প্রশ্ন : ভাষা কাকে বলে ? সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য আলোচনা কর ।
উত্তর: ভাষার সংঙ্গা: সাধারণ কথায় মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করতে যেসব অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা শব্দ উচ্চারণ করে তাকে ভাষা বলে। এ বিষয়ে কয়েকটি প্রামান্য সংঙ্গা নিম্নরুপ-
১. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অভিমত: তিনি বলেন, “মানুষ্য জাতি যেসব ধ্বনি দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করে, তার নাম ভাষা”।
সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য
ব্যবহার ও লেখার বিচারে বাংলা ভাষা দু’ভাবে ব্যবহার হয়। যথা-সাধুরীতি ও চলিতরীতি। নিচে এদের পাথ্যক্য তুলে ধরা হল-
১. যে ভাষা ব্যাকরণের নিয়মকানুর পুরোপুরিভাবে মেনে চলে, তাকে সাধু ভাষা বলে। বিভিন্ন অঞ্চলভিত্তিক ব্যবহৃত বা মৌখিক
ভাষাকে চলিত ভাষা বলে।
২. সাধু ভাষা ব্যাকরণের অনুসারী। চলিত ভাষা ব্যাকরণের অনুসারী নয়।
৩. সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ হয়ে থাকে। চলিত ভাষায় তদ্ভব, অর্ধতৎসম, ও বিদেশি শব্দের প্রয়োগ হয়ে থাকে।
৪. সাধু ভাষা অপরিবর্তনীয়। চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।
৫. গদ্য, সাহিত্য, চিঠিপত্র ও দলীল লিখনে সাধু ভাষার ব্যবহার অধিক। চলিত ভাষা বক্তৃতা, সংলাপ, আলোচনা ও নাট্য সংলাপের
জন্য উপযুক্ত।
৬. সাধু ভাষায় পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্ধারিত। চলিত ভাষায় পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্ধারিত নয়।
৭. সাধু ভাষা শ্রুতিকঠোর ও দুর্বোধ্য। চলিত ভাষা শ্রুতিমধুর ও সহজবোধ্য।
৮. সাধু ভাষা নীরস ও প্রাণহীন। চলিত ভাষা সরস ও জীবন্ত।
৯. স্বভাবগত সাধু ভাষা গুরুগম্ভীর ও আভিজাত্যের অধিকারী। চলিত ভাষা সাবলীল ও স্বাচ্ছন্দ্যময়তার অধিকারী।
১০. সাধু রীতিতে অনুসর্গ হচ্ছে- জন্য, হইতে, থাকিয়া, চাইতে ইত্যাদি। চলিত রীতিতে অনুসর্গ হচ্ছে- জন্যে, হতে, থেকে, চেয়ে
ইত্যাদি।
১১. সাধু ভাষা কৃত্রিম। চলিত ভাষা কৃত্রিমবর্জিত।
১২. সাধু ভাষায় সন্ধি সমাসের আধিক্য লক্ষণীয়। চলিত ভাষায় সন্ধি সমাস বর্জন করে সহজ করে লেখার প্রবণতা লক্ষণীয়।
১৩. সাধু ভাষা বহু ভাষা প্রশংসিত। চলিত ভাষা মিত ভাষা আদৃত।
১৪. সাধু ভাষায় সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের ব্যবহার এ ভাষায় পূর্ণরুপে হয়ে থাকে। চলিত ভাষায় এদের আধুনিক ও সংকুচিত রুপ
ব্যবহার হয়।
১৫. সাধু ভাষা আঞ্চলিক প্রভাবমুক্ত। চলিত ভাষা আঞ্চলিক প্রভাবধীন।
১৬. উদাহরণ: সাধু ভাষা-তোমাকে কাছে পাইয়া আমি ধন্য হইলাম। চলিত ভাষা-তোমাকে কাছে পেয়ে আমি ধন্য হলাম।
রবিবার, ১৩ মে, ২০১৮
সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য:
মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১৮
.ok
Bottom Tooltip
Move the mouse over the text below:
Hover over me
Tooltip text
একাদশ শ্রেণীর বাংলা ২য় পত্র
-📕 ----------------------
সমার্থম শব্দ বা প্রতিশব্দ
সসরাংশ,সারমর্ম,
সমোচ্চারিত ও প্রায় সমোচ্চারিত শব্দ
সমোচ্চারিত ও প্রায় সমোচ্চারিত শব্দ
বিপরীতার্থক শব্দ
বাক্যসংকোচন/এক কথায় প্রকাশ
বাগ্ধারা/ বিশিষ্টার্থ শব্দ
প্রবাদ-বচন
পারিভাষিক শব্দ
শুক্রবার, ৪ মে, ২০১৮
সারাংশ
রংপরিবর্তন >>
সারাংশ সারমর্ম
গল্প-কবিতা ছোট-বড় আকারে থাকতে পারে। কোনো কিছু বোঝাতে গিয়ে নানা প্রসঙ্গ আসতে পারে, বাক্যের সংখ্যাও বাড়তে পারে। গল্প বা কবিতা যত বড়ই হোক, এর মূল ভাব কিন্তু ছোট। সহজ ও সাবলীল ভাষায় গল্প বা কবিতাকে সংক্ষেপ করা বা এর অন্তর্নিহিত ভাব লেখাই হলো পুরো ঘটনার সারমর্ম বা সারাংশ।গদ্যের ভাবসংক্ষেপ হলো সারাংশ আর পদ্যের ভাবসংক্ষেপ সারমর্ম।
কিছু কায়দা-কানুন জানা থাকলে সারাংশ কিংবা সারমর্ম ঠিকঠাক লেখা যাবে। এর জন্য যা যা করতে হবে—
পড়ো-বুঝো
সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় অনুচ্ছেদের কথা বা বাক্য লিখে দিলে চলবে না। আগে মূল ভাব বুঝতে হবে, এরপরই সাজিয়ে সংক্ষেপে লিখতে হবে। কবিতা, গদ্য বা রচনা খেয়াল করে পড়লেই মূল ভাব আঁচ করা যাবে। অর্থাৎ ভালোভাবে পড়লেই মূল বিষয়বস্তু বোঝা যাবে।
মূল ভাব একাধিক হলে
কোনো কোনো সময় রচনায় একাধিক মূল ভাব বা বক্তব্যও থাকতে পারে। যদি এমনটি হয়, তাহলে আসল মূল ভাব বোঝার সহজ উপায় হলো—রচনার বাক্যগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ লাইনগুলো শনাক্ত করা। এরপর বাক্যগুলোর সঙ্গে কোন ভাবটি বেশি কাছাকাছি তা যাচাই করা।
দরকারি-অদরকারি অং কোন বাক্যগুলো দরকারি, কোনগুলো অদরকারি—সেগুলো আলাদা করতে হবে। তাহলে কাজটা সহজ হবে। মূল রচনার যে অংশটা প্রশ্নে থাকবে, সেখানে উল্লিখিত উদ্ধৃতি, বর্ণনা, সংলাপ, উদাহরণ, উপমা বাদ দিতে হয়। লেখার গণ্ডি
সারমর্ম কিংবা সারাংশ বড় করে লেখার সুযোগ নেই। আর লেখার গণ্ডি অবশ্যই রচনার মূল ভাবের মধ্যেই যেন সীমিত থাকে। এখানে নিজের ইচ্ছামতো কোনো মন্তব্য বা মতামত লেখা যাবে না।
কিছু কায়দা-কানুন জানা থাকলে সারাংশ কিংবা সারমর্ম ঠিকঠাক লেখা যাবে। এর জন্য যা যা করতে হবে—
পড়ো-বুঝো
সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় অনুচ্ছেদের কথা বা বাক্য লিখে দিলে চলবে না। আগে মূল ভাব বুঝতে হবে, এরপরই সাজিয়ে সংক্ষেপে লিখতে হবে। কবিতা, গদ্য বা রচনা খেয়াল করে পড়লেই মূল ভাব আঁচ করা যাবে। অর্থাৎ ভালোভাবে পড়লেই মূল বিষয়বস্তু বোঝা যাবে।
মূল ভাব একাধিক হলে
কোনো কোনো সময় রচনায় একাধিক মূল ভাব বা বক্তব্যও থাকতে পারে। যদি এমনটি হয়, তাহলে আসল মূল ভাব বোঝার সহজ উপায় হলো—রচনার বাক্যগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ লাইনগুলো শনাক্ত করা। এরপর বাক্যগুলোর সঙ্গে কোন ভাবটি বেশি কাছাকাছি তা যাচাই করা।
