বৃহস্পতিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৮

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়



Girl in a jacket

কবি পরিচিতি:

কবি পরিচিতি সৈয়দ শামসুল হক ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ২৭এ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন। সৈয়দ হক প্রথমে সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। তিনি বিবিসি বাংলা বিভাগের প্রযোজক ছিলেন। পরে তিনি পুরোপুরি সাহিত্যসাধনায় আত্মনিয়োগ করেন। একাধারে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, নাটক, কাব্যনাট্য ও শিশুসাহিত্যে লেখক হওয়ায় তিনি সব্যসাচী লেখক হিসেবে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন। চিত্রনাট্য রচয়িতা ও গীতিকার হিসেবেও তিনি খ্যাত। মানুয়ের জটিল জীবনপ্রবাহ এবং মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তাঁর সাহিত্যকর্মের মূল প্রবণতা। সাহিত্যের গঠনশৈলীর ক্ষেত্রে তিনি সর্বদাই নিরীক্ষাপ্রিয়। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো: ‘বৈশাখে রচিত পঙক্তিমালা’, ‘প্রতিধ্বনিগণ’, ‘পরাণের গহীন ভিতর’. ‘রজ্জুপথে চলেছি’। ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, ‘গণনায়ক’, ‘নূরলদীনের সারাজীবন’, ‘এখানে এখন’, ‘ঈষা’ প্রভৃতির তাঁর কাব্যনাটক। সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজি সাহিত্য পুরস্কার, নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং একেুশে পদকসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হন।

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
লেখকঃ সৈয়দ শামসুল হক

নূরলদীনের কথা মনে পরে যায়
নিলক্ষা আকাশ নীল, হাজার হাজার তারা ঐ নীলে অগণিত আর
নিচে গ্রাম, গঞ্জ, হাট, জনপদ, লোকালয় আছে উনসত্তর হাজার।
ধবল দুধের মতো জ্যোৎস্না তার ঢালিতেছে চাঁদ-পূর্ণিমার।
নষ্ট ক্ষেত, নষ্ট মাঠ, নদী নষ্ট, বীজ নষ্ট, বড় নষ্ট যখন সংসার
তখন হঠাৎ কেন দেখা দেয় নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস
দিয়ে এত বড় চাঁদ?
অতি অকস্মাৎ
স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি? কোন শব্দ? কিসের প্রপাত?
গোল হয়ে আসুন সকলে,
ঘন হযে আসুন সকলে,
আমার মিনতি আজ স্থির হয়ে বসুন সকলে।
অতীত হঠাৎ হাতে হানা দেয় মানুষের বন্ধ দরোজায়।
এই তীব্র স্বচ্ছ পূর্ণিমায়
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়।
কালঘুম যখন বাংলায়
তার দীর্ঘ দেহ নিয়ে আবার নূরলদীন দেখা দেয় মরা আঙিনায়।
নূরলদীনের বাড়ি রংপুরে যে ছিল,
রংপুরে নূরলদীন একদিন ডাক দিয়েছিল
১১৮৯ সনে।
আবার বাংলার বুঝি পড়ে যায় মনে,
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন শকুন নেমে আসে এই সোনার বাংলায়,
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমার দেশ ছেয়ে যায় দালালেরই আলখাল্লায়;
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমার স্বপ্ন লুট হয়ে যায়’
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমার কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়’
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমারই দেশে এ আমার দেহ থেকে রক্ত ঝরে যায়
ইতিহাসে, প্রতিটি পৃষ্ঠায়।
আসুন, আসুন তবে, আজ এই প্রশস্ত প্রান্তরে;
যখন স্মৃতির দুধ জ্যোৎস্নার সাথে ঝরে পড়ে,
তখন কে থাকে ঘুমে? কে থাকে ভেতরে?
কে একা নিঃসঙ্গ বসে অশ্রুপাত করে?
সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে ব্রহ্মপুত্রে মেশে।
নূরলদীনেরও কথা যেন সারা দেশে
পাহাড়ি ঢলের মতো নেমে এসে সমস্ত ভাষায়,
অভাগা মানুষ যেন জেগে ওঠে আবার এ আশায়
যে, আবার নূরলদীন একদিন আসিবে বাংলায় ,
আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায়
দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’


