শনিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৮

বাণী চিরন্তন


“অনেক কিছু ফিরে আসে, ফিরিয়ে আনা যায়, কিন্তু সময়কে ফিরিয়ে আনা যায় না ” -আবুল ফজল

“কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিকর।” -প্লেটো।

“যারা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা কখনও অন্যের দুঃখ কষ্টকে উপলদ্ধি করতে পারেনা। -রেদোয়ান মাসুদ

“গোপন কথা তোমার গোলাম। ফাঁস করে দিলে তুমি তার গোলাম।" -আরবি প্রবাদ

“ বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে। -মিল্টন

“যারা বলে অসম্ভব, অসম্ভব তাদের দুয়ারেই বেশি হানা দেয়। -জন সার্কল

“কোনদিন, আচমকা একদিন ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে, "চলো", যেদিকে দু'চোখ যায় চলে যাই, যাবে? - হেলাল হাফিজ

মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

সি এস এস ফাই ল লেখা


Google Chrome

Google Chrome is a free, open-source web browser developed by Google, released in 2008.

Note: The article tag is not supported in Internet Explorer 8 and earlier versions.

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ
লেখক: মাইকেল মধুসূদন দত্ত

“এতক্ষণে”– অরিন্দম কহিলা বিষাদে,
“জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিল
রক্ষপুরে! হায়, তাত, উচিত কি তব
এ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী!
সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ! শূলিশম্ভুনিভ
কুম্ভকর্ণ? ভ্রাতৃপুত্র বাসববিজয়ী!
that is a pen.
e center-aligned

kobita aurtho Copyright 1999-2018.

All content and graphics on this web site are the property of the company Refsnes Datইাইপাতা টিতে মিডেল ট্রেক্স বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয় োডিং লেখাএব অ্যাড্রেস লিখা,এতক্ষণে জানতে পারলাম লক্ষণ কী করে এই রাক্ষসপুরের ভিতরে প্রবেশ করলো ,হায় চাচা ,একাজ করা কি উচিৎ তোমার মা হচ্ছে সতী নিকষা এব্ং ভাই শ্রেষ্ঠ রাক্ষস রাবণ । মহাদেব বা শিবের মত ভাই কুম্ভকর্ন ভাইয়ের ছেলে সে [মেঘনাদ] নিজে হচ্ছে ইন্দ্রবিজয়ী .



This text will be center-aligned.
This text will be center-aligned.
This text will be center-aligned.
This text will be center-aligned.
This text will be center-aligned.

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ
লেখক: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
“এতক্ষণে”– অরিন্দম কহিলা বিষাদে,
“জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিল
রক্ষপুরে! হায়, তাত, উচিত কি তব
এ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী!
সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ! শূলিশম্ভুনিভ
কুম্ভকর্ণ? ভ্রাতৃপুত্র বাসববিজয়ী!
that is a pen.
e center-aligned


kobita aurtho Copyright 1999-2018.

All content and graphics on this web site are the property of the company Refsnes Datইাইপাতা টিতে মিডেল ট্রেক্স বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয় োডিং লেখাএব অ্যাড্রেস লিখা,এতক্ষণে জানতে পারলাম লক্ষণ কী করে এই রাক্ষসপুরের ভিতরে প্রবেশ করলো ,হায় চাচা ,একাজ করা কি উচিৎ তোমার মা হচ্ছে সতী নিকষা এব্ং ভাই শ্রেষ্ঠ রাক্ষস রাবণ । মহাদেব বা শিবের মত ভাই কুম্ভকর্ন ভাইয়ের ছেলে সে [মেঘনাদ] নিজে হচ্ছে ইন্দ্রবিজয়ী .



Emphasized text
Strong text
A piece of computer code
Sample output from a computer program
Keyboard input
Variable Emphasized text বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
Strong text বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
A piece of computer code বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
Sample output from a computer program বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
Keyboard input বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
Variable বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয়
Written by Jccccccccon Doe.
Visit us at:
Example.com
Box 564, Disneyland
USA

Simple Pagination


Copyright 1999-2018.

