আকাঙ্ক্ষায় শক্ত-সমর্থ লম্বা চওড়া একটি বিধবা যুবতীকে বিয়ে করে ফেলে। আসলে স্ত্রী রহিমা ঠান্ডা ভীতু মানুষ। তাকে অনুগত করে রাখতে কোনো বেগ পেতে হয় না মজিদের। কারণ, রহিমার মনেও রয়েছে গ্রামবাসীর মতো তীব্র খোদাভীতি। স্বামী যা বলে, রহিমা তাই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে। রহিমার বিশ্বাস তার স্বামী অলৌকিক শক্তির অধিকারী। প্রতিষ্ঠা লাভের সাথে সাথে মজিদ ধর্মকর্মের পাশাপাশি সমাজেরও কর্তা-ব্যক্তি হয়ে ওঠে গ্রামের মানুষের দৈনন্দিন জীবনে উপদেশ নির্দেশ দেয়- গ্রাম্য বিচার-সালিশিতে সে-ই হয়ে ওঠে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী প্রধান ব্যক্তি। এ ক্ষেত্রে মাতব্বর খালেক ব্যাপারীই তার সহায়ক শক্তি। ধীরে ধীরে গ্রামবাসীর পারিবারিক জীবনেও নাক গলাতে থাকে সে। তাহেরের বাপ-মার মধ্যেকার একান্ত পারিবারিক বিবাদকে কেন্দ্র করে তাহেরের বাপের কর্তৃত্ব নিয়েও সে প্রশ্ন তোলে। নিজ মেয়ের গায়ে হাত তোলার অপরাধে হুকুম করে মেয়ের কাছে মাফ চাওয়ার এবং সেই সঙ্গে মাজারে পাঁচ পয়সার সিন্নি দেয়ার। অপমান সহ্য করতে না পেরে তাহেরের বাপ শেষ পর্যন্ত নিরুদ্দেশ হয়। খালেক ব্যাপারীর নিঃসন্তান প্রথম স্ত্রী আমেনা সন্তান কামনায় অধীর হয়ে মজিদের প্রতিদ্বন্দ্বী পিরের প্রতি আস্থাশীল হলে মজিদ তাকেও শাস্তি দিতে পিছপা হয় না। আমেনা চরিত্রে কলঙ্ক আরোপ করে খালেক ব্যাপারীকে দিয়ে তাকে তালাক দিতে বাধ্য করে মজিদ। কিন্তু তবু মাজার এবং মাজারের পরিচালক ব্যক্তিটির প্রতি আমেনা বা তার স্বামী কারুরই কোনো অভিযোগ উত্থাপিত হয় না।

গ্রামবাসী যাতে শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে মজিদের মাজারকেন্দ্রিক পশ্চাৎপদ জীবন ধারা থেকে সরে যেতে না পারে, সে জন্য সে শিক্ষিত যুবক আক্কাসের বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়ে ওঠে। সে আক্কাসের স্কুল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দেয়। মজিদ এমনই কুট-কৌশল প্রয়োগ করে যে আক্কাস গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। এভাবে একের পর এক ঘটনার মধ্য দিয়ে ঔপন্যাসিক গ্রাম, সমাজ ও মানুষের বাস্তব-চিত্র ‘লালসালু’ উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছেন। উপন্যাসটি শিল্পিত সামাজিক দলিল হিসেবে বাংলা সাহিত্যের একটি অবিস্মরণীয় সংযোজন।

‘লালসালু’র প্রধান উপাদান সমাজ-বাস্তবতা। গ্রামীণ সমাজ এখানে অন্ধকারাচ্ছন্ন স্থবির, যুগযুগ ধরে এখানে সক্রিয় এই অদৃশ্য শৃঙ্খল। এখানকার মানুষ ভাগ্য ও অলৌকিকত্ব গভীরভাবে বিশ্বাস করে। দৈবশক্তির লীলা দেখে নিদারুণ ভয় পেয়ে নিজেকে লুকিয়ে রাখে নয়তো ভক্তিতে আপ্লুত হয়। কাহিনির উন্মোচন-মুহূর্তেই দেখা যায়, শস্যের চেয়ে টুপি বেশি। যেখানে ন্যাংটো থাকতেই বাচ্চাদের আমসিপারা শেখানো হয়। শস্য যা হয়, তা প্রয়োজনের তুলনায় সামান্য। সুতরাং ওই গ্রাম থেকে ভাগ্যের সন্ধানে উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে-গ্রামে গিয়ে বসতি নির্মাণ করতে চায় সেই গ্রামেও একইভাবে কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাসের জয়-জয়কার। এ এমনই এক সমাজ যার রন্ধ্রে রন্ধ্রে কেবলই শোষণ আর শোষণ-কখনো ধর্মীয়, কখনো অর্থনৈতিক। প্রতারণা, শঠতা আর শাসনের জটিল এবং সংখ্যাবিহীন শেকড় জীবনের শেষপ্রান্ত পর্যন্ত পরতে পরতে ছড়ানো। আর ওই সব শেকড় দিয়ে প্রতিনিয়ত শোষণ করা হয় জীবনের প্রাণরস। আনন্দ, প্রেম, প্রতিবাদ, সততা- এই সব বোধ এবং বুদ্ধি ওই অদৃশ্য দেয়ালে ঘেরা সমাজের ভেতরে প্রায়শ ঢাকা পড়ে থাকে। এই কাজে ভূস্বামী, জোতদার এবং ধর্মব্যবসায়ী একজন আর একজনের সহযোগী। কারণ স্বার্থের ব্যাপারে তারা একাট্টা-পথ তাদের এক। একজনের আছে মাজার, অন্যজনের আছে জমিজোত প্রভাব প্রতিপত্তি। দেখা যায়, অন্য কোথাও নয় আমাদের চারপাশেই রয়েছে এরূপ সমাজের অবস্থান। বাংলাদেশের যে-কোনো প্রান্তের গ্রামাঞ্চলে সমাজের ভেতর ও বাইরের চেহারা যেন এরূপ একই রকম।

আবার এই বদ্ধ, শৃঙ্খলিত ও স্থবির সামাজিক অবস্থার একটি বিপরীত দিকের চিত্রও আছে। তা হলো, মানুষের প্রাণধর্মের উপস্থিতি। মানুষ ভালোবাসে, স্নেহ করে; কামনা-বাসনা এবং আনন্দ-বেদনায় উদ্বেলিত হয়। নিজের স্বাভাবিক ইচ্ছা ও বাসনার কারণে সে নিজেকে আলোকিত ও বিকশিত করতে চায়। সংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও ভয়ের বাধা ছিন্ন কের সহজ প্রাণধর্মের প্রেরণোয় আত্মশক্তির জাগরণ ঘটাতে চায়। কোনো ক্ষেত্রে যদি সাফল্য ধরা নাও দেয় তবু কিন্তু স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা বেঁচে থাকে। প্রজন্ম পরম্পরায় চলতে থাকে তার চাওয়া ন-পাওয়ার সাংঘর্ষিক রক্তময় হৃদয়ার্তি। এটা অব্যাহত থাকে মানব সম্পর্কে মধ্যে, দৈনন্দিন ও পারিবারিক জীবনে, এমনকি ব্যক্তি ও সমষ্টির মনোলোকেও।

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মানবতাবাদী লেখক। মানব-মুক্তির স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষা তাঁর সাহিত্য সাধনার কেন্দ্রে সক্রিয়। এ দেশের মানুষের সুসংগত ও স্বাতঃস্ফূর্ত বিকাশের অন্তরায়গুলিকে তিনি তাঁর রচিত সাহিত্যের পরিমণ্ডলেই চিহ্নিত করেছেন; দেখিয়েছেন কুসংস্কারের শক্তি আর অন্ধবিশ্বাসের দাপট। স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি ও সমাজ সরল ও ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষকে কীভাবে বিভ্রান্ত ও ভীতির মধ্যে রেখে শোষণের প্রক্রিয়া চালু রাখে তার অনুপুঙ্খ বিবরণ তিনি দিয়েছেন ‘লালসালু’ উপন্যাসে। ধর্মবিশ্বাস কিন্তু তাঁর আক্রমণের লক্ষ্য নয়-তাঁর আক্রমণের লক্ষ্য ধর্ম ব্যবসায় এবং ধর্মের নামে প্রচলিত কুসংস্কার, গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব। তিনি সেই সমাজের চিত্র তুলে ধরেন যেখানে ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’। তিনি মনে করেন, ধর্ম মানুষকে সত্যের পথে, কল্যাণের, পথে, পারস্পরিক মমতার পথে নিয়ে এসেছে; কিন্তু ধর্মের মূল ভিত্তিটাকেই দুর্বল করে দিয়েছে কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাস। এ কারণে মানুষের মন আলোড়িত, জাগ্রত ও বিকশিত তো হয়ইনি বরং দিন দিন হয়েছে দুর্বল, সংকীর্ণ এবং ভীত। স্বার্থ ও লোভের বশবর্তী হয়ে এক শ্রেণির লোক যে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসকে টিকিয়ে রাখার জন্য নানান ভণ্ডামি ও প্রতারণার আশ্রয় নেয় সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর আঘাত তার বিরুদ্ধে। লেখক সামাজিক এই বাস্তবতার চিত্রটিই এঁকেছেন ‘লালসালু’ উপন্যাসে; উন্মোচন করেছেন প্রতারণার মুখোশ।