পাঠ পরিচিতি :।

‘নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতাটি সৈয়দ শামসুল হকের বিখ্যাত কাব্যনাটক ‘নূরলদীনের সারাজীবন’ শীর্ষক কাব্যনাটক থেকে সংকলিত হয়েছে। এটি এই নাটকের প্রস্তাবনা অংশ।

নাটকটির প্রস্তাবনা অংশে সূত্রধার আবেগঘন কাব্যিক বর্ণনার মাধ্যমে দর্শকদের সঙ্গে নাট্যকাহিনির সংযোগ স্থাপন করেছেন। নূরলদীন এক ঐতিহাসি চরিত্র। ১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দে রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলে সামন্তবাদ-সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সাহসী কৃষকনেতা নূরলদীনের সংগ্রামের কথা ইতিহাসে লিপিবদ্ধ রয়েছে। সৈয়দ শামসুল হক ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে নূরলদীনের সাহস আর ক্ষোভকে অসামান্য নৈপুণ্যে মিশিয়ে দিয়েছেন বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে।

১৯৭১ সালের ২৫ এ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে দীর্ঘ নয় মাস যখন এই বাংলা মৃত্যুপুরীতে রূপ নেয়, যখন শকুনরূপী দালালের আলখাল্লায় ছেয়ে যায় দেশ, যখন বাঙালি হারায় তার স্বপ্ন ও বাক-স্বাধীনতা, যখন স্বজনের রক্তে ভেসে যায় ইতিহাসের প্রতিটি পৃষ্ঠা-তখন মনে পড়ে ইতিহাসের প্রতিবাদী নায়ক নূরলদীনকে-এই চেতনাই কবিতাটিতে সৈয়দ শামসুল হক তুলে ধরতে চেয়েছেন। ১১৮৯ বঙ্গাব্দে (১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দ) নূরলদীনের ডাকে মানুষ যেভাবে জেগে উঠেছিল, এখনও ঠিক সেইভাবে জেগে উঠবে বাংলার জন-মানুষ-এটাই কবির বিশ্বাস। এভাবে কবির শিল্পভাবনায় নূরলদীন ক্রমান্বয়ে এক চিরায়ত প্রতিবাদের প্রতীকে পরিণত হয়। ইতিহাসের পাতা থেকে বেরিয়ে এসে নূরলদীন মিশে যায় বাংলার শ্রমজীবী সাধারণ মানুষের ভিড়ে-অংশগ্রহণ করে সমকালীন সকল আন্দোলন-সংগ্রামে। তাই কবির মনে হয়-অভাগা মানুষ জেগে উঠে পাহাড়ি ঢলের মতো ভাসিয়ে দেবে অন্যায় যখন নূরলদীন দেবে ডাক-‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবাই’।

সৃজনশীল প্রশ্ন

১ । নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
'মাগো, ওরা বলে
সবার মুখের ভাষা কেড়ে নেবে।
তোমার কোলে শুয়ে
গল্প শুনতে দেবে না।
তাই কি হয়?'

ক. নূরলদীন কত সালে ডাক দিয়েছিল? ১
খ. 'যখন শকুন নেমে আসে এই সোনার বাংলায়।'_ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন? ২
গ. উদ্দীপকে ওরা 'নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়' কবিতার কাদের প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. উদ্দীপকের শেষ দুই চরণ যেন 'নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়' কবিতার নূরলদীনেরই মনোভাব।_ বিশ্লেষণ কর। ৪

সৃজনশীল

২। শত বছরে শত সংগ্রাম শেষে
রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন।
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খোলা। কে রোধে তাহার বজ্রকণ্ঠ বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর কবিতাখানি
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’

ক) ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতায় হঠাৎ নীলক্ষার নীলে কী দেখা দেয়?
খ) ‘স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি? কোন শব্দ?’ পঙিক্তটি ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকের শেষের দুই চরণ ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতার কোন দিকটির কথা মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকটি ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতার মূল ভাবের সঙ্গে কতখানি সাদৃশ্যপূর্ণ? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

আরও জানতে ক্লিক করুন







মঙ্গলবার, ২ অক্টোবর, ২০১৮

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় বহুনির্বাচনী


বহুনির্বাচনী

কবিতার বহুর্নিবাচনী প্রশ্ন উত্তর :