- by Refsnes Data. All Rights Reserved.

All content and graphics on this - by Refsnes Data. All Rights Reserved. web site are the property of the company Refsnes Datইাইপাতা টিতে মিডেল ট্রেক্স বামদিক হতে লেখা মাঝখান থেকে লেখা যাবতীয় োডিং লেখাএব অ্যাড্রেস লিখা,এতক্ষণে জানতে পারলাম লক্ষণ কী করে এই রাক্ষসপুরের ভিতরে প্রবেশ করলো ,হায় চাচা ,একাজ করা কি উচিৎ তোমার মা হচ্ছে সতী নিকষা এব্ং ভাই শ্রেষ্ঠ রাক্ষস রাবণ । মহাদেব বা শিবের মত ভাই কুম্ভকর্ন ভাইয়ের ছেলে সে [মেঘনাদ] নিজে হচ্ছে ইন্দ্রবিজয়ী .




প্রতিবেদন


প্রতিবেদনে
প্রতিবেদন লেখার নিয়ম প্রতিবেদনে দশ নম্বর। একটু সতর্কভাবে লেখলে এতে সাত/আট নম্বর পাওয়া সম্ভব। ভুল হলে দশে শূন্য পাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কাজেই বাংলায় এ+ পেতে হলে প্রতিবেদনে গুরুত্ব দেওয়া অত্যাবশ্যক। প্রতিবেদনের নির্দিষ্ট শ্রেণিবিভাগ নেই। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেদন নানা রকম হতে পারে। নবম-দশম শ্রেণিতে প্রতিবেদনকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথা : সংবাদ প্রতিবেদন, তদন্ত প্রতিবেদন ও সাধারণ প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন। সংবাদ প্রতিবেদন লেখার কৌশল শিরোনাম ছাড়া সংবাদ প্রতিবেদন হয় না। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খবরের একটি সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু শিরোনামে প্রকাশ পায়। শিরোনাম দেখেই পাঠক সিদ্ধান্ত নেন, খবরটি তিনি পড়বেন কি-না। প্রতিবেদকের নাম বা পদবী, প্রতিবেদন তৈরির স্থান ও ঘটনার একটা সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু নিয়ে শুরু হয় সংবাদ প্রতিবেদন। এটা দু’তিন লাইনের মধ্যে শেষ হয়ে থাকে। এরপরের অংশে বিস্তারিত বর্ণনা লিখতে হয়। সংবাদ প্রতিবেদন লেখার সুবিধা হলো Ñ এতে শুধু শিরোনাম লিখেই সরাসরি মূল লেখায় চলে যাওয়া যায়। এ ধরনের প্রতিবেদন লিখতে গিয়ে সম্পাদকের নিকট আনুষ্ঠানিক পত্র কিংবা খাম আঁকার প্রয়োজন নেই। প্রশ্নে সংবাদপত্র বা প্রতিবেদকের নাম থাকলে সেটা অনুসরণ করতে হবে। আর তা না থাকলে কাল্পনিক নাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণ প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার কৌশল

一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一一
কাব্যগন্থ মহাপৃথিবী
mozahid
10/7/2018,thuesday

সোমবার, ৯ জুলাই, ২০১৮

জীবনান্দদাশের কবিতা

“জীবনান্দদাশের কবিতা”

বুনো হাঁস
পেঁচার ধূসর পাখা উড়ে যায় নক্ষত্রের পানে—
জলা মাঠ ছেড়ে দিয়ে চাঁদের আহ্বানে
বুনো হাঁস পাখা মেলে— সাঁই-সাঁই শব্দ শুনি তার;
এক— দুই— তিন— চার— অজস্র— অপার—

রাত্রির কিনার দিয়ে তাহাদের ক্ষিপ্র ডানা ঝাড়া
এঞ্জিনের মতো শব্দে; ছুটিতেছে— ছুটিতেছে তা’রা।
তারপর প’ড়ে থাকে নক্ষত্রের বিশাল আকাশ,
হাঁসের গায়ের ঘ্রাণ— দু-একটা কল্পনার হাঁস;