অত্যন্ত যত্ন নিয়ে রচিত একটি সার্থক শিল্পকর্ম ‘লালসালু’ উপন্যাস। এর বিষয় নির্বাচন, কাহিনি ও ঘটনাবিন্যাস গতানুগতিক নয়। এতে প্রাধান্য নেই প্রেমের ঘটনার, নেই প্রবল প্রতিপক্ষের প্রত্যক্ষ দ্বন্দ্বসংঘাতের উত্তেজনাকর ঘটনা উপস্থাপনের মাধ্যমে চমক সৃষ্টির চেষ্টা অথচ মানবজীবনের প্রকৃত রূপ আঁকতে চান তিনি। মানুষেরই অন্তর্ময় কাহিনি বর্ণনা করাই লক্ষ্য তাঁর। ফলে চরিত্র ও ঘটনার গৃঢ় রহস্য, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া তাঁকে দেখাতে হয়েছে যা জীবনকে তার অন্তর্গত শক্তিতে উজ্জীবিত ও উদ্দীপ্ত করে। যে ঘটনা বাইরে ঘটে তার অধিকাংশেরই উৎস মানুষের মনের লোভ, ঈর্ষা, লালসা, বিশ্বাস, ভয়, প্রভূত্ব কামনাসহ নানারূপ প্রবৃত্তি। বাসনাবেগ ও প্রবৃত্তি মানুষের মনে সুপ্ত থাকে বলেই বাইরের বিচিত্র সব ঘটনা ঘটাতে তাকে প্ররোচিত করে। ধর্ম-ব্যবসায়ীকে মানুষ ব্যবসায়ী হিসেবে শনাক্ত করতে না পেরে ভয় পায়। কারণ, তাদের বিশ্বাস লোকটির পেছনে সক্রিয় রয়েছে রহস্যময় অতিলৌকিক কোনো দৈবশক্তি। আবার ধর্ম- ব্যবসায়ী ভণ্ড ব্যক্তি যে নিশ্চিন্ত ও নিরাপদ বোধ করে তা নয়, তার মনেও থাকে সদা ভয়, হয়ত কোনো মানুষ স্বাভাবিক প্রেরণা ও বুদ্ধির মাধ্যমে তার গড়ে তোলা প্রতিপত্তির ভিত্তিটাকে ধসিয়ে দেবে। নরনারীর অবচেতন ও সচেতন মনের নানান ক্রিয়া প্রতিক্রিয়াই এভাবে লেখকের বিষয় হয়ে উঠেছে ‘লালসালু’ উপন্যাসে।

বাংলা ১ম গদ্য


সব গদ্য একসাথে



গদ্য – বিড়াল

লেখক:-- বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়

১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প
২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত।
৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক।
৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো – শ্লেষাত্মক
৫. “বিড়াল ” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং – কালো
৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল – শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র আলো
৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে ” উক্তি টি- কমলাকান্তের।
৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন ‘ উক্তিটি – কমলাকান্তের
১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার
১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে বিল ছেচেঁ কেই খায় কই ”
১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল
১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে
১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা
১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত –মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে
১৬. অতত্রব, পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই ভালো – উক্তিটি কমলাকান্তের
১৭. অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্টিটি ছিল – ভগ্ন
১৮. কমলাকান্ত মার্জারের কথা বুঝতে পারল – দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে
১৯. মারপিট কেন? – উক্তিটি বিড়ালের
২০. “পরোপকারই পরম ধর্ম ” উক্তিটি- বিড়ালের
২১. কে ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ? – মার্জার
২২. মার্জারের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধি মানে – ধনীদের ধন বৃদ্ধি
২৩. চোরের দণ্ড আছে কিন্তু দণ্ড নাই – নির্দয়তার
২৪. “না হইলে ত আমার কী ” উক্তিটি- বিড়ালের
২৫. কত দিবস উপবাস করলে কমলাকান্ত নসীরাম বাবুর ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়বে – তিন (৩) দিবস
২৬. কমলাকান্ত মার্জারকে কার বই পড়ার কথা বলেছিলো – নিউমান ও পার্কারের বই
২৭. বিড়াল শব্দটি আছে – ৮ বার
২৮. মার্জারী – ৪ বার
২৯. মার্জার আছে – ১১ বার
৩০. ” মেও ” আছে – ১৩ বার
৩১. যুদ্ধ – ওয়াটার লু
৩২. মাদকদ্রব্য – আফিং
৩৩. যষ্টি – লাঠি
৩৪.কমলাকান্ত চারপায়ীর উপড় বসে- ঘুমাচ্ছিল
৩৫.কমলাকান্ত র্নিনীমিতলোচনে ভাবছিল –ওয়াটারলুর য়ুদ্ধের কথা
৩৬.কমলাকান্ত ওয়েলিংটন ভেবেছে –একটি ক্ষুদ্র বিড়ালকে
৩৭.কমলাকান্তের জন্য দুধ রেখে গিয়েছিল –প্রসন্ন
৩৮.কমলাকন্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে নিঃশেষ করেছে—বিড়াল
৩৯.বিড়ালের মতে পরোপকারই পরম ধর্
৪০.বিড়ালের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ --ধনীর ধনবৃদ্ধি
৪১ .বিড়ালের কথাগুলু --ভারী সোশিয়ালিষ্টিক।
৪২.নেপোলিয়ান বেনাপার্ট ছিলেন—ফরাসী সম্রাট ।
৪৩.ওয়াটারলুর যুদ্ধে নেপোলিয়ানকে পরাজিত করেছিল –ওয়েলিংটন।
৪৪.বিড়াল রচনাটি সংকলিত হয়েছে –কমলাকান্তের দপ্তর থেকে।
৪৫.কমলাকান্তের দপ্তর কোন ধরনের রচনা- হাস্য,রসাত্নক ।
৪৬.বিড়াল রচনায় দুটি চরিত্র –বিড়াল ও কমলাকান্ত ।



অপরিচিতা

--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১. অনুপমের বয়স -২৭
২. “এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসাবে বড়, না গুণের হিসাবে ” উক্তিটি- অনুপমের
৩. “তবু ইহার একটি বিশেষ মূল্য আছে ” উক্তিটি- অনুপমের
৪. পণ্ডিত মশাই অনুপমকে তুলনা করেছেন – শিমুল ফল ও মাকাল ফলের সাথে।
৫. অনুপমের বাবা কী করে প্রচুর টাকা রোজগার করত? – ওকালতি
৬. মামা অনুপমদের সংসার টাকে কিসের মতো নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন – ফাল্গুর বালির মত
৭. মামার অস্থিমজ্জায়য় কী জড়িত? – টাকার প্রতি আসক্তি
৮. কে কানপুরে কাজ করে – হরিশ
৯. হরিশ ছুটিতে কোথায় এসেছিল – কলকাতা
১০. কিছুদিন পূর্বেই অনুপম কী পাস করেছে- এম.এ. (M A)
১১. একে তো বরের হাট মহার্ঘ তাহার পরে? – ধনুক ভাঙ্গা পণ
১২. বাপ কেবলই সবুর করিতেছেন কিন্তু সবুর করিতেছে না – মেয়ের বয়স
১৩. হরিশের কেমন গুণ আছে? – সরস রচনার
১৪. কলিকাতার বাইরের পৃথিবীটাকে মামা কীসের অন্তর্গত জানেন? – আণ্ডামান দ্বীপ
১৫. বিনু দাদা কে? – অনুপমের পিসততো ভাই
১৬. মেয়ের পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন/বাবু
১৭.কার মুখ অনর্গল ছুটছিল- মামার
১৮. জীবনে একবার বিশেষ কাজে কোন পর্যন্ত গিয়েছিলেন – কোন্নগর
১৯. কার রুচি এবং দক্ষতার উপর কথক/অনুপম ষোল – আনা নির্ভর করতে পারে- বিনুদাদার
২০. “মন্দ নয় হে! খাঁটি সোনা বটে ” উক্তিটি- বিনুদাদার
২১. শম্ভুনাথ বাবু কখন অনুপমকে প্রথম দেখেন- বিবাহের তিন(৩) দিন আগে
২২. কার বয়ম ৪০ এর কিছু ওপারে বা এপারে- শম্ভুনাথ বাবুর
২৩. কার চুল কাঁচা, গোঁফে পাক ধরা আরম্ভ হয়েছে মাত্র – শম্ভুনাথ বাবুর
২৪. মামা কাকে সুদ্ধ এনেছিল – স্যাকরাকে
২৫. মামা কোথায় গহনাগুলোর ফর্দ টুকিয়া লইলেন – নোট বইয়ে
২৬. “ঠাট্রার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই” উক্তিটি- শম্ভুনাথ বাবুর
২৭. “কারণ, প্রমাণ হইয়া গেছে, আমি কেউই নই ” উক্তিটি – অনুপমের
২৮. “তাহা হইলে তামাশার যেটুকু বাকি আছে তাহা পুরা হইবে ” উক্তিটি- হিতৈষীদের
২৯. সমস্ত মন কার পানে ছুটিয়া গিয়াছিল – অপরিচিতার
৩০. কিন্তু কথা এমন করিয়া ফুরাইল না উক্তিটি – অনুপমের
৩১. কতক্ষণ পরে গাড়ি আসিল – দুই তিন মিনিট পর
৩২. স্টেশনে দেখা মেয়েটির বয়স কত? – ১৬ বা ১৭
৩৩. মেয়েটির সাথে কয়টি ছোটো ছোটো মেয়ে ছিল – দুটি তিনটি
৩৪. খাবারওয়ালাকে ডেকে সে খুব খানিকটা কী কিনল? – চানা মুঠ
৩৫.দেখতে সুন্দর অথচ খাওয়ার জন্য অনুপয়োগী—মাকাল ।
৩৬.অন্নপূর্ণা হলেন –দেবী দূর্গা
৩৭.যে মেয়ে নিজেই স্বামী নির্বাচন করে –স্বয়ংবড়া ।
৩৮.স্বদেশী আন্দোলনের যুগে রাজবন্দিদের কোথায় নির্বাসনে পাঠানো হত –আন্দামান দ্বীপে ।
৩৯.গানের যে অংশ দোহাররা বারবার পরিবেশন করে –ধূয়া।
৪০.যে পাথরে ঘসে সোনার খাটিঁত্ব যাচাই করা হয় –কষ্টি পাথর ।
৪১. কল্যাণীর পিতার নাম-শম্ভুনাথ সেন।(কনের পিতা)
৪২.অপরিচিতা গল্পের কথকের নাম –অনুপম ।