দরকারি-অদরকারি অং কোন বাক্যগুলো দরকারি, কোনগুলো অদরকারি—সেগুলো আলাদা করতে হবে। তাহলে কাজটা সহজ হবে। মূল রচনার যে অংশটা প্রশ্নে থাকবে, সেখানে উল্লিখিত উদ্ধৃতি, বর্ণনা, সংলাপ, উদাহরণ, উপমা বাদ দিতে হয়। লেখার গণ্ডি
সারমর্ম কিংবা সারাংশ বড় করে লেখার সুযোগ নেই। আর লেখার গণ্ডি অবশ্যই রচনার মূল ভাবের মধ্যেই যেন সীমিত থাকে। এখানে নিজের ইচ্ছামতো কোনো মন্তব্য বা মতামত লেখা যাবে না।
১
একদা ছিল না জুতা চরণ যুগলে
দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে
ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে
গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে।
সেথা দেখি এক জন পদ নাহি তার
অমনি জুতার খেদ ঘুচিল অমার।
পরের দুঃখের কথা করিলে চিন্তন
নিজের অভাব ক্ষোভ থাকে কতক্ষণ।
সারর্মম:পদহীন দুঃখীজনের কথা চিন্তা করলে পায়ে জুতা না থাকার দৈন্য মনে স্থান পায় না । অসলে পরের দুঃখ কষ্টকে উপলব্ধি করার মাঝেই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা নিহিত।
দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে
ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে
গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে।
সেথা দেখি এক জন পদ নাহি তার
অমনি জুতার খেদ ঘুচিল অমার।
পরের দুঃখের কথা করিলে চিন্তন
নিজের অভাব ক্ষোভ থাকে কতক্ষণ।
সারর্মম:পদহীন দুঃখীজনের কথা চিন্তা করলে পায়ে জুতা না থাকার দৈন্য মনে স্থান পায় না । অসলে পরের দুঃখ কষ্টকে উপলব্ধি করার মাঝেই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা নিহিত।
২
কোথায় স্বর্গ ? কোথায় নরক ? কে বলে তা বহুদূর ?
মানুষরেই মাঝে স্বর্গ-নরক ,মানুষেতেই সুরাসুর।
রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়
আত্নগ্লানির নরক অনলে থখনি পুড়িতে হয় ।
প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরস্পরে,
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়েঘরে।
সারমর্ম:- এই পৃথিবীতে মানুষের মাঝেই স্বর্গ ও নরক বিদ্যমান । বিবেকবর্জিত মানুষ পৃথিবীতেই নরক যন্ত্রণা ভোগ করে , আর যারা ভালোবাসা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলে তাদের কাছে পৃথিবীটাই স্বর্গ।
মানুষরেই মাঝে স্বর্গ-নরক ,মানুষেতেই সুরাসুর।
রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়
আত্নগ্লানির নরক অনলে থখনি পুড়িতে হয় ।
প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরস্পরে,
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়েঘরে।
সারমর্ম:- এই পৃথিবীতে মানুষের মাঝেই স্বর্গ ও নরক বিদ্যমান । বিবেকবর্জিত মানুষ পৃথিবীতেই নরক যন্ত্রণা ভোগ করে , আর যারা ভালোবাসা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলে তাদের কাছে পৃথিবীটাই স্বর্গ।
