শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

আদার গুনাগুণ


Bootstrap Example

শিরোনাম লেখ

আল্লাহ তায়ালার অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে একটি হচ্ছে আদা। মহৌষধ নামে খ্যাত এ আদার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভেষজ গুণ। এই ভেষজ গুণের দ্বারা আদা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যরক্ষার সাথে সাথে ত্বকের কাজ করে থাকে। নিত্য প্রয়োজনীয় এ আদায় রয়েছে-ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্ক, লবণ, পটাশিয়াম, ভোলাটাইল, অয়েল ইত্যাদি। এটি একটি ভেষজ ওষুধ। আদা খাদ্যশিল্পে, পানীয় তৈরিতে, আচার, ওষুধ ও সুগন্ধি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। আদা শুকনো অথবা ভেজা দুভাবেই খাওয়া যায়। কেউ কেউ আদার সাথে মধু মিশিয়ে খেয়ে থাকেন।

আদার কিছু গুণাগুণ
১. আদা আপনাকে পেটের অস্বস্তিদায়ক যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে রাখবে। গ্যাস্ট্রিক সমস্যাতেও আদা বেশ কার্যকর। ২. আদা খেলে শরীরের অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দূর হয়। ৩. আদাতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক যা শরীরের রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ৪. হাজার বছর ধরে আদা এশিয়া মহাদেশে ঠা-া এবং কফজনিত অসুখ নিরাময়ে ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়। ৫. আদা খেলে কোলন ক্যান্সার এবং জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। ৬. আদা প্রাকৃতিক পেইন কিলার যা ব্যথানাশকের কাজ করে। বাতজনিত গাঁটে ও মাথাব্যথায় আদা বেশ কার্যকর। ৭. আদায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট রয়েছে, যা শরীরের রোগজীবাণু ধ্বংস করে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৮. আদা শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে। ৯. সকালে ঘুম থেকে উঠে অসুস্থ বোধ করলে আদা খেতে পারেন, এতে সমস্যা আস্তে আস্তে কেটে যাবে। ১০. ক্ষুধামন্দা ভাব থাকলে খাওয়ার আগে একটু আদা খেয়ে নেন, তা কমে গিয়ে বমিভাবও কমে যাবে। ১১. নিয়মিত আদা খেলে শরীরের হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা দূর করে। ১২. আদা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আদার নির্যাস শরীরের কোষে গ্লুকোজের শোষণক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে দীর্ঘমেয়াদে সুগারের স্তর ঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে এবং কোষগুলোতে নির্বিগ্নে ইনসুলিনের চলাচল ঠিক রাখে। ১৩. রক্তের অনুচক্রিকা এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক রাখতেও আদা দারুণ কার্যকর। ১৪. গর্ভধারণের প্রথম দিকে গর্ভবতী মায়ের শরীর সকালবেলা খারাপ লাগতে পারে। এ সময়ে অল্প অল্প কাঁচা আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে সুস্থ থাকা যায়। ১৫. আমাশয়, জন্ডিস, পেট ফাঁপা রোধে আদার রসে খুব উপকার পাওয়া যায়। ১৬. আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে। ১৭. আদা দেহের ক্ষতস্থান দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে। আদায় নিহিত অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট যে কোনো কাটাছেঁড়া বা ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে। ১৮. আদা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে উত্তেজিত করে রক্ত পরিসঞ্চালন বৃদ্ধি করে, রক্তনালী প্রসারিত করে। ফলে শীতকালেও শরীর গরম রাখে। ১৯. আদার রস রক্তশূন্যতা দূর করে। ২০. আদায় ভিটামিন-ই এবি ও সি থাকার কারণে চুল পড়া রোধ করে। নিয়মিত কাঁচা আদা খাওয়ার অভ্যাস চুলের গোড়াকে মজবুত করে। ২১. আদা পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে, এটি আবার ত্বকের জন্যও উপকারী। ২২. নিয়মিত আদা খেলে ত্বকের ব্রণ ওঠা বন্ধ হয় এবং ত্বক পরিষ্কার ও মশ্রিণ রাখে। ২৩. যারা গলার চর্চা করেন তাদের গলা পরিষ্কার রাখার জন্য আদা আর লবণ খুবই উপকারী। ২৪. বাতব্যথা একটি নিত্য সমস্যা, বিশেষ করে আমবাত হলে- ১ চামচ আদার রস ও ১০ গ্রাম পুরনো আখের গুঁড় মিশিয়ে প্রতিদিন রোজ সকালে ১ বার করে ১ মাস খেলে সেরে যাবে। ২৫. জটিল আমাশয় হলে আদা শুকিয়ে গুঁড়া করে ১ গ্রাম পরিমাণ ইষৎ উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন দু’বার