গদ্য – চাষার দুক্ষু

১. কখন ভারতবাসী অসভ্য বর্বর ছিলো- ১৫০ বছর পূর্বে।
২. কাকে সমাজের মেরুদণ্ড বলা হয়েছে – চাষাকে
৩. জুট মিলের কর্মচারীর মাসিক বেতন কত টাকা – ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
৪. ‘নবাবি হালে থাকে, নবাবি চাল চালে ‘ কারা – জুট মিলের কর্মচারীরা।
৫. আমাদের বঙ্গভূমি কেমন- সুজলা, সুফলা, শস্য – শ্যামল।
৬. “ধান্য তার বসুন্ধরা যার ” উক্তিটি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৭. কোন মহাযুদ্ধ সমস্ত পৃথিবীটাকে সর্বস্বান্ত করেছে – ইউরোপের যুদ্ধ।
৮. বাল্যকালে লেখিকা কী শুনিতেন? – টাকায় ৮ সের সরিষা।
৯. কার মাথায় বেশ ঘন ও লম্বা চুল ছিলো- কৃষক কন্যা জমিরনের।
১০. জমিরনের মাথায় কতটুকু তেল লাগত? – আধ পোয়াটাক।
১১. কত পয়সায় এক সের তৈল পাওয়া যেত? – দুই গণ্ডা পয়সায়।
১২. কোন মাছ পরম উপাদেয় ব্যঞ্জন বলে পরিগণিত হত? – শুঁটকি মাছ।
১৩. কীসের বিনিময়ে কৃষক পত্নী কন্যা বিত্রূয় করত? – দুই সের খেসারির।
১৪. আসাম ও রংপুর জেলার রেশমকে স্থানীয় ভাবে কি বলে- ত্রন্ডি
১৫. কি নামক আর একটা ভূত তাহাদের স্কন্ধে চাপিয়া আছে? – অনুকরণপ্রিয়তা
১৬. কারা পাল্কি নিয়ে ট্রামে যাতায়াত করলে সভ্যতার চুড়ান্ত হবে? – শিবিকাবাহকগণ (পালকিবাহকগণ)
১৭. কীসের সঙ্গে সঙ্গে দেশি শিল্পসমূহ ত্রূমশ বিলুপ্ত হইয়াছে? – সভ্যতা বিস্তারের
১৮. পল্লিগ্রামের দুর্গতির প্রতি কাদের দৃষ্টি পড়িয়াছে? – দেশবন্ধু নেতৃবৃন্দেরর




গদ্য – আহ্বান

--বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
গুরুত্বপূর্ণ

১. লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধুর নাম? – চক্কোত্তি মশায়
২.”বাড়িঘর করবে না? ” উক্তিটি – চক্কোত্তি মশায়
৩. বড় আম বাগানের মধ্য দিয়ে বাজারে যাচ্ছে – লেখক
৪. বুড়ির স্বামীরর নাম? – জমির করাতি
৫. বুড়ির স্বামী কাজ করতেন- করাতের
৬. বুড়ির আছে এক – নাত জামাই
৭. লেখক থাকে – এক ঙ্গাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ি আপন মনে খুব খানিকটা বকে গেল- কাঠাঁলতলায় বসে
৯. পরদিন লেখক চলে গেল- কলকাতা
১০. লেখক তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরখানাতে ত্রসে উঠল- জ্যৈষ্ঠ মাসে,গরমের ছুটিতে
১১. লেখকের মা-পিসি মারা গেছে- বাল্যকালে
১২. লেখক খায় – খুড়ো মশায়ের বাড়ি
১৩. লেখককে দুধ দেয়- ঘুঁটি গোয়ালিনী
১৪. বুড়ি লেখককে সম্বোধন করল – গোপাল বলে
১৫. সে কি! দুধ পেলে কোথায় ত্রতো সকালে – উক্তিটি লেখকের
১৬. বুড়িকে মা বলে ডাকে- হাজরা ব্যাটার বউ
১৭. “স্নেহের দান-ত্রমন করা ঠিক হয়নি “উক্তিটি – লেখকের
১৮. লেখক পুনরায় গ্রামে আসল- পাঁচ ছয় মাস পর, আশ্বিস মাসের শেষে
১৯. বুড়ি শুয়ে আছে- মাদুরের উপর
২০. বুড়ির মাথার বালিশ টা ছিলো-মলিন
২১. লেখক শরতের ছুটিতে গ্রামে ঢুকতেই দেখা হল- পরশু সর্দারের বউ/ দিগম্বরীর সাথে
২২. “ত্তমা আজই তুমি ত্রলে? ” উত্তিটি- দিগম্বরীর
২৩. বুড়ি কোন ঝতুতে মারা,যায় -শরত
২৪. লেখক যাদের পাশে গিয়ে বসল তারা হল- আবদুল,শুকুর মিয়াঁ, নসর
২৫. আবেদালির ছেলের নাম- গণি
২৬. কবর খুঁড়ছে- দুই জন জোয়ান ছেলে
২৭. “দ্যাত্ত বাবা,তুমি দ্যাত্ত “উক্তিটা- শুকুর মিয়াঁর




আমার পথ

--কাজী নজরুল ইসলাম
১. কুর্নিশ – অভিবাদন
২. মেকি – মিথ্যা
৩. লেখকের পথ দেখাবে – লেখকেরর সত্য
৪. মানুষের মনএ আপনা আপনি বড় একটা জোর আসে কখন- নিজেকে চিনলে
৫. নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর কাইকে- কুর্নিশ করে না
৬. অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে
৭. “ত্ত রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো ” উক্তিটি – লেখকের
৮. স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে – অবিনয়
৯. কী আমাদের নিষ্ত্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন
১০. সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল – পরাবলম্বন
১১. আত্মনির্ভরতা আসে কখন?- আত্মাকে চিনলে।
১২. শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
১৩. সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম
১৪. অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
১৫. লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা ঝুলিয়ে।
১৬. সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
১৭. কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উংস বিন্দু – সত্যের উপলব্ধি।
১৮. ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
১৯. লেখকে বাল্য নাম- দুখু মিয়া(ব্যাঙাচি)
২০. তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।




গদ্য – জীবন ও বৃক্ষ

--মোহাহের হোসেন চৌধুরী

১. স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি, জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের দেবতা – অহংকার
২. জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় – বৃক্ষের দিকে তাকালে
৩. রবীন্দ্রনাথেরর মনে মমনুষ্যত্বেরর বেদনা উপলব্ধি হয়- নদীর গতিতে
৪. তপোবন প্রেমিক কে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. গোপন ও নিরব সাধনা অভিব্যক্ত হয় – বৃক্ষে
৬. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে অনবরত নতি, শান্তি ও সেবার বাণী প্রচার করে কে – বৃক্ষ
৭. “ত্রই তো সাধনার সার্থকতা ” উক্তিটি – মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
৮. সাধনার ব্যাপারে কি বড় জিনিস – প্রাপ্তি
৯. রবীন্দ্রনাথ অন্তরের সৃষ্টিকর্ম উপলব্ধি করেছেন – বৃক্ষের পানে তাকিয়ে
১০. বৃক্ষ আমাদের স্বার্থকতার গান শোনায় – নীরব ভাষায়
১১. প্রকৃতির ধর্ম কীসের মত- মানুষের ধর্মের মত
১২. তরুলতা ও জীব জন্তুর বৃদ্ধির উপর কাদের হাত নেই – মানুষের
১৩. মানুষের বৃদ্ধির উপর হাত রয়েছে – প্রকৃতির
১৪. মানুষের বৃদ্ধি কেমন- দৈহিক ও আত্মিক
১৫. মানুষের শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু – সাধনা
১৬. শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না – বস্তু জিঙ্গাসা তথা বিঙ্গান
১৭. জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয় – সাহিত্য শিল্পকলার দ্বারা
১৮. বৃদ্ধির ইশারা ও প্রশান্তির ইঙ্গিত কোথায় – বৃক্ষে
১৯. বৃক্ষ জীবনের গুরুভার বহন করে – অতি শান্ত ও সহিষ্ণুতায়