৩
অতীতকে ভুলে যাও। অতীতের দুশ্চিন্তার ভার অতীতকেই নিতে হবে। অতীতের কথা ভেবে ভেবে অনেক বোকাই মরেছে। আগামীকালের বোঝার সঙ্গে মিলে আজকের বোঝা সবচেয়ে বড় হয়ে দাঁড়ায়। ভবিষ্যৎকেও অতীতের মতো দৃঢ়ভাবে দূরে সরিয়ে দাও। আজই তো ভবিষ্যৎ-কাল বলে কিছু নেই। মানুষের মুক্তির দিন তো আজই। ভবিষ্যতের কথা যে ভাবতে বসে সে ভোগে শক্তিহীনতায়, মানসিক দুশ্চিন্তায় ও স্নায়ুবিক দুর্বলতায়। অতএব অতীতের এবং ভবিষ্যতের দরজায় আগল লাগাও, আর শুরু করো দৈনিক জীবন নিয়ে বাঁচতে।
সারাংশ:মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় হলো বর্তমান। অতীত এবং ভবিষ্যতের ভাবনা মানুষের জীবনে কোনো সুফল বয়ে আনে না। বরং তা মানুষকে শক্তিহীন, দুশ্চিন্তাগ্রস্ত এবং স্নায়ুবিকভাবে দুর্বল করে তোলে। তাই জীবনকে সফল করে তুলতে হলে অতীত ও ভবিষ্যতের চিন্তা ঝেড়ে ফেলে বর্তমানকে গুরুত্ব দিতে হবে।
সারাংশ রচনা ,ভাবসম্প্রসারন,চিঠি-পত্র
বৃহস্পতিবার, ৩ মে, ২০১৮
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
পৃষ্ঠা নং-২
৩১. ব্যক্তি সেদিনই আত্মনির্ভর হবে
যেদিন সে-
i. আত্মাকে চিনবে
ii. নিজ সত্যকে জানবে
iii. নিজ মহত্ত্বের পরিচয় দিবে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) i
গ) ii
ঘ) iii
ক) i ও ii
৩২. মজিদ জমিলার মধ্যে খোদাভীতি
জাগতে চায় যে কারণে-
i. বশ করতে
ii. স্বীয় আধিপত্য বিস্তারে
iii. আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) i
গ) ii
ঘ) iii
ক) i ও ii
৩৩. অনুপমের মন ভার হলো কেন?
ক) মেয়ের বংশ গৌরব শুনে
খ) মেয়ের পিতার দৈন্যে
গ) মেয়ের পরিবার পশ্চিমে বাস করে
বলে
ঘ) মেয়ের বয়স পনেরো শুনে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
ঘ) মেয়ের বয়স পনেরো শুনে
৩৪. কী লেখকের আগুনকে নেভাতে
পারে?
ক) জল
খ) সত্যের জল
গ) মিথ্যার জল
ঘ) বাতাস
গ) মিথ্যার জল
৩৫. ‘সংস্কৃতির কথা’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
ক) মোতাহের হোসেন চৌধুরী
খ) কাজী আবদুল ওদুদ
গ) আবুল হুসেন
ঘ) আবদুল কাদির
ক) মোতাহের হোসেন চৌধুরী
৩৬. কোথায় তরিতরকারি ফলমূলের দাম
চড়া?
ক) শহরের হাটে
খ) গ্রামের হাটে
গ) গ্রামের বাজারে
ঘ) শহরের বাজারে
ঘ) শহরের বাজারে
৩৭. বর্ডার ক্রস করল কে?
ক) ইসহাক
খ) মিলিটারি
গ) নুরুল হুদা শালা
ঘ) মিসক্রিয়ান্টরা
৩৮. পিঁপড়া খাবার জমিয়ে রাখে কেন?
i. সুবিবেচক বলে
ii. সংকটকালে খাদ্য গ্রহণে
iii. সুশৃঙ্খল বলে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) i
গ) ii
ঘ) iii
৩৯. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মৃত্যুবর্যণ
করেন কত তারিখে?
ক) ১ আগস্ট
খ) ১ সেপ্টেম্বর
গ) ১ অক্টোবর
ঘ) ১ নভেম্বর
৪০. কার বা কীসের জন্য নুরুল হুদাকে
এক্সট্রা তটস্থ থাকতে হয়?