করে ভালো না হওয়া পর্যন্ত খেতে হবে। ২৬. হিক্কা বা হেঁচকির জন্য এককাপ ছাগলের দুধের সাথে ১ চামচ আদার রস মিশিয়ে খেলে সঙ্গে সঙ্গে ঘন ঘন হেঁচকি সমস্যা কমে যাবে। ২৭. বসন্ত গুটি হলে ১ চামচ আদার রস ও ১ চামচ তুলসি পাতার রস মিশিয়ে দু’বার খেলেই বসন্তের গুটি বের হয়ে যাবে। ২৮. মাইগ্রেনের ব্যথা, কিডনির জটিলতা দূর করতে আদার ভূমিকা অপরিসীম। ২৯. বমি বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। ৩০. অতিরিক্ত ওজন কমাতেও আদা সাহায্য করে। ৩১. আদা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। ৩২. আদা মল পরিষ্কার করে। ৩৩. আদার রস শরীরকে শীতল রাখে। ৩৪. আদা লিভারের শক্তি, কৃমি নিঃসরণ করে, নাক, কান, গলাজনিত রোগের উপশম করে। ৩৫. আদা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়, কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। ৩৬. শরীরের পুষ্টি উপাদানগুলো শোষণ করার ক্ষেত্রে আদা কোষসমূহের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ৩৭. আদায় থাকা কিছু উপাদান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। ৩৮. অনেকে গাড়িতে উঠলে বমি হয় কিংবা বমির ভাব হয়। এ সমস্যা এড়াতে ভ্রমণের আগেই এক টুকরা আদা মুখে ফেলে দিন। ৩৯. আদা খেলে মহিলাদের মাসিকের সময় তল পেট ব্যথা ও শারীরিক অস্বস্তি দূর হয়। ৪০. আদা কোলন ক্যান্সার রোধে উপকারী। ৪১. প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমাণের আদা কুচি খাওয়ার অভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। ৪২. প্রতিদিন কাঁচা আদা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করলে সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়বে না। আদার মধ্যে যে অ্যান্টিএইজিং উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তা দেহের টক্সিন দূর করে এবং দেহে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে। ৪৩. আদা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কার্যকরভাবে কমাতে সাহায্য করে। ৪৪. ক্লান্ত মাংসপেশি ও শীতে কুচকে যাওয়া ত্বকের চিকিৎসায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করার জন্য আদার রসের ভূমিকা অতুলনীয়। গরম পানিতে চার টেবিল চামচ আদাকুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সেই পানিতে গোসল করলে ক্লান্ত মাংশপেশি, কুচকে যাওয়া ত্বক ও রক্ত সঞ্চালন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসছে। ৪৫. ডায়রিয়ার ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও আদার বিকল্প নেই। ৪৬. বার বার আদার রস খেলে ফুড পয়জনিং ও পেটের সমস্যা খুব সহজেই ভালো হয়ে যাবে। ৪৭. অপারেশনের পর কাঁচা আদা খান। দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে। ৪৮. আদা বাটা দিনে তিন থেকে চারবার লাগান শ্বেতি রোগ ভালো হয়ে যাবে। একই নিয়মে ৪ থেকে ১২ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন। আদা খাওয়ার কয়েক পদ্ধতি ১. আদায় সামান্য পানি দিয়ে থেতলে নিন। আদার রস ও আদা গরম পানিতে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। চা বানানোর জন্যে এই পানি ব্যবহার করুন। ২. আদা ছুলে, সামান্য লেবুর রস মেশান। হজমে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে। ৩. সারা দিনে ৫০ গ্রাম আদা খেতে পারেন। পাউডারড জিঞ্জার আদা চামচ করে দিনে ৩ বার খেতে পারেন। আদা সরু লম্বা করে চিকন করে কেটে নিন। সামান্য লবণ, গোলমরিচ মেশান। ৪. পানি ফুটিয়ে নিন। এবারে দুধ, মসলা, আদার রস, চা পাতা দিয়ে আরো একবার ফুটিয়ে নিন। কাপে চিনি দিয়ে পরিবেশন করুন। ওপরে সামান্য এলাচগুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে পারেন। ৫. হজমে সাহায্য করার জন্যে আদা দিয়ে সিরাপ বানিয়ে নিন। জিরে গুঁড়ো, বিট নুন, আদার রস, লেবুর রস, ঠা-া জল একসাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। তৈরি আদার সিরাপ। দুপুরে বা রাতের খাবারের পরে এই সিরাপ খেতে পারেন। ৬. ভিনিগারে আদার টুকরো, লবণ, মরিচ দিয়ে কিছু দিন রাখুন। খাওয়ার সময় আচার হিসেবে খেতে পারেন। তাই আসুন, আল্লাহর দেয়া মহৌষধ আদার সুষ্ঠু ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনে সুস্থতার ধারা অব্যাহত রাখি।
ষ কাজী এম এস এমরান কাদেরী সাংবাদিক ও কলামিস্ট, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম।