– মাসি পিসি

--মানিক বন্দোপাধ্যায়
১. শেষবেলায় খালে থাকে – পুরো ভাটা
২. খালের ধারে লাগানো সালতিটি কোথায় ছিলো – কংক্রিটেরর পুলের উপর
৩. সালতি থেকে পাড়ে তোলা হচ্ছে – খড়
৪. মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে বসে আছে- আহ্লাদি
৫. অল্প বয়সী বৌটির গায়ে ছিলো – নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
৬. আঁট সাঁট থমথমে গড়ন,গোলগাল মুখ- আহ্লাদির
৭. মাসি-পিসি ফিরছে কৈলেশ উক্তিটি- বুড়ো লোকটির(রহমানের)
৮. “বেলা আর নেই কৈলেশ ” উক্তিটি – মাসি বলে বিরক্তির সঙ্গে
৯. “অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ ” উক্তিটি – পিসির
১০. “বেলা বেশি নেই কৈলেশ ” উক্তিটি – পিসির
১১. কৈলেশের সাথে দেখা হয়েছিল – জগুর
১২. জগু হল- আহ্লাদির স্বামী
১৩. উড়ে ত্রসে জুড়ে বসেছে – মাসি
১৪. পিসির অহংকার আর খোঁচাই সবচেয়ে অসহ্য লাগত- মাসির
১৫. আহ্লাদিকে বাঁচাতে হবে- শ্বশুরঘরের কবল থেকে
১৬. আহ্লাদিকে সামলে রাখতে হবে – গাঁয়ের বজ্জাতদের নজর থেকে
১৭. জগুর বৌ নেবার আগ্রহ- খুবই স্পষ্ট
১৮. “ডারসনি আহ্লাদি ” উক্তিটি – মাসির
১৯. “ডরাসনি,ডর কিসের “? উক্তিটি- পিসির
২০. “কাছারি বাড়ি যেতে হবে ত্রকবার ” উক্তিটি- কানাইয়ের
২১. গাঁয়ের গুণ্ডা হলো- সাধু বৈদ্য ওসমানেরা
২২. ফেটি-বাধা বাবরি চুল কার- বৈদ্যের
২৩. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে ছিলো- তিন – চারজন।



বায়ান্নর দিনগুলো

লিখেছেন --শেখ মুজিবুর রহমান
#গুরুত্বপূর্ণ….

১. জেলের ভিতর অনশন ধর্মঘট করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল – শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন
২. জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলো – আমীর হোসেন সাহেব।
৩. রাজবন্দিদের ডেপুটি জেলার ছিল- মোখলেসুর রহমান সাহেব।
৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে নিয়ে যাওয়া হলো- ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালবেলা
৫. লেখকের মালপত্র, কাপড়চোপড় ও বিছানা নিয়ে হাজির হল- জমাদার সাহেব
৬. নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ছাড়ে – ১১ টায়
৭. লেখকদেরর জন্য আনা হয়েছে – বন্ধ ঘোড়ার গাড়ি
৮. বন্ধ ঘোড়ার গাড়ির মধ্যে লেখকদের সাথে বসল – দুইজন
৯. ট্যাক্সি রিজার্ভ করে দাঁড়িয়ে ছিলো – একজন আর্মড পুলিশ
১০. শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথমে নেয়া হয় – নারায়ণগঞ্জ থানায়
১১. পরবর্তীতে নেয়া হয় – ফরিদপুর জেলে
১২. লেখকরা স্টেশনে আসল – রাত ১১ টায়
১৩. জাহাজ ছাড়ল – রাত ১ টায়
১৪. জাহাজ গোয়ালন্দ ঘাটে পৌছল – রাতে
১৫. তারা পেট পরিষ্কার করার জন্য – ঔষধ খেল
১৬. মুহিউদ্দিন ভুগছে – প্লুরিসিস রোগে
১৭. লেখকদের নাক দিয়ে জোর করে খাওয়াতে লাগল- ৪ দিন পর
১৮. লেখকের একটা ব্যারাম ছিলো – নাকে
১৯. লেখকের নাকে ঘা হয়ে গেছে – দু-তিন দিন পর
২০. বার বার অনশন করতে নিষেধ করছিলেন – সিভিল সার্জন সাহেব
২১.সবর্কালের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী-শেখ মুজিববুর রহমান ।
২২.শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম -১৯২০ খৃষ্টাব্দে ১৭ই মার্চ ।
২৩.ছয়দফা আন্দোল দাবি ইহ্থাপন করেন-শেখ মুজিবুর রহমান।
২৪.জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রথম বাঙ্গালী হিসাবে ভাষণ দেন –শেখ মুজিবুর রহমান।
২৫.বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হন -১৯৭৫ সলের ১৫ই আগষ্ট ।


গদ্য – বায়ান্নর দিনগুলো
গুরুত্বপূর্ণ
২৬. শেখ মুজিবুর রহমান ছোট ছোট চিঠি লিখল – ৪ টা
২৭. শোভাযাত্রা করে জেলগেটে ত্রসেছিল – ২২ তারিখে
২৮. অপরিণামদর্শিতার কাজ করল – মুসলিম লীগ সরকার
২৯. দুনিয়ার কোথাও গুলি করে হত্যা করা হয় নাই – মাতৃভাষা আন্দোলনের জন্য
৩০. মানুষের যখন পতন আসে তখন ভুল হতে থাকে – পদে পদে
৩১. খানসাহেব ওসমান আলীর বাড়ি – নারায়ণগঞ্জ
৩২. ত্রক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে – ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে
৩৩. “তোমার অর্ডার এসেছে ” উক্তিটি – মহিউদ্দিনের
৩৪. ডাবের পানি আনিয়েছেন – ডাক্তার সাহেব
৩৫. মহিউদ্দিন লেখকের অনশন ভাঙ্গিয়ে দিলেন- দুই চামচ ডাবের পানি দিয়ে।
৩৬. ফরিদপুর জেল থেকে লেখক বাড়ি পৌঁছলেন – ৫ দিন পর
৩৭. লেখকদের বড় নৌকায় মিল্লা ছিল – ৩ জন
৩৮. কথার বাঁধ ভেঙ্গে গেছে- রেণুর
৩৯. আমরা আজ স্বাধীন হয়েছি – ২০০ বছর পর
৪০. প্লুরিসিস – বক্ষব্যাধি
৪১. প্রকোষ্ঠ – ঘর বা কুঠরি



#গদ্য – জাদুঘরে কেন যাব

--আনিসুজ্জামান
#গুরুত্বপূর্ণ….

১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? – আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো – নিদর্শন, সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত – দর্শন চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে – ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় – ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে – হার্মিতিয়ে
৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ – টাওয়ার অফ লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে – গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি – ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত – ম্যস্যাধার ও নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত – উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় – চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কণিষ্ঠ শিক্ষক কে – লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম পড়ছেন – শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা লেখককে কখন ডাকলেন – চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? উক্তিটি – গর্ভনরের
১৭. “স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা প্রতিশব্দ ” উক্তিটি – লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় – উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় – হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন – আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান দেখেছে কোথায়? – কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? – কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন কোনটি – জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় – জাদুঘর