ক) মিন্টুর জন্য
খ) আসমার জন্য
গ) পাকবাহিনীর জন্য
ঘ) প্রিন্সিপালের জন্য
৪১. কার কাজ কেবল টিকে থাকার
সুবিধা দেওয়া নয়?
ক) ব্যক্তির
খ) পরিবারের
গ) গোষ্ঠীর
ঘ) সমাজের
৪২. রহিমা মাজারে আমেনা বিবির
দৃশ্যগুলো কীভাবে দেখেছিল?
ক) অপলক দৃষ্টিতে
খ) ঘরের কোনায় দাঁড়িয়ে
গ) বেড়ার ফুটো দিয়ে
ঘ) জানালা দিয়ে
৪৩. কোন বিষয়টি গড়তে গিয়ে মানুষের
আত্মত্যাগ রয়েছে?
ক) শহর
খ) বন্দর
গ) নগর
ঘ) সভ্যতা
৪৪. অনুভূতির চক্ষুকে বড় করে তুললে কী
সহজে উপলব্ধি করা যায়?
ক) ফুল ফোটার দৃশ্য
খ) ফুল ফোটার বেদনা
গ) বৃক্ষের বেদনা
ঘ) জীবনের বিকাশ
৪৫. অত্যন্ত নিম্নশ্রেণির বুদ্ধির বিকাশ
ঘটেছে-
ক) উষ্ণ রক্তের স্তন্যপায়ীদের
খ) শীতল রক্তের কীটপতঙ্গদের
গ) শীতল রক্তের স্তন্যপায়ীদের
ঘ) উষ্ণ রক্তের সরীসৃপদের
৪৬. অন্য কোনো প্রাণীর সংস্পর্শে এলে
ভাইরাসের মাঝে কীসের লক্ষণ
দেখা যায়?
ক) প্রাণেরা
খ) জীবনের
গ) অস্তিত্বের
ঘ) মনের
৪৭. বুড়ির চালাঘরের পাশে কার
চালাঘর?
ক) লেখকের
খ) পরশু সর্দারের বউর
গ) পুঁটিদের
ঘ) হাজরা ব্যাটার বউর
৪৮. খোকা যেতে নিজেও দিবারাত্রি
মাল খেয়ে মারা গেছে কে?
ক) আহ্লাদির বাবা
খ) মাসির স্বামী
গ) পিসির স্বামী
ঘ) কানাই
৪৯. বিক্রমপুর অঞ্চলটি কোন জেলায়
অবস্থিত?
ক) নারায়ণগঞ্জ
খ) মুন্সিগঞ্জ
গ) মানিকগঞ্জ
ঘ) নরসিংদি
৫০. প্রাবন্ধিকের লক্ষ্যের সাথে
সাদৃশ্যপূর্ণ হলো-
i. দেশের মঙ্গল
ii. দেশের পক্ষে যা সত্য
iii. দেশের পক্ষে যা হিতকর
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i
খ) ii
গ) iii
ঘ) i, ii ও iii
৫১. মুহম্মদ জাফর ইকবালের জননী-
ক) সায়েরা খাতুন
খ) লতিফা খাতুন
গ) ইয়াসমিন আকতার খাতুন
ঘ) আয়েশা আখতার খাতুন
৫২. কে মিথ্যাকে ভয় পায়?
ক) প্রাবন্ধিক
খ) যার মনে মিথ্যা
গ) দেশবাসী
ঘ) শাসক
৫৩. মজিদের সঙ্গে মোদাচ্ছের পীরের
কথা হয়েছে কীভাবে?
ক) পাহাড়ে
খ) মসজিদে
গ) স্বপ্নে
ঘ) বাস্তবে
৫৪. ‘মন উতলা কার’ বলতে অনুপম কী
বুঝিয়েছেন?
ক) তোলপাড়
খ) উদ্বিগ্ন
গ) দুশ্চিন্তাগ্রস্ত
ঘ) ভাবাবেগে আকুল
৫৫. সরকার বাবুর সঙ্গে মাসি-পিসির
ঝগড়া হয়েছে কনি নিয়ে?