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
প্রশ্ন : নুরলদীনের সারাজীবন কোন শ্রেণির সাহিত্যকর্ম ?
উত্তর : নাটক
প্রশ্ন: দীর্ঘ দেহ নিয়ে নুরুলদীনকে কোথায় দেখা যায় ?
উত্তর : মরা আঙিনায়
প্রশ্ন: কৃষক নেতা নুরলদীন কোন অঞ্চলে সামন্ত সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলনি পরিচালনা করেন ?
উত্তর : রংপুর দিনাজপুর
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় উল্লিখিত চাঁদ কিসের প্রতীক ?
উত্তর : মুক্তির
প্রশ্ন: ভাষা আন্দোলনকে নির্দেশ করে কোন পঙক্তিটি ?
উত্তর: যখন আমার কন্ঠ বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়
প্রশ্ন: কাল ঘুম যখন বাংলার- কাল ঘুম কোন অর্থ নির্দেশ করে ?
উত্তর : চিরনিদ্রা
প্রশ্ন: নষ্ট ক্ষেত, নষ্ট মাঠ,... নষ্ট,... নষ্ট, বড় নষ্ট যখন সংসার পঙক্তিটির শূন্যস্থানে কী হবে ?
উত্তর : নদী ও মাঠ
প্রশ্ন: নূরলদীন ছিলেন একজন-
উত্তর: কৃষকনেতা
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় ইতিহাসের প্রতিটি পৃষ্ঠায় রক্ত ঝরে যাওয়া বলতে কী বোঝানো হযেছে ?
উত্তর : মুক্তি সংগ্রামে বাঙালির আত্মত্যাগকে
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়- কবিতাটিতে নূরলদীন কখন জনতাকে ডাক দিবে-
উত্তর : কাল পূর্ণিমায়
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতার চরণ সংখ্যা কত ?
উত্তর : ৪২
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় প্রথম অংশে কোন ধরনের বিষয় ফুটে উঠেছে ?
উত্তর : প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য
প্রশ্ন: কৃষক নেতা নূরলদীন ডাক দিয়েছিল কত খ্রিষ্টাব্দে ?
উত্তর : ১৭৮২
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় শেষ চরণ কোনটি ?
উত্তর : দিবে ডাক জাগো বাহে; কোনঠে সবায় ?
প্রশ্ন: সৈয়দ শামসুল হকের নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কেন ?
উত্তর : ২৫ এ মার্চের পর পাকিস্তানিদের নারকীয় তান্ডব
প্রশ্ন: এখন শকুন নেমে আসে এই সোনার বাংলায়- চরণটির মর্মার্থ কোনটি ?
উত্তর : শত্রুর অত্যাচার ও শোষণ
প্রশ্ন: অশ্রুপাত শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : সবকয়টি
প্রশ্ন: অশ্রু শব্দটি কোন ভাষার শব্দ ?
উত্তর : সংস্কৃত
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় নূরলদীনের ডাকে কত বঙ্গাব্দে বাংলার মানুষ জেগে উঠেছিলেন ?
উত্তর : ১১৮৯
প্রশ্ন: সৈয়দ শামসুল হক কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?
উত্তর : কুড়িগ্রাম
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতাটি কিসের প্রস্তাবনাংশ ?
উত্তর : কাব্য নাটকের
প্রশ্ন: পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় কোন ধরনের রচনা ?
উত্তর : কাব্যনাটক
প্রশ্ন: জাগো, বাহে, কোনঠে সবাই- কোন কবিতার অংশবিশেষ ?
উত্তর : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
প্রশ্ন: মানুষের বন্ধ দরজায় কে হঠাৎ হানা দেয় ?
উত্তর: অতীত
প্রশ্ন: স্তব্ধতার দেহ ছিড়ে কোন ধ্বনি ? কোন.... ? কিসের.... ? পঙক্তিটির শূন্যস্থানে কী হবে ?
উত্তর: শব্দ, প্রপাত
প্রশ্ন: নিচের কোনটি সৈয়দ শামসুল হকের নাটক ?
উত্তর : পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
প্রশ্ন: প্রপাত শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : নির্ঝরের পতন স্থান
প্রশ্ন: নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় নূরলদীন কী বলে ডাক দেবে বলে প্রত্যাশা করা হয়েছে ?
উত্তর: জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়
প্রশ্ন: নুরলদীন মূলত কাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন ?
উত্তর : ইংরেজদের বিরুদ্ধে
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় নূরলদীন একদিন কোথায় ডাক দিয়েছিল ?
উত্তর : রংপুরে
প্রশ্ন: নুরলদীন বাংলার মানুষকে আবার ডাক দেবে কেন ?
উত্তর : জেগে উঠতে
প্রশ্ন: সৈয়দ শামসুল হক সম্পর্কে নিচের কোনটি সঠিক ?
উত্তর : তিনি বিবিসি বাংলা বিভাগের প্রযোজক ছিলেন
প্রশ্ন: ১১৮৯ বঙ্গাব্দ-
উত্তর : ১৭৮২ খ্রিষ্টাব্দ
প্রশ্ন: নষ্ট ক্ষেত, নষ্ট মাঠ, নদী নষ্ট, বীজ নষ্ট, বড় নষ্ট যখন সংসার- চরণটিতে কী ফুটে উঠেছে ?
উত্তর : বিরুদ্ধ পরিবেশ
প্রশ্ন: অতীত হঠাৎ কোথায় হানা দেয় ?
উত্তর : বন্ধ দরজায়
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতা অবলম্বনে নূরলদীন ডাক দিলে অভাগা মানুষ জেগে উঠবে- তাদের জেগে ওঠাকে কবি কিসের তুলনা করেছেন ?