শিরোনাম লেখ


Frozen

The response to the animations was ridiculous.


The Fault in Our Stars

Touching, gripping and genuinely well made.


The Avengers

A huge success for Marvel and Disney.


রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

ইসলামে চলার আদব

যেখানেই মানুষ ও সমাজ আছে, সেখানেই রাস্তা আছে। রাস্তা কিন্তু কারো একা চলার জন্য নয়। তাছাড়া রাস্তার ধারে-পাশে থাকে ঘর-বাড়ি, দোকান-পসার। রাস্তায় চলে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সব শ্রেণীর মানুষ। আর এই জন্যই রাস্তা সম্পর্কীয় বিভিন্ন আদব রয়েছে ইসলামে।

ইসলামে আদব সমূহ জানার জন্য আপনারা এই ব্লগটি ভিজিট করতে পারেন।এখানে পানাহারের আদব,সফরের আদব,সালামের আদব সহ বিভিন্ন প্রকার আদব-কায়দা সম্পর্কে জানতে পারবেন ।

ইসলামের আদব সমূহ ‘বাংলা হাদিস ’

সোমবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

এইচ এস সি মডেল টেষ্ট 4

Bootstrap Example
I sub.... ............... bfm am vertically............... and horizontally centered.
১। জিও শব্দের অর্থ কী ?
ক পৃথিবী খ বর্ণনা
গ ভূগোল ঘ বায়ূমন্ডল
২। জিওগ্রাফী শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ?
ক.রিচার্ড হার্টসোল খ ই এ ম্যাকনি
গ. ইরাটসথেনিস ঘ . ডাডলি স্ট্যাম্প
৩। প্রাকৃতিক ভূগোলের বৈশিষ্ট্য হলো --
ক.পরির্বতনশীলতা খ অপরির্বতনশীলতা
গ.প্রাণি সম্পর্কে আলোচনা করা ঘ. বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান
৪। প্রাকৃতিক ভূগোলের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো পৃথিবীর
ক .নগর ও বসতি সম্পর্কে জানা খ . প্রাকৃতিক অবয়ব অধ্যয়ন করা
গ.জনসংখ্যা বয়স কাঠামো জানা ঘ.প্রাকৃতিক অবয়ব গঠন ও পরির্বতন প্রক্রিয়া জানা
৫। নিচের কোনটি অশ্বমন্ডলের অর্ন্তভূক্ত ?
ক.শিলা ও খনিজ খ . বায়ূর উপাদান
গ. সমুদ্রস্রোত ঘ. মহীসোপান
৬। ভূপৃষ্ঠের শতকারা কত ভাগ পানি ?
খ. ৬৯ ভাগ খ . ৭২ ভাগ
গ.৭৩ ভাগ ঘ . ৭৪ ভাগ
৭। বায়ূমন্ডলের গঠনকারী গ্যাসীয় উপাদানের মধ্যে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ।
ক.নাইট্রোজেন খ . অক্সিজেন
গ. আরগান ঘ. হিলিয়াম
৮। মোচাকৃতি হয় -
ক. ভঙ্গিল র্পবত খ. আগ্নেয় র্পবত
গ. স্তুপ র্পবত ঘ . ল্যাকোলিথ র্পবত
৯। সৌরজগতের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ কোনটি ?
ক. বুধ খ. শুক্র গ. পৃথিবী ঘ মঙ্গল
১০। পৃথিবীর কেন্দ্রের উত্তাপ কত ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড ?
ক. ২৫০০
খ. ৩০০০
গ. ৪৫০০ ডিগ্রী সে:
ঘ . ৬০০০ ডিগ্রী সে:
১১। বলিভিয়া কোন জাতীয় মালভূমি ?
ক. র্পবতবেষ্টিত খ পাদদেশীয়
গ মহাদেশীয় ঘ. ক্ষয়প্রাপ্ত
১২। কেনদ্রমন্ডলের প্রধান উপাদান কোনটি ?