১.মুসলিম মানস ও বাংলা সাহিত্য কার লেখা ?
উত্তর: আনিসুজ্জামান
২. অ্যাশমল কে ছিলেন ?
উত্তর: বিখ্যাত পুরাকীর্তি সংগ্রাহক
৩. টাওয়ার অব লন্ডন কর্তমানে কী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ?
উত্তর অস্ত্রশালা
৪. রুশ বিপ্লবের পর হামিতিয়ে কোথায় গড়ে ওঠে ?
উত্তর: লেনিনগ্রাদে
৫. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর কোথায় স্থাপিত হয়েছিল বলে ধারনা করা হয় ?
উত্তর: আলেকজান্দ্রিয়ায়
৬. জাদুঘরে কীভাবে অভিন্ন মানবসত্তার সন্ধান পাওয়া যায় ?
উত্তর: সংগৃহীত নিদর্শন দেখে
৭. জাদুঘরে কেন যাব প্রবন্ধে টাওয়ার অফ লন্ডন মিউজিয়ামে কি দেখতে ভিড় করে ?
উত্তর: কোহিনূর
৮. জাদুঘর কেমন সংগঠন ?
উত্তর: সামাজিক
৯. সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশগুলো নতুন নতুন জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় প্রবৃত্ত হয় কেন ?
উত্তর: আত্মপরিচয় দানের প্রেরণায়
১০. মুক্তি, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব ও সম্পত্তির পবিত্র অধিকার কোনটির মূল বাণী ?
উত্তর: ফরাসি বিপ্লবের
১১. জাদুঘরে কেন যাব, রচনাটিতে এত দেশে এত কালে মানুষ যা কিছু করেছে, তার সবকিছুর মধ্যে আমি আছি।- উক্তিটি লেখকের কোন মনোভাবের পরিচয় মেলে ?
উত্তর: অভিন্ন মানবসত্তার
১২. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করা ছাড়াও উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ?
উত্তর: শিকাগো ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
১৩ বাংলাদেশের প্রাচীনতম জাদুঘর কোনটি ?
উত্তর: বরেন্দ্র জাদুঘর
১৪ বাস্তিল দুর্গ কোন বিপ্লবের সাথে সংযুক্ত ?
উত্তর: ফরাসি বিপ্লব
১৫ কোন শাসকের কামানের গায়ে বাংলা লেখা দেখে প্রাবন্ধিক মুগ্ধ হয়েছিলেন ?
উত্তর: ঈসা খাঁ
১৬ ঢাকা নগর জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় কত খ্রিষ্টাব্দে ?
উত্তর: ১৯৮৭
১৭ জাদুঘরে ঐতিহাসিক নিদর্শন সংগ্রহ করে রাখা হয় কেন ?
উত্তর: প্রদর্শনের জন্য
১৮ জাদুঘর কী ধরনের যে তথ্যটি সঠিক নয়-
উত্তর: কোনোটি নয়
১৯. টাওয়ার অব লন্ডন কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?
উত্তর: টেমস
২০ কোন দেশে প্রথম পাবলিক জাদুঘর গড়ে ওঠে ?
উত্তর: ব্রিটেনে
২১. উর্দুতে জাদুঘরকে কী বলা হয় ?
উত্তর: আজবখানা
২২. অ্যাশমল কত সালে মৃত্যুবরণ করেন ?
উত্তর: ১৬৯২
২৩. বাংলাদেশের জাদুঘর ১৯১৩ সালে যে নামে যাত্রা শুরু করে-
উত্তর: ঢাকা জাদুঘর
২৪. বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে ?
উত্তর: ১৯১০
২৫. জাদুঘরে যাওয়ার অন্যতম কারণ কী ?
উত্তর: আত্মপরিচয় লাভ
২৬. রুশ বিপ্লব কত সালে সংঘটিত হয় ?
উত্তর: ১৯১৭ সালে
২৭. অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কোন মিউজিয়াম ?
উত্তর: অ্যাশমোলিয়ান মিউজিয়াম
২৮ চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে প্রবাদটির উল্লেখ রয়েছে-
Right Answer : জাদু ঘরে কেন যাব-তে
২৯. কায়রো মিউজিয়াম কত খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উত্তর: ১৮৩৫
৩০. ইমেরিটাস অধ্যাপক বলতে নিচের কাকে বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর: আনিসুজ্জামান
৩১. বাংলায় এক সময় অধিকার আদায়ে সাঁওতাল বিদ্রোহ হয়। এখানে সাঁওতাল বিদ্রোহ জাদুঘরে কেন যাব রচনায় কোন আন্দোলনের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ?
উত্তর: নীল আন্দোলন
৩২. ঐতিহ্যায়ন পুস্তিকাটির সম্পাদক কে ?
উত্তর: শামসুল হোসাইন
৩৩. হার্মিটেজ অর্থ-
উত্তর: সন্ন্যাসীর নির্জন আশ্রম
৩৪. বলধা গার্ডেনের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
উত্তর: জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরী
৩৫ ব্রিটিশ মিউজিয়ামের প্রতিষ্ঠাকাল কোনটি ?
উত্তর: ১৭৫৩
৩৬ ল্যুভর মিউজিয়াম কত সালে প্রতিষ্ঠিত ?
উত্তর: ১৫৪৬
৩৭ বিজ্ঞান জাদুঘর কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উত্তর: ১৯৬৫ সালে
৩৮ ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান কোথায় হয়েছে ?
উত্তর: কুয়েত জাদুঘরে
৩৯ বুদ্ধিজীবী, গবেষক ও প্রাবন্ধিক হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় কোন লেখককে ?
Right Answer : আনিসুজ্জামানকে
৪০. আধুনিক অ্যাশমোলিয়ান মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে ?
উত্তর: ১৮৯৭ সালে
৪১. পাশ্চাত্যদেশে একটি স্বতন্ত্র বিদ্যায়তনিক হিসেবে বিকশিত কোনটি ?
উত্তর: মিউজিওলজি
৪২. যুক্তরাজ্যের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম কী ?
উত্তর: অক্সফোর্ড
৪৩. কোন শতকে জাদুঘরের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ?
উত্তর: উনিশ
৪৪. কোন বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ার সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উত্তর: রূপ বিপ্লব
৪৫. নিচের কোন প্রাবন্ধিককে ভারত সরকার পদ্মভূষণ সম্মাননা প্রদান করেন ?
উত্তর: আনিসুজ্জামান
৪৬. জাদুঘরে কেন যাব মনস্বী অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের কোন ধরনের রচনা ?
উত্তর: প্রবন্ধ
৪৭ রাজরাজড়া বা সামন্তপ্রভুদের গড়ে তোলা সংগ্রহশালায় কী থাকত ?
উত্তর: ঐসব মহাশয়ের সম্পদ ও গৌরবের ঘোষণা
৪৮ কোন বিশ্ববিদ্যালয় আনিসুজ্জামানকে ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করেন-
উত্তর: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯ জাদুঘর সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পরিবর্তনের কারণ ঘটায় কীভাবে ?
উত্তর: আত্মপরিচয়দানের মাধ্যমে
৫০. কল্লোল রাবেয়াকে ১০৭৮ খ্রি. নির্মিত টেমস নদীর তীরবর্তী একটি রাজকীয় দুর্গের কথা বলছিল। জাদুঘরে কেন যাব প্রবন্ধে বর্ণিত উক্ত দুর্গটির নাম কি ?
উত্তর: টাওয়ার অফ লন্ডন
৫১. জাদুঘরের জাদু শব্দটির আগমন কোন ভাষা থেকে ?
উত্তর: ফারসি
৫২ লেখক কোথায় কোহিনুর দেখতে পেলেন ?
উত্তর: টাওয়ার অফ লন্ডনে
৫৩ জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর বাংলাদেশের কোন শহরে অবস্থিত ?
উত্তর: চট্টগ্রাম
৫৪ বরেন্দ্র জাদুঘর কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর: রাজশাহী
৫৫ জাদুঘর একটা শক্তিশালী-- সংগঠন।
উত্তর: সামাজিক
৫৬ জাদুঘরে কেন যাব
উত্তর: নিজস্ব ইতিহাস-ঐতিহ্য জানা
৫৭ বঙ্গবন্ধু জাদুঘর কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর: ধানমন্ডিতে
৫৮ বলধা গার্ডেন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯০৯ সালে
৫৯ মুক্তি সাম্য ভ্রাতৃত্ব ও সম্পত্তির পবিত্র অধিকার- এই মূল বাণীটি কার?
উত্তর: ফরাসি বিপ্লবের
৬০ আবিদিত শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: জানা নেই এমন
৬১ তাতে হয়ত তিনি কিছুটা স্বস্তি পেতেন- তিনি কে?
উত্তর: আবদুল মোনায়েম খান
৬২ ফরাসি বিপ্লবের পর প্রজাতন্ত্র কী সৃষ্টি করে?
উত্তর: ল্যুভ মিউজিয়াম
৬৩ রিপন ধীমান সাধন তিন বন্ধু মিলে একটি পাঠাগার গড়ে তোললো। পাঠাগর গড়ে তোলার সঙ্গে জাদুঘরে কন যাবো প্রবন্ধের কোন জাদুঘর গড়ে তোলার মিল আছে?
উত্তর: অ্যাশমোলয়ান মিউজয়ম
৬৪ কল্লোল রাবেয়াকে ১০৭৮ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত টেমস নদীর তীরবর্তি একটি রাজকীয় দূর্গের কথা বলেছিল। জাদুগরে কেন যাব প্রবন্ধে বির্নিত উক্ত দূর্গটির বর্তমান নাম কী?
উত্তর: টাওয়ার অব লন্ডন
৬৫ জাতিতাত্বিক জাদুঘরে দেশের কয়টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নিদর্শন রয়েছে?
উত্তর: ২৫ টি
৬৬ চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। উক্তিটি কোন রচনায় উল্লেখ আছে?
উত্তর: জাদুঘরে কেন যাব
৬৭ পুরোনো বাংলার গদ্য গ্রন্থটি কার রচনা?
উত্তর: আনিসুজ্জামান
৬৮ আলেকজান্দ্রিয়া জাদুঘর স্থাপিত হওয়ার সম্ভাব্য সময় কোনটি?
উত্তর: খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী
৬৯ ফরাসি বিপ্লব সংগঠত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?





বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
জাদুঘরে কেন যাব
আনিসুজ্জামান

১। আনিসুজ্জামান কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
ক. ১৯২৭ খ. ১৯৩৭
গ. ১৯৩৮ ঘ. ১৯৪৭

২। কোন শতকে ব্রিটেনের প্রথম পাবলিক মিউজিয়াম গড়ে ওঠে?
ক. তৃতীয় শতকে খ. পঞ্চদশ শতকে
গ. সতের শতকে ঘ. আঠারো শতকে

৩। স্বতন্ত্র বিদ্যায়তনিক বিষয় বা শৃঙ্খলা হিসেবে নিচের কোনটিকে বোঝানো হয়েছে?
ক. মিউজিয়াম স্টাডিজখ. ব্রিটিশ মিউজিয়াম
গ. আলেকজান্দ্রিয়া ঘ. প্রাসাদোপম অট্টালিকা

৪। জাদুঘরের সংরক্ষিত মুসলিম ঐতিহ্যমূলক নিদর্শন আবদুল মোনায়েম খানকে আকর্ষণ করেছিল কেন?
ক. তিনি দ্বিজাতিতত্বে বিশ্বাসী
খ. তিনি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী
গ. তিনি একনায়কতন্ত্রে বিশ্বাসী
ঘ. তিনি মুসলিম বলে

৫। জাদুঘরে যাওয়ার অন্যতম কারণ কী?
ক. অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি খ. আত্মপরিচয় লাভ
গ. আনন্দ লাভ ঘ. জ্ঞান অর্জন করা

৬। টাওয়ার অব লন্ডনে সবাই ভিড় করে কেন?
ক. পান্না দেখতে খ. হিরা দেখতে
গ. কোহিনূর দেখতে ঘ. মতি দেখতে