উত্তর : পাহাড়ি চলের মতো
প্রশ্ন: কবি নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কোন শ্রেণির মানুষের জেগে ওঠার কথা বলেছেন ?
উত্তর : শ্রমজীবী
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় নূরলদীনকে কোন বৈশিষ্ট্যে ফুটিয়ে তুলেছেন ?
উত্তর : প্রতিবাদী
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কতটি লোকালয়ের কথা উল্লেখ আছে ?
উত্তর : ঊনসত্তর হাজার
প্রশ্ন : পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় কাব্যনাটকটির রচয়িতা কে ?
উত্তর : সৈয়দ শামসুল হক
প্রশ্ন : মাগো ওরা বলে সবার মুখের ভাষা কেড়ে নেবে। এই চরণ দুটির সাথে সাদৃশ্য রয়েছে নিচের কোন চরণটিতে ?
উত্তর : যখন আমার কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়
প্রশ্ন : নূরলদীনের বাড়ি ছিল কোন জেলায় ?
Right Answer : রংপুর
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতার পটভূমি কোনটি ?
উত্তর : কৃষক বিদ্রোহ
প্রশ্ন : কবির শিল্পভাবনায় নূরলদীন ক্রমান্বয়ে কিসে পরিণত হয়েছে ?
উত্তর: প্রতিবাদের প্রতীকে
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়- কবিতায় নূরলদীন কিসের বিরোধী ছিলেন ?
উত্তর : সাম্রাজ্যবাদে
প্রশ্ন : অতি অকস্মাৎ স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি ? চরণটিতে কিসের ইঙ্গিত পাওয়া যায় ?
উত্তর : জাগরণের
প্রশ্ন : বৈশাখে রচিত পঙক্তিমালা- কার রচনা ?
উত্তর : সৈয়দ শামসুল হক
প্রশ্ন: ইতিহাসে ক্ষুদিরাম একজন বিপ্লবী চেতনার প্রতীক।ক্ষুদিরামের সঙ্গে নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কার সাদৃশ্য রয়েছে ?
উত্তর : নূরলদীনের
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কোন চাঁদের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরr : পূর্ণিমার
প্রশ্ন : হঠাৎ নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস দিয়ে কী দেখা যায় ?
উত্তর : বড় চাঁদ
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কেন ?
উত্তর : সাহসী ও সংগ্রামী মানুষ বলে
প্রশ্ন : নূরলদীন একদিন ডাক দিয়েছিল কত সনে ?
উত্তর : ১১৮৯
প্রশ্ন: নূরলদীনের সারাজীবন কী ধরনের রচনা ?
উত্তর : কাব্যনাটক
প্রশ্ন: নূরলদীনের বাড়ি কোথায় ?
উত্তর : রংপুর
প্রশ্ন: নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় নূরলদীন কাদের জেগে ওঠার আশায় ডাক দিবেন ?
উত্তর : অভাগা মানুষ
প্রশ্ন : নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় বন্ধ দরজা বলতে মানুষের কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর : চেতনা
প্রশ্ন : ১১৮৯ সনে কৃষকনেতা নূরলদীন কিসের ডাক দিয়েছিলেন ?
উত্তর : বিদ্রোহের
প্রশ্ন : সৈয়দ শামছুল হকের সাহত্যে গঠনশৈলীর ক্ষেত্রে কোর ভাবটি পোষণ করে?
উত্তর : নিরীক্ষাপ্রিয় মনোভাব
প্রশ্ন : নূরুলদীনের সারাজীবন কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর : কাব্যনাটক
প্রশ্ন: জাগো বাহে কোনঠে সবায় এটি কোন এলাকার আঞ্চলিক ভাষা?
উত্তর : রংপুর
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কোন ধরনের মানুষ আবার জেগে ওঠে নূরুলদীনের আশায়?
উত্তর : অভাগা
প্রশ্ন: তিতুমীর এক ঐতিহাসিক চরিত্র। তিতুমীরের সঙ্গে তোমার পঠিত নূরুদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় সাদৃশ্য রয়েছে?
উত্তর : নূরুলদীনের
প্রশ্ন: মাগো ওরা বলে সবার মুখের ভাষা কেড়ে নেবে। উক্ত কবিতাংশের সঙ্গে নূরুলদীনর কথা মনে পড়ে যায় কবিতার সাদৃশ্য পূৃর্ণ চরন কোনট?
উত্তর : যখন আমার কন্ঠ বাজোয়াপ্ত করে নিয়ে যায়
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় দালাল বলতে কাদের বুঝানো হয়েছে?
উত্তর : রাজাকারদের
প্রশ্ন: যখন আমার দেশ ছেয়ে যায় দালালের আলখাল্লায় বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
উত্তর : দেশের স্বাধীনতা বিরুধী শক্তিকে
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় অভাগা মানুষ জেগে উঠে কিসের আশায়?
উত্তর: নূরুলদীনের প্রত্যাবর্তনের আশায়
প্রশ্ন: নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতাটি কিসের প্রস্তবসাংশ
উত্তর : কাব্যনাটকের
প্রশ্ন : নূরুলদীন চরিত্রটি কোন অর্থে প্রয়োগ ঘটেছে?
উত্তর : চেতনা
প্রশ্ন : কবি নূরুলদীনের সাহস আর ক্ষোভকে অসামান্য নৈপূণ্যে কীসর সাথে মিশিয়েছেন?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সাথে