ক. নিকেল ও লোহা খ. সিলিকন ও ম্যাগনেসিয়াম
গ.অ্যালুমিনিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম ঘ. অ্যালুমিনিয়াম ও সিলিকন
১৩। পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ কোনটি ?
ক. অস্ট্রেলিয়া
খ. বাংলাদেশ
গ. ফিনল্যান্ড
ঘ. মালদ্বীপ ।
১৪। পরিচলন বৃষ্টিপাত ঘতে কোন অঞ্চলে ?
ক নিরক্ষীয় অঞ্চলে খ. ক্রান্তীয় অঞ্চলে
গ.মেরু অঞ্চলে ঘ. উপ -ক্রান্তীয় অঞ্চলে
১৫। বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল সৃষ্টি হয় --
ক. পর্বতের পতিবাত ঢালে খ. পর্বতের অনুবাত ঢালে
গ.সমভূমি অঞ্চলে ঘ সমুদ্র থেকে দুরবর্তী অঞ্চলে
১৬। পাত সঞ্চালন মতবাদ প্রদান করেন কে ?
ক.লি পিনচন খ ডাডলি স্ট্যাম্প
গ.ইবাটস্‌থেনিস ঘ.রিচার্ড হাটশোন
১৭। ফরাসি ভূবিজ্ঞানী জেভিয়ার লী পিনচন কত সালে পাত-সঞ্চালনন মতবাদ প্রদান করেন ।
ক. ১৯৬১ সালে খ. ১৯৬৩ সালে
গ. ১৯৬৭ সালে ঘ. ১৯৬৮ সালে
১৮। ভূত্বক প্রধানত কয়টি পাতের উপর অবস্থিত ?
ক. ৫ খ. ৬ গ. ৭ ঘ. ৮ টি
১৯। ভুমিকম্প তীব্রতা পরিমাপক যন্ত্র কে আবিস্কার করেন ?
ক. জেভিয়ার লি পিনচন ক আলেকজান্ডার হামবোল্ড
গ. রিখটার ঘ. হার্টশোন
২০। রিখটার স্কেলের সাহায্যে কি পরিমাপ করা হয় ?
ক. বারিপাত খ ভুমিকম্পের তীব্রতা
গ. বায়ূপ্রবাহের গতি ঘ.স্রোতের তীব্রতা
২১। নিচের কোন অঞ্চলে ভূমিকম্প বেশি হয় ।
ক. ভঙ্গিল পর্বত ও আগ্নেয়গিরি খ. বনভূমি এবং পাহাড়ি
গ. সমভূমি ও মালভূমি ঘ. বনভূমি ও সমভূমি অঞ্চলে
২২। মুনামি শব্দের অর্থ কী ?
ক. ঢেউ খ চোখ গ.ঝড় ঘ. বন্যা্
২৩। ভুত্বকের গড় গভীরতা কত কিলোমিটার ?
ক.১০ খ ২০ গ .৩০ ঘ.৪০ কিলোমিটার
২৪। প্রতি কিলোমিটার উচ্চতায় বায়ূর তাপমাত্রা হ্রাস পায় ।
ক. ৫.৪ সে খ . ৬.৪ সে
গ. ৭.৪সে ঘ. ৮.৪ সে
২৫। বায়ূমন্ডলের ভূপৃষ্ঠ সংলগ্ন স্তর কোনটি ?
ক. ট্রাপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার
গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার
২৬। কোনটি বায়ূদুষণের স্থির উৎস নয় ?
ক. রেফ্রিজারেটর শিল্প খ. তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র
গ. শ্ল্পি প্রক্রিয়াকরণ ঘ. পরিবহন স্থল জল ও আকাশ পথে
২৭। বায়ূমন্ডলের রাসায়নিক গঠন ও বিভিন্ন গ্যাসের অনুপাত যেখারে প্রায় সমান থাকে তাকে বলে -
ক.সমমন্ডল খ . বিষমমন্ডল
গ. ওজোনোস্ফিয়ার ঘ. মেসোস্ফিয়ার
২৮। উদ্ভিদ ও জীবজগতের জন্য বায়ূমন্ডলের কোন স্তরটি উত্তম ?
ক. ট্রপোস্ফিয়ার ক স্ট্রাটোস্ফিয়ার
গ.থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার
২৯।জলবায়ূর উপাদান হল -
ক.উচ্চতা খ. অক্ষাংশ
গ.তাপমাত্রা ঘ.বনভূমি
৩০। উত্তর গোলার্ধ অয়ন বায়ূ প্রবাহিত হয় -
ক.উত্তর পূর্ব দিক হতে খ. পশ্চিম দিক হতে
গ.দক্ষিণ পশ্চিম দিক থেকে ঘ.দক্ষিণ পূর্ব দিক হতে

শনিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

মডেল টেষ্ট

মডেল টেষ্ট:নং ২ সময় ৩০মি

===========স্কুল
বিষয় বাংলা ১ম পত্র

নাম:-----------------

বায়ান্নর দিনগুলো

১। ‘আপনার বিরুদ্ধে আমাদের বলবার কিছু নাই’—কার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো অভিযোগ ছিল না?
ক. জেলার মোখলেসুর রহমান খ. আর্মড পুলিশের সুবাদার
গ. আইবি অফিসার ঘ. ট্যাক্সি ড্রাইভার

২। কোন কাজে মরণেও সুখ পাওয়া যায়?
ক. সম্মান রক্ষার্থে মৃত্যু
খ. শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে মৃত্যু
গ. অন্যায় ও অত্যাচারের প্রতিবাদে মৃত্যু
ঘ. জুলুম ও ঘৃণা সইতে না পারায় মৃত্যু

৩। ফরিদপুরের কারাগারে শোভাযাত্রীরা কেন হর্ন দিয়ে স্লোগান দিয়েছিল?
ক. বন্দীদের শোনানোর জন্য
খ. বন্দীদের সহানুভূতির জন্য
গ. বন্দীদের অনুপ্রাণিত করার জন্য
ঘ. বন্দীদের জাগ্রত করার জন্য।

৪। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ কী ধরনের রচনা?
ক. ভ্রমণকাহিনি খ. আত্মজীবনী
গ. সামাজিক উপন্যাস ঘ. ঐতিহাসিক নাটক

৫। মানুষ কিসের জন্য অন্ধ হয়ে যায়?
ক. ভালোবাসার মোহে খ. স্বার্থের জন্য
গ. ভোগের জন্য ঘ. ত্যাগের মহিমায়
# বাঙালিদের অকুতোভয় প্রতিরোধের মুখে পাকিস্তান সরকার বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। তবে এর বিনিময়ে এরা কেড়ে নেয় অনেক তাজা প্রাণ।

৬। উদ্দীপকের সঙ্গে তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন রচনার মিল রয়েছে?
ক. রক্তে আমার অনাদি অস্থি খ. ফেরুয়ারি ১৯৬৯
গ. নেকলেস ঘ. বায়ান্নর দিনগুলো

৭। এ মিলের অন্তর্নিহিত কারণ—
i. ভাষা আন্দোলন
ii. শহীদদের আত্মত্যাগ
iii. ১৯৬৯-এর অভ্যুত্থান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

৮। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলের ভেতর কিসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন?
ক. দাবি আদায়ের খ. জেল থেকে পালানোর
গ. অনশন করার ঘ. দেশকে রক্ষার

৯। জেলখানার জেল কর্তৃপক্ষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কী বোঝাতে চেষ্টা করল?
ক. শৃঙ্খলা রক্ষার কথা
খ. আন্দোলন না করার ব্যপারে
গ. ধর্মঘট প্রত্যাহারের জন্য
ঘ. অনশন ভাঙার জন্য

১০। মহিউদ্দিন ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কেন অনশন করেছিলেন?
ক. মাতৃভাষার দাবিতে খ. স্বাধীনতার জন্য
গ. জেল থেকে মুক্তির জন্য
ঘ. বিনা বিচারে আটক রাখার প্রতিবাদে

১১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোন ধরনের হরতাল পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন?
ক. সর্বাত্মক হরতাল
খ. শান্তিপূর্ণ হরতাল
গ. সহিংস হরতাল
ঘ. তীব্র প্রতিবাদমূলক হরতাল

১২। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ প্রবন্ধের অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীকে—
i. অধিকার সচেতন করা
ii. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে জানানো
iii. আত্মপ্রত্যয়ী করা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

সঠিক উত্তরটি মিলিয়ে নাও
১. ক ২. গ ৩. ক ৪. খ ৫. খ ৬. ঘ ৭. ক ৮. গ ৯. ঘ ১০. ঘ ১১. খ ১২. খ