মনে পড়ে কবেকার পাড়াগাঁর অরুণিমা সান্যালের মুখ;
উড়ুক উড়ুক তা’রা পউষের জ্যোৎস্নায় নীরবে উড়ুক
কল্পনার হাঁস সব; পৃথিবীর সব ধ্বনি সব রং মুছে গেলে পর
উড়ুক উড়ুক তা’রা হৃদয়ের শব্দহীন জ্যোৎস্নার ভিতর।

কাব্যগন্থ মহাপৃথিবী

“জীবনান্দদাশের কবিতা”

সুবিনয় মুস্তফী.
সুবিনয় মুস্তফীর কথা মনে পড়ে এই হেমন্তের রাতে।
এক সাথে বেরাল ও বেরালের-মুখে-ধরা-ইঁদুর হাসাতে
এমন আশ্চর্য শক্তি ছিলো ভূয়োদর্শী যুবার।
ইঁদুরকে খেতে-খেতে শাদা বেরালের ব্যবহার,
অথবা টুকরো হ’তে-হ’তে সেই ভারিক্কে ইঁদুর:
বৈকুণ্ঠ ও নরকের থেকে তা’রা দুই জনে কতোখানি দূর
ভুলে গিয়ে আধে আলো অন্ধকারে হেঁচকা মাটির পৃথিবীতে
আরো কিছুদিন বেঁচে কিছুটা আমেজ পেয়ে নিতে
কিছুটা সুবিধা ক’রে দিতে যেত— মাটির দরের মতো রেটে;
তবুও বেদম হেসে খিল ধ’রে যেত ব’লে বেরালের পেটে
ইঁদুর ‘হুর্‌রে’ ব’লে হেসে খুন হ’তো সেই খিল কেটে-কেটে।


“জীবনান্দদাশের কবিতা”

মহাপৃথিবী গ্রন্থ
শঙ্খমালা
কান্তারের পথ ছেড়ে সন্ধ্যার আঁধারে
সে কে এক নারী এসে ডাকিল আমারে,
বলিল, তোমারে চাই: বেতের ফলের মতো নীলাভ ব্যথিত তোমার দুই চোখ
খুঁজেছি নক্ষত্রে আমি— কুয়াশার পাখ্‌নায়—
সন্ধ্যার নদীর জলে নামে যে-আলোক
জোনাকির দেহ হ‌তে— খুঁজেছি তোমাকে সেইখানে—
ধূসর পেঁচার মতো ডানা মেলে অঘ্রাণের অন্ধকারে
ধানসিড়ি বেয়ে-বেয়ে
সোনার সিঁড়ির মতো ধানে আর ধানে
তোমারে খুঁজেছি আমি নির্জন পেঁচার মতো প্রাণে।

দেখিলাম দেহ তার বিমর্ষ পাখির রঙে ভরা:
সন্ধ্যার আঁধারে ভিজে শিরীষের ডালে যেই পাখি দেয় ধরা—
বাঁকা চাঁদ থাকে যার মাথার উপর,
শিং-এর মতন বাঁকা নীল চাঁদ শোনে যার স্বর।

কড়ির মতন শাদা মুখ তার,
দুইখানা হাত তার হিম;
চোখে তার হিজল কাঠের রক্তিম
চিতা জ্বলে: দখিন শিয়রে মাথা শঙ্খমালা যেন পুড়ে যায়
সে-আগুনে হায়।

চোখে তার
যেন শত শতাব্দীর নীল অন্ধকার;
স্তন তার
করুণ শঙ্খের মতো— দুধে আৰ্দ্ৰ— কবেকার শঙ্খিনীমালার;
এ-পৃথিবী একবার পায় তারে, পায়নাকো আর।

“জীবনান্দদাশের কবিতা”

বনলতা সেন
হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।

সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।।



কাব্যগন্থ বনলতা সেন
mozahid
10/7/2018,thuesday