ক) আলহাদীর দর নিয়ে
খ) বাজারের তোলা নিয়ে
গ) তরকারি বিক্রি নিয়ে
ঘ) বাজারে জায়গা দখল নিয়ে
৫৬. নুরুল হুদার মেয়ের বয়স কত?
ক) আড়াই বছর
খ) সাড়ে তিন বছর
গ) এক বছর ৩ মাস
ঘ) দুই বছর তিন মাস
৫৭. খালেক ব্যাপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম
কী?
ক) আমেনা
খ) জমিলা
গ) মোমেনা
ঘ) রহিমা
৫৮. গোড়ালি পর্যন্ত ঢাকা পড়েছে কোন পোশাক?
ক) বোরখা
খ) রেইনকোট
গ) পাঞ্জাবি
ঘ) মিলিটারির পোশাক
৫৯. নিচের কোনটি উপন্যাস?
ক) আমার অবিশ্বাস
খ) অন্য ঘরে অন্য স্বর
গ) খোয়াবনামা
ঘ) ছাড়পত্র
৬০. বুড়ি লেখককে কোন ভাষায় সম্বোধন করল?
ক) অ গোপাল
খ) অ মোর গোপাল
গ) অ গোপাল আমার
ঘ) অ বাবা গোপাল
৬১.লোইসেলকে আমন্ত্রণটি কে করেছিলেন?
ক. অর্থমন্ত্রি
খ.সংস্কৃতিমন্ত্রি
গ.কৃষিমন্ত্রি
ঘ.জনশিক্ষা মন্ত্রি
৬২ . ৭৫. মানুষ কত মিলিয়ন বছর আগে জন্ম নিয়েছে?
ক) মাত্র দুই মিলিয়ন
খ) মাত্র এক মিলিয়ন
গ) মাত্র পাঁচ মিলিয়ন
ঘ) মাত্র দশ মিলিয়ন
৬৩. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর কোন উপন্যাসটি ফরাসি ও ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়?
ক) কাঁদো নদী কাঁদো
খ) চাঁদের অমাবস্যা
গ) লালসালু
ঘ) চাঁদের অমাবস্যা ও লালসালু
৬৪. “আমার পিতা এককালে গরিব ছিলেন।”- উক্তিটি কার সম্পর্কে প্রযোজ্য?
ক) অনুপমের পিতা
খ) হরিশের পিতা
গ) কল্যাণীর পিতা
ঘ) নিরূপমার পিতা
৬৫. তৃণভোজীরা সময় কাটায়-
ক) খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ করে
খ) দলবেধে ঘুরে
গ) অলস সময় নষ্ট করে
ঘ) তৃণ সংগ্রহ করে
৬৬. বৃক্ষের প্রাপ্তি চোখের সামনে কীসের মতো ফুটে ওঠে?
ক) রেখা খ) মূর্তি
গ) ছবি ঘ) ছায়াছবি
৬৭. ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধের লেখক রবীন্দ্রনাথকে কী হিসেবে অভিহিত করেছেন?
ক) কবিসম্রাট
খ) তপোবন-প্রেমিক
গ) বিশ্বপ্রেমিক
ঘ) আধুনিক বাংলা কবিতার জনক
সঠিক উত্তর: (খ)
৬৮. আব্বুকে ছোট মামার মতো দেকাচ্ছে- এই রায়টি কে দিয়েছিল?
ক) আড়াই বছরের মেয়ে
খ) আসমা
গ) মিন্টুর ছেলে
ঘ) পাঁচ বছরের ছেলে
৬৯. মজিদ আওয়ালপুরের পীরের কাছে গিয়েছিল কেন?
ক) অস্তিত্ব রক্ষায়
খ) পীর দর্শনে
গ) সমস্যার সমাধানে
ঘ) মানত করতে
৭০. মিলিটারি লাগার পর থেকে নুরুল হুদা কতবার বাড়ি পাল্টায়?
ক) তিনবার
খ) দুইবার
গ) একবারও নয়
ঘ) চারবার
৭১. নি:সন্তান হিসেবে নিচের কোন চরিত্রটি গ্রহণযোগ্য?