১। শত বছরে শত সংগ্রাম শেষে
রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন।
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খোলা। কে রোধে তাহার বজ্রকণ্ঠ বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর কবিতাখানি
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
ক) ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতায় হঠাৎ নীলক্ষার নীলে কী দেখা দেয়?
খ) ‘স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি? কোন শব্দ?’ পঙিক্তটি ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকের শেষের দুই চরণ ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতার কোন দিকটির কথা মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকটি ‘নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়’ কবিতার মূল ভাবের সঙ্গে কতখানি সাদৃশ্যপূর্ণ? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।






শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

দরখাস্ত


Flowers in Chania সাধারণ দরখাস্ত লেখার নিয়ম-



তারিখ: ---------------
বরাবর
অধ্যাক্ষ,
(প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা দিবেন )

বিষয়: অনুপস্থিতি থাকায় আবেদনপত্র।
জনাব,

বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার প্রতিষ্ঠানের একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি গত ইং -------- তারিখ হতে এপেন্ডিসাইটিস রোগে আকান্ত হই । শারীরিক অসুস্থতার জন্য কলেজে উপস্থিতি দেওয়া সম্ভব হয় নি।

অতএব, আমার আকুল আবেদন, আমার শারিরীক অসুস্থতার বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে উক্ত দিন গুলোর ছুটি মঞ্জুর করতে আপনার সদয় মর্জি হয়।

বিনীত নিবেদক
আপনার অনুগত
নাম =
শ্রেণী =
রোল =












মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মহাজাগতিক কিউরেটর ১

মহাজাগতিক

Girl in a jacket
×

মহাজাগতিক কিউরেটর
Flowers in Chania লেখক পরিচিতি:

মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩এ ডিসেম্বর পিতার কর্মস্থল সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা শহিদ ফয়জুর রহমান আহমেদ, জননী আয়েশা আখতার খাতুন। মুহম্মদ জাফর ইকবালের পৈতৃক নিবাস নেত্রকোনা জেলায়। তাঁর মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত হয় বগুড়ায়। ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা পাসের পর তিনি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে দেশে প্রত্যাবর্তন করে তিনি সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়পক পদে নিযুক্ত হন।

. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বাংলা ভাষায় রচিত সায়েন্স ফিকশন বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির একচ্ছত্র সম্রাট। ‘কপোট্রনিক সুখ দুঃখ’ রচনার মাধ্যমে এ-ধারার সাহিত্য তাঁর প্রথম আবির্ভাব। বিজ্ঞানকে উপলক্ষ্য করে কল্পনার বিস্তারে অসামান্যতা তাঁর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। তিনি একই সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ বিজ্ঞানী ও স্বপ্নচারী রোমান্টিক। তাঁর সাহিত্যে ও বিজ্ঞানের বস্তুনিষ্ঠা ও মানবীয় কল্পনার সম্মিলন ঘটেছে। মাতৃভূমি, মানুষ ও ধরিত্রীর প্রতি নৈতিকতা দায়বদ্ধতা তাঁর সাহিত্যিক মানসের প্রধান বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশের বিজ্ঞানমুখী তরুণ-প্রজন্মের তিনি আইডল বা আদর্শ। কিশোর উপন্যাস এবং ছোটগল্প রচনাতেও তিনি দক্ষতার সাক্ষর রেখেছেন। কিশোর উপন্যাস ‘দীপু নাম্বার টু’, ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ এবং ‘আমি তপু’ তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা। ‘মহাকাশে মহাত্রাস’, ‘টুকুনজিল’, ‘নিঃসঙ্গ গ্রহচারী’, ‘একজন আতিমানবী’, ‘ফোবিয়ানের যাত্রী’সহ অনেক পাঠকপ্রিয় সায়েন্স ফিকশন বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির তিনি সৃষ্টা। ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞান লেখক হিসেবে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।

পাঠ-পরিচিতি

============

‘জলজ’ গ্রন্থের অন্তর্গত “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘সায়েন্স ফিকশন সমগ্র’ তৃতীয় খণ্ড (২০০২) থেকে গৃহীত হয়েছে। “মহাজাগতিক কিউরেটর” বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী হলেও এতে দেশকালের প্রভাবপুষ্ট মানবকল্যাণকর্মী লেখকের জীবনদৃষ্টির প্রতিফলন ঘটেছে। অনন্ত মহাজগৎ থেকে আগত মহাজাগতিক কাউন্সিলের দুজন কিউরেটর এর বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর নমুনা সংগ্রহে সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবীতে আগমনের তথ্য দিয়ে গল্পটির সূচনা। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণীর নমুনা সংগ্রহ করতে গিয়ে দুজন কিউরেটরের সংলাপ বিনিময়ের মধ্য দিয়ে গল্পটি নাট্যগুণ লাভ করেছে। প্রজাতির যাচাই-বাছাই কালে পৃথিবীর নানা প্রাণীর গুণাগুণ কিউরেটরদের সংলাপে উঠে আসে। ‘মানুষ’ নামক প্রজাতি বিবেচনার ক্ষেত্রে কিউরেটর দুজনের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা মূলত কল্পকাহিনীর লেখকেরও মনের কথা। দুজন কিউরেটর পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারে মানুষের কারণেই হ্রাস ঘটে যাচ্ছে ওজোন স্তরের। মানুষই নির্বিচারে গাছ কেটে ধ্বংস করে চলেছে প্রকৃতির ভারসাম্য। পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে মানুষই নিউক্লিয়ার বোঝা ফেলছে একে অন্যের ওপর। এক পরিস্থিতিতেও তারা পৃথিবীর বুদ্ধিমান বলে কথিত। ‘মানুষ’ প্রজাতির নির্বুদ্ধিতায় তারা শঙ্কিত হয়। অবশেষে তারা পরিশ্রমী সুশৃঙ্খল সামাজিক প্রাণী পিঁপড়াকেই শনাক্ত করে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজাতি হিসেবে। ডাইনোসরের যুগ থেকে এখনো বেঁচে থাকা সুবিবেচক ও পরোপকারী পিঁপড়াকে তারা পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী বিবেচনায় সংগ্রহ করে নিয়ে যায়। কল্পকাহিনির রসের সঙ্গে সমাজ, পরিবেশ ও পৃথিবী সম্পর্কে সচেতন লেখকের তীব্র শ্লেষ ও পরিহাসের মিশ্রণ গল্পটিকে বিশিষ্ট করে তুলেছে।