৭। ল্যুভ বলতে বোঝানো হয়েছে-
ক. পানশালা খ. মিউজিয়াম
গ. আকর্ষণ ঘ. জাদুবিদ্যা

৮। জাদুঘরে ঐতিহাসিক নিদর্শন সংগ্রহ করে রাখা হয় কেন?
ক. প্রদর্শনের জন্য
খ. পরীক্ষার জন্য
গ. অর্থ উপার্জনের জন্য
ঘ. অস্তিত্ব রক্ষার জন্য

৯। উর্দুতে জাদুঘরকে কী বলে?
ক. মিউজিয়াম
খ. আজবখানা
গ. অজায়েব-ঘর
ঘ. জাদুঘর

১০। জাতীয় জাদুঘর কিসের পরিচয় বহন করে?
ক. আত্মপরিচয়
খ. প্রাচীন নিদর্শন
গ. জাতিসত্তা
ঘ. জাতির ঐতিহ্য

১১। রুশ বিপ্লবে নেতৃত্ব দেন কে?
ক. অ্যাশমোল খ. ট্রাডেসান্ট
গ. লেনিন ঘ. স্যার রবার্ট কটন

১২। মিউজিওগ্রাফি বিষয়টি কোনটির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত?
ক. জাদুঘরতত্ব খ. জাদুঘর
গ. মিউজিয়াম ঘ. ভাস্কর্য

১৩। কী জাদু বাংলা গানে-এ বাক্যে ‘জাদু’ শব্দটি যে অর্থে প্রযুক্ত-
ক. মনোহর খ. কুহক
গ. ইন্দ্রজাল ঘ. ভেলকি

১৪। ‘অপরাজেয় বাংলা’ মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বহন করে। এ বাক্যে ‘অপরাজেয় বাংলা’র সঙ্গে নিচের কোনটির মিল রয়েছে?
ক. ভাস্কর্য খ. স্থাপত্য
গ. প্রত্নতত্ব ঘ. নিদর্শন

১৫। ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার মূল উপজীব্য কী?
ক. জাদুঘরের ইতিহাস বর্ণনা
খ. জাদুঘর পরিচিতি
গ. জাদুঘর প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব
ঘ. জাদুঘরের প্রয়োজনীয়তা

১৬। ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধে কী ফুটে উঠেছে?
ক. জাদুঘরের সংখ্যা বৃদ্ধি
খ. জাদুঘর সম্পর্কিত ধারণা
গ. জাদুঘরের ভ‚মিকা
ঘ. জাদুঘরের ইতিহাস

১৭। ইউরোপীয় রেনেসাঁসের তাৎপর্য-
i. শিল্প-সাহিত্যের ক্ষেত্রে নবজাগরণ
ii. চিন্তা-চেতনা ও জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে নবজাগরণ
iii. মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে উত্তরণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii

১৮। অতীত স্থাপত্যের নিদর্শন বলতে বোঝাত-
i. কাঠের স্তম্ভ
ii . অজস্র উপকরণে নির্মিত
iii. পাথরের স্তম্ভ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৯ ও ২০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ও মর্মান্তিক অধ্যায়। এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তাঁর সেই বাসভবনটি তাঁর নামে স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে রাখা হয়।
১৯। উদ্দীপকের বঙ্গবন্ধু জাদুঘর নামোলে­খে ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনায় যে জাদুঘরের নাম সমর্থনযোগ্য-
ক. বরেন্দ্র জাদুঘর
খ. মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
গ. অ্যাশমোলিয়ান মিউজিয়াম
ঘ. ব্রিটিশ মিউজিয়াম

২০। উদ্দীপকের ভাববস্তু ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার যে দিকটিকে করে-
i. ইতিহাসচেতনা
ii. ঐতিহ্যের ধারক
iii. স্মৃতি সংরক্ষণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii

২১। পৃথিবীর প্রথম জাদুঘরে মূলত কী ছিল?
ক. দর্শনচর্চার কেন্দ্র খ. নিদর্শন সংগ্রহশালা
গ. ইতিহাস চিত্র ঘ. ঐতিহ্য

২২। কোন জাদুঘর এখন খুবই প্রচলিত?
ক. ব্রিটিশ মিউজিয়াম খ. ল্যুভ মিউজিয়াম
গ. হার্মিটেজ মিউজিয়াম ঘ. উন্মুক্ত মিউজিয়াম

২৩। ফরাসি বিপ্লবের পর প্রজাতন্ত্র কী সৃষ্টি করে?
ক. কায়রো মিউজিয়াম খ. ব্রিটিশ মিউজিয়াম
গ. ল্যুভ ঘ. হার্মিটেজ মিউজিয়াম

নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ২৪ ও ২৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বাঙালির জাতিসত্তার পরিচয় বহন করে। বাঙালি বীরের জাতি তা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গেলে পরিস্ফুট হয়ে ওঠে। ২৪। উদ্দীপকের মুক্তিযুদ্ধের ভ‚মিকা ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার কিসের সঙ্গে তুল্য?
ক. জাদুঘর খ. ধাতবপাত্র
গ. অ্যাশমোল ঘ. প্রত্নতত্ব

২৫। উদ্দীপক ও ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার উভয়ের মধ্যে তুলনীয় দিকটি হলো-
ক. ইতিহাসচেতনা খ. জাতিসত্তার পরিচয় জ্ঞাপন
গ. ঐতিহ্যচেতনা ঘ. আত্মপরিচয়ের ধারক

২৬। পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর কোথায় স্থাপিত হয়েছিল?
ক. জার্মানি খ. লন্ডনে
গ. আলেকজান্দ্রিয়ায় ঘ. ইংল্যান্ডে

২৭। মিউজিওলোজি বলতে কী বোঝায়?
ক. জাদুঘর সম্পর্কিত বিদ্যা খ. জ্ঞান কোষ্য
গ. বিদ্যায়তনিক ভাষা ঘ. সুপ্রাচীন নগর

২৮। ভাস্কর্য বলতে কোনটি বোঝায়?
ক. স্থাপত্য খ. প্রাসাদ
গ. মূর্তি নির্মাণ করা ঘ. চিত্র

২৯। ফরাসি বিপ্লব কত খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয়?
ক. ১৭৫৭ খ. ১৭৭৯
গ. ১৭৮৯ ঘ. ১৮৫৭

৩০। ফরাসি বিপ্লব সম্পর্কে নিচের যে তথ্যটি প্রযোজ্য- ক. সামন্তবাদ উৎপাটন খ. লেনিনের নেতৃত্ব
গ. জারতন্ত্রের উদ্ভব ঘ. রেনেসাঁর প্রভাব

৩১। পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই। উদ্দীপকে বইয়ের সঙ্গে ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার সাদৃশ্য রয়েছে-
ক. জাদুঘর খ. স্থাপত্য
গ. ভাস্কর্য ঘ. নৃতত্ব

৩২। ‘যঃ পলায়েতে স জীবতি’ উক্তিটির তাৎপর্য কী?
ক. যে পালায় সে জীবিত
খ. যে পালায় সে বাঁচে
গ. যে পাশ কাটিয়ে যায় সে রক্ষা পায়
ঘ. উপস্থিত সমস্যায় সঠিক সিদ্ধান্ত

৩৩। পাশ্চাত্য দেশে জাদুঘরতত্বে স্বতন্ত্র বিদ্যায়তনিক বিষয় হিসেবে যেটি গ্রহণযোগ্য-
i. মিউজিওলজি
ii. মিউজিওগ্রাফি
iii. মিউজিয়াম স্টাডিজ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii

৩৪। জাদু ও আজব শব্দে কত রকম দ্যোতনা আছে?
ক. দুই খ. তিন
গ. চার ঘ. পাঁচ

নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৩৫ ও ৩৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
ঐতিহাসিক নিদর্শন পাহাড়পুরের কাছে একটি ছোট পরিসরে জাদুঘর আছে। এখানে সংরক্ষিত বহু প্রাচীন প্রতœতাত্বিক নিদর্শন দেখে দর্শনার্থীরা চমৎকৃত হয়।

৩৫। উদ্দীপকের প্রতœতাত্বিক শব্দটি ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধে যে অর্থে প্রযুক্ত-
ক. স্থাপত্য খ. পুরাতাত্বিক
গ. ধাতবতত্ব ঘ. ভাস্কর্য

৩৬। উদ্দীপকে নিদর্শন দেখে দর্শনার্থী চমৎকৃত হওয়ায় ওই রচনার যে দিকটি ফুটে উঠেছে-
i. জাদুঘর কৌত‚হলোদ্দীপক
ii. জাদুঘর আনন্দ দান করে
iii. জাদুঘর চেতনা জাগায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii

৩৭। ‘হার্মিটেজ’ শব্দের অর্থ কী?
ক. মসজিদ খ. মন্দির
গ. মঠ ঘ. গির্জা

৩৮। ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনা থেকে আমরা কী শিক্ষা লাভ করি?
ক. প্রতœতত্ব খ. নৃতত্ব
গ. জাদুঘরের গুরুত্ব ঘ. জাদুঘরের ইতিহাস
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৩৯ ও ৪০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
তরুণ যশোর এম এম কলেজের ‘চেতনায় চিরঞ্জীব’ ভাস্কর্যটি দেখে মুগ্ধ হয়। এখন সে যেকোনো ভাস্কর্য দেখতে যেতে অনেক বেশি আগ্রহী।