ক) তাহের
খ) ধলা মিয়া
গ) আমেনা
ঘ) ঢেঙা বুড়ো
৭২. বুড়ির নাতজামাই লোক কেমন?
ক) ছন্নছাড়া
খ) উদাসীন
গ) খারাপ
ঘ) দুষ্ট
৭৩. ঢেঙা বুড়ো কী হিসেবে চিহ্নিতক
করা যায়?
ক) সার্থক পিতা
খ) তেজি পুরুষ
গ) বদমেজাজি
ঘ) কর্মঠ
৭৪. অনুপম তার মামাকে কীসের বালির
সাথে তুলনা করেছেন?
ক) ফল্গুর
খ) সরস্বতীয়
গ) গঙ্গায়
ঘ) যমুনার
৭৫. সাহিত্যকীর্তির দিক দিয়ে ‘আমার
বন্ধু রাশেদ’ এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ-
ক) একজন অতিমানবী
খ) দীপু নাম্বার টু
গ) গেরিলা
ঘ) যুদ্ধ শিশু
৭৬. ‘আহ্ববান’ গল্পটি সংকলিত হয়েছে
কোন রচনাবলি থেকে?
ক) শরৎ সমগ্র
খ) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচনাবলি
গ) বঙ্কিম মানস
ঘ) রোকেয়া রচনাবলি
৭৭. ‘দীর্ঘজীবী হও’ ‘আহ্বান’ গল্পে লেখককে একথা বলেছিনে?
ক) নরেশ বাড়ুয্যে
খ) জমির করাতির স্ত্রী
গ) চক্কোত্তি মশায়
ঘ) নরু মুখুয্যে
৭৮. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কুষ্টিয়ার শিলাইদহে বসবাস করেছিলেন কেন?
ক) সাহিত্য সাধনার জন্য
খ) জমিদারি দেখাশোনার জন্য
গ) প্রকৃতির কাছে থাকার জন্য
ঘ) মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য
৭৯. আমেনা বিবিকে পালকি তেকৈ নামিয়ে মজিদ কোথায় নিতে বলেছিলেন?
ক) ঘরে
খ) উঠানে
গ) বারান্দায়
ঘ) মাজারে
৮০ চাষার দুক্ষু প্রবন্ধের শুরুতে লেখিকা বিজ্ঞানের বা আধুনিক সভ্যতার জয়গান গেয়েছেন কারণ ?
ক.বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ তাই
খ.আধুনিক সভ্যতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য
গ.সমাজে নিজের বক্তব্যকে গ্রহণযোগ্য করার জন্য
ঘ.সামাজিক মানুষের দুষ্টি আকর্ষণের জন্য
৮১ . আধুনিক সভ্যতায় বিলাসিতার সঙ্গে কী যোগ হয়েছে বলে বেগম রোকেয়া মনে করেন ?
ক.ভদ্রতা
খ.সৌজন্যবোধ
গ.ফ্যাশন
ঘ.অনুকরণপ্রিয়তা
৮২ এন্ডি চাষার দুক্ষু প্রবন্ধে লেখিকার সময়ে কৃষকেরা সুতাকে নিচের কোনটির সমান বলা হয়েছে ?
ক.রাবারের
খ.ফ্লানেলের
গ.টানেল
ঘ.পশমির
৮৩ . লর্ড কারমাইকেলের আবিষ্কৃত রুমালের জন্মস্থান কোথায় ?
ক.ত্রিপুরায়
খ.মুর্শিদাবাদে
গ.হায়দারাবাদে
ঘ.কলকাতায়
৮৪ . বেগম রোকেয়া কাদের সাহচর্যে ইংরেজি ভাষা্ শিক্ষা করেন ?
ক.ভাই-বোন
খ.স্বামী
গ.পিতা-মাতা
ঘ.শিক্ষক
৮৫.চাষার দু:খ প্রবন্ধের কোন দিকটি ভিখুর মাঝে প্রকাশ পেয়েছে ?
ক.কূপমন্ডুক মানসিকতা
খ.অনুকরণপ্রবণতা
গ.প্রয়োজনবোধ
ঘ.বিলাসিতা
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)