×


বহুর্নিবাচনী প্রশ্ন:
১.পিঁপড়ারা কোন ধরনের প্রাণী ?
ক) পরিশ্রমী শৃঙ্খলাপূর্ণ সামাজিক প্রাণী
খ) মানবিকতাসম্পন্ন প্রাণী
গ) সুসভ্য প্রাণী
ঘ. বস্তুবাদী ইহজাগতিক প্রাণী
উত্তর: ক) পরিশ্রমী শৃঙ্খলাপূর্ণ সামাজিক প্রাণী

২.কোথাও কোথাও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।- কারা ?
ক) মানুষ
খ ০মৌমাছি
গ)পিঁপড়া
ঘ)নীলতিমি
উত্তর: ক) মানুষ

৩. নিচের কোন প্রাণীটির গঠনে বৈচিত্র্য নেই বলেই কিউরেটররা মনে করে ? ক ভাইরাস খ)মানুষ গ)পিঁপড়া ঘ) সাপ উত্তর: ক ভাইরাস

৪. মহজাগতি কিউরেটর গল্পে কোন প্রাণীটি তাদরে নজিস্বতা হারিয়েছে?
ক কুকুর
খ সরীসৃপ বা সাপ
গ হরিণ
ঘ মানুষ
উত্তর: ক কুকুর

৫. পরজীবী বলতে বোঝায়-
ক অন্য জীবের ভেতরে ও বাহিরে থাকে
খ অপরের জীব
গ অন্য জীবের বাহিরে থাকে
ঘ অন্য জীবের ভেতরে থাকে
উত্তর: ক অন্য জীবের ভেতরে ও বাহিরে থাকে

৬. পৃথিবীতে রয়েছে-
ক. এককোষী থেকে লক্ষ-কোটি কোষী প্রাণী
খ. এককোষী থেকে বহুকোষী প্রাণী
গ. অতিকায় বিরাট প্রাণী
ঘ. ক্ষুদ্র ও বৃহৎ প্রাণী
উত্তর: ক. এককোষী থেকে লক্ষ-কোটি কোষী প্রাণী

৭. সঠিক বানান কোনটি ?
ক) পিপীলিকা
খ) পিপিলিকা
গ) পিপীলীকা
ঘ) পিপিলীকা
উত্তর: ক পিপীলিকা

৮. মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে কোনটিকে অত্যন্ত সুবিবেচক বলা হয়েছে ?
ক) মানুষ
খ) পিঁপড়া
গ)ডাইনোসর
ঘ) কুকুর
উত্তর: খ পিঁপড়া

৯. বিপদে দিশেহারা হয়না। অন্যকে বাঁচানোর জন্য অকাতারে প্রাণ দেয়। এই বৈশিষ্ট্য গুলো পৃথিবীতে কাদের বৈশিষ্টের সাথে তুলনীয়?

ক) পিঁপড়ার
খ)মানুষের
গ)গাধার
ঘ) কুকুরের
উত্তর: ক পিপঁড়ার

১০. ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মাঝে মৌলিক পার্থক্য না থাকার কারণ-
ক) গঠনপ্রক্রিয়া একই
খ) চেতনা একই
গ) বোধশক্তি একই
ঘ) ক্রিয়াকর্ম একই
উত্তর: ক গঠন প্রক্রিয়া

১১। দু’জন কিউরেটরের সংলাপের মধ্য দিয়ে ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পটি কী লাভ করেছে?
(ক) নাট্যগুণ (খ) হাস্যরস
(গ) কৌতুক রস (ঘ) ট্র্যাজেডি
উত্তর :নাট্যগুন

১২। পিঁপড়াকে কিউরেটররা কেন নির্বাচন করল?
(ক) ছোট বলে
(খ) কম খায় বলে
(গ) সুশৃঙ্খল বলে
(ঘ) প্রাচীনতম বলে
উত্তর : সুশৃঙ্খল বলে

১৩। কিউরেটরদ্বয় খুঁজছিল সেই সব প্রাণী যারাÑ
(র) সভ্য (রর) সমাজবদ্ধ
(ররর) আত্মত্যাগী
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র (খ) ররর
(গ) রর ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
উত্তর : ঘ)

১৪। বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে কোন গ্যাসের স্তর থাকে?
(ক) হিলিয়াম (খ) ওজন
(গ) অক্সিজেন (ঘ) নাইট্রোজেন
উত্তর: ওজন স্তর

১৫। ‘গ্যালাক্সি’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) ধূমকেতু (খ) মহাকাশ
(গ) নক্ষত্র (ঘ) ছায়াপথ
উত্তর : ঘ) ছায়াপথ