৩৯। উদ্দীপকে ‘ভাস্কর্য’ শব্দটি ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনার আলোকে যে অর্থে প্রযুক্ত-
i. মূর্তি নির্মাণ কলা
ii. ধাতুর খোদাইয়ের শিল্প
iii. পাথর খোদাইয়ের শিল্প
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii

৪০। উদ্দীপকের বিষয় অনুসারে ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধের মর্মার্থ ফুটে উঠেছে-
ক. জাদুঘরের সৌন্দর্য খ. জাদুঘরের বিস্ময়
গ. জাদুঘরের বৈশিষ্ট্য ঘ. জাদুঘর চেতনা
উত্তরগুলো মিলিয়ে নাও
১. খ ২. গ ৩. ক ৪. ক ৫. খ ৬. গ ৭. খ ৮. ঘ ৯. খ ১০. গ ১১. গ ১২. ক ১৩. ক ১৪. ক ১৫. ঘ ১৬. গ ১৭. ঘ ১৮. গ ১৯. গ ২০. ঘ ২১. ঘ ২২. ঘ

২৩. গ ২৪. ক ২৫. খ ২৬. গ ২৭. ক ২৮. গ ২৯. গ ৩০. ক ৩১. ক ৩২. ঘ ৩৩. ঘ ৩৪. ক ৩৫. খ ৩৬. ঘ ৩৭. গ ৩৮. গ ৩৯. ঘ ৪০. গ হ




গদ্য – রেইনকোট

--আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
গুরুত্বপূর্ণ…

১. রেইনকোট গল্পের কথক কে? – নুরুল হুদা
২. রেইনকোট গল্পে উল্লিখিত জেনারেল স্টেটমেন্টটি হলো – “শনিতে সাত মঙ্গলে তিন, আর সব দিন দিন ”
৩. ফুটফাট বন্ধ কয়দিন – অন্তত ৩ দিন
৪. বাদলায় কোনটির জিরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে – বন্দুক বারুদ
৫. মিলিটারির ভয়ে গল্পের নুরুল হুদা কি মুখস্থ করেছে – সূরা
৬. রাস্তায় বেরুলে নুরুল হুদা ঠোঁটের ওপর কি রাখে – পাঁচ কালেমা
৭. মাঠ পেরিয়ে একটু বাঁ দিকে – প্রিন্সিপ্যালের বাড়ি
৮. প্রিন্সিপ্যালেরর কোয়ার্টারের সঙ্গে কোনটির অবস্থান – মিলিটারি ক্যাম্প
৯. কোনটিকে মিলিটারি ক্যাম্প করা হয়েছে – কলেজের জিমনেশিয়ামে
১০. রাস্তায় ঘড়ঘড় করছিলো – বেবি ট্যাকসি
১১. কে নাশতার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে – ইসহাক
১২. মিন্টু যেখানে গেছে তার খবর জানে কারা – নুরুল হুদা ও তার বউ
১৩. কে রোজ,টাইমলি কলেজে যায় – নুরুল হুদা
১৪. নুরুল হুদা রাস্তায় এসে দেখল কি নেই – রিক্সা
১৫. নুরুল হুদা কিসের পরোয়ানা করে না – রিক্সার
১৬. কোন বৃষ্টিতে বেশ শীত শীত ভাব – শেষ হেমন্তের বৃষ্টিতে
১৭. বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নুরুল হুদাকে কোন দিকে তাকাতে হয় – উত্তরে
১৮. কীসের ল্যাজটা দেখা যাচ্ছে না – মিলিটারি লরির
১৯. কে ত্রকটু বাচাল টাইপের – দোকানদার ছেলেটা
২০. স্টেট বাসের রং কেমন ছিলো – লাল
২১. বাসে কত গুলো সিট খালি ছিলো – অর্ধকের বেশি
২২. নুরুল হুদার চাউনি কেমন ছিল – ভোঁতা কিন্তু গরম
২৩. নুরুল হুদা বাস থেকে নেমে নামল কোথায় – নিউ মার্কেট
২৪. আলমারি কিসের – লোহার
২৫. মোট আলমারি কতটি – ১০ টি
২৬. আলমারিগুলো আনা হয়েছে – ঠেলাগাড়ি দিয়ে
২৭. নুরুল হুদার ছেলের বয়স – ৫ বছর
২৮. নুরুল হুদার,মেয়ের বয়স – আড়াই (২.৫) বছর*
২৯.জেনারেল স্টেটমেন্ট অর্থ কি -সাধারণ বিবৃতি।
৩০.ইলিকট্রিক ট্রান্সফরমার উড়িয়ে দিয়েছে –মিসক্রিয়ান্টরা
৩১. মিসক্রিয়ান্ট অর্থ-দুস্কৃতিকারী।
৩২.দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের বাহিনী র্পযূদস্ত হয় –শীতের কারণে।
৩৩.১৯৭১ সালের ২৫শে র্মাচ কালো রাত্রিকে বলা হয় –ক্রাক ডাউন রাত।
৩৪.মুক্তিযুদ্ধের তৎপরতাকে পাকিস্তানিরা বলে –সাবভার্সিভ অ্যাকটিভিটিজ ।
৩৫.চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের রচয়িতি- আকতার উজ্জামান ইলিয়াস ।
৩৬.আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের জন্ম –গাইবান্ধা জেলার গুটিয়া গ্রমে ।



– মহাজাগতিক কিউরেটর
--মুহাম্মদ জাফর ইকবাল

১. কোন গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে মহাজাগতিক কিউরেটররা বেশ সন্তুষ্ট – তৃতীয় গ্রহ (পৃথিবী)
২. কাকে প্রাণহীন বলা যায় – ভাইরাস
৩. ভাইরাসের মাঝে কখন জীবনের লক্ষণ দেখা যায়- অন্য প্রাণির সংস্পর্শে ত্রলে
৪. কোন ধরনের প্রাণিদের বেঁচে থাকার পদ্ধতি ভিন্ন – পানিতে থাকা প্রাণিদের
৫. কোন ধরনের প্রাণিদের একটির ভিতরে আবার অত্যন্ত নিম্নশ্রেণীর বুদ্ধিরর বিকাশ হয়েছে – গরম রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণিদের
৬. কোথায় কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই – ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মাঝে
৭. সব প্রাণির মূল গঠনটি কী দিয়ে হয়েছে – DNA
৮. সব প্রাণির DNA – একই রকম
৯. সবচেয়ে সহজ ও সবচেয়ে কঠিন প্রাণিটির গঠন কেমন – একই রকম
১০. সব প্রাণি কী দিয়ে তৈরি – একই বেস পেয়ার দিয়ে
১১. DNA দিয়ে তৈরি আছে – প্রাণিটির বিকাশের নকশা
১২. আকারে ছোট, গঠন সহজ, মাঝে কোনো বৈচিত্র নেই – ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার
১৩. আকারে বড় এবং সংরক্ষণ কঠিন – হাতি বা নীল তিমি
১৪. সাপ – সরীসৃপ
১৫. বাঘ – স্তন্যপায়ী
১৬. একসাথে থাকে ও দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় – কুকুর
১৭. নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে – কুকুর
১৮. স্বকীয়তা লোপ পাচ্ছে – গৃহপালিত প্রাণিদের
১৯. দীর্ঘ সময় খেতে হয় ও ঘাস লতা পাতা খেয়ে কাটায় – হনিণ
২০. সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে – মানুষ
২১. মানুষ ত্রকে অন্যের উপর কোন বোমা ফেলছে – নিউক্লিয়ার
২২. পৃথিবী ত্রক সময় নিয়ন্ত্রণ করবে কারা – পিঁপড়া



গদ্য – নেকলেস
--গীঁ দ্যা মোপাসা

গুরুত্বপূর্ণ

১. গল্পের নায়কের নাম – মসিঁয়ে/মসিঁয়ে লোইসেল
২. গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল / মাদাম লোইসেল
৩. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম ফোরস্টিয়ার
৪. নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম হয়েছে – কেরানির ঘরে
৫. মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে – শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
৬. কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
৭. তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
৮. কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ পরিবারের মেয়েদের
৯. রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
১০. কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা শুনবেন – মুরগির পাখনা
১১. সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
১২. মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া গহনা
১৩. মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে ছিলো – “কনভেন্ট ” ত্রর সহকারী
১৪. ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
১৫. “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি ” উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
১৬. পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত ফ্রাঁ
১৭. মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি ” শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের সমভূমিতে
১৮. মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা – আগামী গ্রীষ্মে
১৯. মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল – “বন্দুক ” কেনার জন্য
২০. লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
২১. কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
২২. মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল – মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
২৩. হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে থাকল – সিন নদীর দিকে
২৪. প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে – নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
২৫. হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
২৬. হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০ ফ্রাঁ।
২৭. ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
২৮. লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
২৯. মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
৩০. ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০ ফ্রাঁ




HSC-2016 বাংলা প্রথম পত্র (ঢাকা বোর্ড) MCQ Question-এর সমাধান

সেট ক

১. ‘বিড়াল রচনায় “তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্যজাতির-
উত্তর: (ক) রোগ।
২. বৃক্ষের অঙ্কুরিত হওয়া থেকে ফলবান হওয়া পর্যন্ত সেখানে কেবলই-
উত্তর: (ঘ) বৃদ্ধির ইতিহাস।
৩. “স্থাপিলা বিধুরে বিধি স্থানুর ললাটে; পড়ি কি ভূতলে শশী খান গড়াগড়ি ধূলায়?”-বাক্যটি প্রকাশ পেয়েছে-
উত্তর: (ঘ) আত্মমর্যাদা।
৬. চার্বাক কে?
উত্তর: (খ) বস্তুবাদী দার্শনিক ও মুনি।
৭. “আমার কন্যার গহনা আমি চুরি করিব এ কথা যারা মনে করে তাদের হাতে আমি কন্যা দিতে পারি না।”-উক্তিটিতে প্রকাশ পেয়েছে শম্ভুনাথ বাবুর-
উত্তর: (ঘ) আত্মমর্যাদাবোধ।
৮. উদ্দীপকের ‘বর্ষবরণ’ তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কোন বিষয়ের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
উত্তর: (ঘ) বসন্ত বন্দনা ।
৯. আহ্লাদিকে তার স্বামী যেভাবে নিয়ে যাবে বলে কৈলাশকে জানায়-
উত্তর: (গ) মামলা করে।
১০. ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতায় “চতুর্দিকে মানবিক বাগান, কমলবন হচ্ছে-।”
উত্তর: (ক) তছনছ।
১১. এন্ডি কাপড় তৈরি বন্ধ হওয়ার কারণ কী?
উত্তর: (ঘ) সভ্যতার আগ্রাসন।
১২. উদ্দীপকের জসীমউদ্দীন ‘ঐকতান’ কবিতার আলোকে কোন ধরনের কবি?
উত্তর: (ক) নির্বাক মনের।
১৩. জাদুঘরের ‘জাদু’ শব্দটির আগমন কোন ভাষা থেকে?
উত্তর: (ঘ) ফারসি।
১৪. “স্পর্ধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি,”-‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার চরণটিতে প্রকাশ পেয়েছে তরুণদের-
উত্তর: (ঘ) আত্মনির্ভরতা।
১৫, উদ্দীপকের শিক্ষক ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
উত্তর: (ক) গান্ধীজী।
১৬. “আওয়ামী লীগের কোনো কর্মীস্থ বোধ হয় আর বাইরে নাই।”-উক্তিটিতে প্রকাশ পেয়েছে আওয়ামী লীগ কর্মীদের-
উত্তর: (ক) বন্ধীদশা।
১৭. ‘লোক-লোকান্তর’ কবিতায় কবির চেতনার পাখির রঙ কী?
উত্তর: (খ) শাদা।
১৮. “-কী মিঞা? তোমার দিলে কি ময়লা আছে?” উক্তিটি কার?
উত্তর: (ক) মজিদের।
১৯. নবাব সিরাজউদ্দৌলা কাকে আলিনগরের দেওয়ান নিযুক্ত করেছিলেন?
উত্তর: (ক) মানিক চাঁদকে।
২০. “রক্তে আমার অনাদি অস্থি”-চরণটিতে প্রকাশ পেয়েছে-
উত্তর: (খ) জাতিসত্তার ঐতিহ্যকে ধারণের অনুভূতি।
২১, উদ্দীপকে মির্জা সাহেবের চেয়ারম্যান হবার আকাঙ্ক্ষা ‘সেই অস্ত্র’ কবিতার কোন অনুষঙ্গের সাথে তুলনীয়?
উত্তর: (ঘ) আধিপত্যের লোভ।
২২. ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ প্রবন্ধে বর্ণিত কাদের দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত নয়?
উত্তর: (খ) সরীসৃপের।
২৩. “তার বাসকক্ষের দারিদ্র্য, হতশ্রী দেওয়াল, জীর্ণ চেয়ার, এবং বিবর্ণ জিনিসপত্রের জন্য সে ব্যাথিত হতো।”- ‘নেকলেস’ পল্পে মাতিলদার এ অনুভূতির কারণ তার-
উত্তর: (খ) উচ্চাকাঙ্ক্ষা।
২৪. উদ্দীপকের স্বপন ‘লালসালু’ উপন্যাসের কোন চরিত্রকে স্মরণ করায়?
উত্তর: (গ) আক্কাস।
২৫. উদ্দীপকে প্রকাশিত হয়েছে লালসালু উপন্যাসের-
উত্তর: (গ) স্বার্থান্ধতা।
২৬. “ফরাসিরা ডাকাত আর ইংরেজরা অতিশয় সজ্জন ব্যক্তি, কেমন?”-উক্তিটি কার?
উত্তর: (ঘ) সিরাজের।
২৭. ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে” কবিতায় সন্ধ্যার বাতাসে কে উড়ে যায়?
উত্তর: (গ) সুদর্শন।
২৮. “তাঁর করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল”-‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার চরণটিতে বোঝানো হয়েছে পূর্বপুরুষদের-
উত্তর: (ঘ) মৃত্তিকা সংলগ্নতা।
২৯. “আজ নবাবকে ডোবাচ্ছেন, কাল আমাদের পথে বসাবেন না তা কি বিশ্বাস করা যায়?”-ক্লাইভের এ উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে মীরজাফর ও তার সঙ্গীদের প্রতি-
উত্তর: (খ) সন্দেহ।
৩০. উদ্দীপকের ভৃত্য করিম ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন চরিত্রের অনুরূপ?
উত্তর: (গ) মোহনলাল।
৩১. নূরলদীন একদিন ডাক দিয়েছিল কত সনে?
উত্তর: (ক) ১১৮৯।
৩২. “রহিমাও কেঁদে ওঠে, কী একটা মহাভয় তার রক্ত শীতল করে দেয়।”- ‘লালসালু’ উপন্যাসের উদ্ধৃতিতে রহিমার ভয়ের কারণ-
উত্তর: (ঘ) মাজারের ঐশী শক্তির কল্পনা।
৩৩. উদ্দীপক ও ‘রেইনকোট’ গল্পে যুগপৎ প্রকাশিত হয়েছে-
উত্তর: (ক) বিদেশী ভাষার আগ্রাসন।
৩৪. ‘লালসালু’ উপন্যাসে অশীতিপর বৃদ্ধ কে?
উত্তর: ( গ) সলেমনের বাপ।



এইচএসসি‬ বাংলা ১ম পত্র গল্পের মূল বিষয়বস্তু:

১.বিড়াল-ক্ষুধার্ত ও সমাজেএ অবহেলিতদের প্রতি সহমর্মিতা ৷
২. অপরিচিতা*-যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে নারী পুরুষের সম্মিলিত প্রতিরোধ ৷
৩.চাষার দুক্ষু- সভ্যতার মাত্রাধিক্য, বিলাসিতা, অনুকরণ প্রিয়তাই দারিদ্রের কারণ ৷
৪.আহবান- উদার মানবিক সম্পর্ক
৫. আমার পথ -আমি’কে জানা ,নিজেকে জানা সত্য উপলব্ধি করা
৬.জীবন ও বৃক্ষ* - পরার্থে আত্মনিবেদন
৭.মাসি-পিসি-পুরুষশাসিত সমাজে স্বামী পরিত্যাক্তা আহ্লাদীকে নিয়ে মাসি-পিষির বুদ্ধিদীপ্ত ও সাহসী পদক্ষেপ ৷
৮.বায়ান্নর দিনগুলো- ভাষা আন্দোলনের সময় বংগবন্ধুর আত্মজীবনী ৷
৯.জাদুঘরে কেন যাব? --পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহের সংগ্রহ সংরক্ষিত থাকে। জাদুঘরে বৈজ্ঞানিক, শৈল্পিক ও ঐতিহাসিক গুরুত্বসম্পন্ন।
১০.রেইনকোট Must- রেইনকোট পরে নুরুল হুদার মদ্ধ্যে উষনতা, সাহস ও দেশপ্রেম সঞ্চার ৷
১১.মহাজগতিক কিউরেটর- সমাজ, পরিবেশ ও পৃথিবিকে সম্পর্কে মানুষের উদাসীনতা ৷
১২.নেকলেস - শ্রেষ্ঠত্ব, আভিজাত্য, কল্পনাবিলাসী আচ্ছন্ন নারীর পরিণাম ও দারিদ্রতার দু:খ কষ্ট ও পরিশ্রমের গল্প ৷
১৩.বিভীষণ-দেশপ্রেম (মেঘনাথ) ও দেশ বৈরিতা (বিভীষন)
১৪.ঐকতান*-অপ্রাপ্তি ও অপুর্নতার স্বত:স্ফুর্ত স্বীকারক্তি ৷
১৫.সাম্যবাদী ( ) অসাম্প্রদায়িকতা ৷
১৬. এই পৃথিবীতে -বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ননা!
১৭.তাহারই মনে পড়ে *- সৃজনশীল-প্রকৃতিত গতিময়তা ও বিচ্ছেদবেদনা ৷
১৮.সেই অস্ত্র- - ভালবাসার প্রয়োজনীয়তা ৷
১৯.আঠারো বছর বয়স - বয়সন্ধিকালের অপ্রতিরুদ্ধতা৷
২০.ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯****- সংগ্রামী চেতনা ৷
২১.আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি-- পুর্বপুরুষ এর সংস্কৃতির শেকড় সন্ধান ৷
২২.নুরলদীন -সামন্তবাদ ও সম্রাজ্যবাদ বিরোধী কৃষনেতা নুরুলদীনের সংগ্রামের ইতিহাস ৷
২৩.লোক-লোকান্তর-প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাধ্যমে কবির কাবচেতনার প্রকাশ ৷
২৪. রক্তে আমার অনাদি অস্থি - নদীমাতৃক বাংলাদেশের বর্ননা ৷